স্বামী-স্ত্রীর যে ১০ ভুলের জন্য সারাজীবন সন্তান হয়না, সময় থাকতে পড়ুন

স্বামী-স্ত্রীর যে

বয়স বাড়ার সঙ্গে নারীর সন্তান ধারণ ক্ষমতা প্রাকৃতিকভাবেই খানিকটা কমে আসে। শুধু তা-ই নয়, জীবনযাপনের আরো কিছু বিষয় সন্তান ধারণক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। চলুন বিস্তারিত জেনে নিন_অতিরিক্ত ওজনঅতিরিক্ত ওজন সন্তান না হওয়ার একটি অন্যতম কারণ।

এটি শরীরের হরমোনের মাত্রাকে প্রভাবিত করে এবং নারীর সন্তান ধারণ ক্ষমতাকে অত্যন্ত জটিল করে তোলে। এর ফলে নারীর জরায়ুর কার্যক্ষমতাও হ্রাস পায়। ২০০৯ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, ১৮ বছর বয়সের যেসব নারী!

ওজনাধিক্যের সমস্যায় রয়েছেন, তাঁরা জরায়ুর বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত হন এবং তাঁদের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা কমে যায়।

রুগ্ন শরীরঅতিরিক্ত ওজন যেমন সন্তান ধারণ ক্ষমতা হ্রাস করে, তেমনি খুব বেশি পাতলা হওয়াও ক্ষতিকর। বেশি চিকন হলে নারীর দেহে ল্যাপটিন হরমোনের অভাব হয়। এই হরমোন ক্ষুধাকে নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরে এই হরমোনের ঘাটতি হলে ঋতুচক্রের সমস্যা হয়। তাই গবেষকদের মতে, উচ্চতা এবং ওজনের সামঞ্জস্য বজায় রাখুন।

সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন ঠিক রাখুন। এটি নারীর বন্ধ্যত্ব দূর করতে সাহায্য করে।বয়স বেশি হওয়যখন নারীর ঋতুচক্র স্বাভাবিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়, তখন সে আর সন্তান ধারণ করতে পারে না। ঋতুচক্র একবারে বন্ধ হয়ে যাওয়াকে মেনোপজ বলে। তবে যদি মেনোপজের!

ঠিক আগের পর্যায়ে শরীরে ইসট্রোজেন বা প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায় বা একদমই নিঃসৃত না হয়, তখন তাকে পেরিমেনোপজ বলা হয়। মেনোপজ হয় সাধারণত ৪৫ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। ৪৫ বছরের আগেই পেরিমেনোপজ হতে পারে।

তাই অধিকাংশ চিকিৎসকের মতে, ৩৫ বছরের আগে সন্তান নেওয়া উচিত। এর পরে সন্তান ধারণক্ষমতা কঠিন হয়ে পড়ে। বংশগত কারযদি আপনার মায়ের মেনোপজ আগে হয়, তবে আপনারও আগে থেকেই মেনোপোজ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

নারীরা জন্মায় কিছু নির্দিষ্ট সংখ্যক ডিম্বাণু নিয়ে এবং এই জিনিসটি বেশি হওয়া বা কম হওয়ার পেছনে জিনগত কারণও কাজ করে। এ রকম অনেক কিছুই নির্ভর করে বংশগত কারণে। গবেষকদের মতে, যদি পরিবারে দেরিতে সন্তান ধারণের ইতিহাস থাকে, তবে আপনারও দেরিতে সন্তান হতে পারে।

কিডনির পাথর থেকে বাঁচতে হলে শুধু ২টি কাজ করবেন !! আমাদের দেহের রক্ত পরিশোধনের অঙ্গ কিডনি। এছাড়াও শরীরে জমে থাকা অনেক রকম বর্জ্যও পরিশোধিত হয় কিডনির মাধ্যমে।

কিডনির নানা সমস্যার মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে কিডনিতে পাথর হওয়া। কিন্তু ঠিক কি কি কারণে কিডনিতে পাথর হওয়া রোধ করতে পারবেন, জানেন কি? আসুন জেনে নেয়া যাক কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণগুলো সম্পর্কে, যা হয়তো আপনার জানা নেই।

কাচা লবন খাবেন না : অনেকেই খাবারে লবণ খান যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কারণ লবণের সোডিয়াম খুব সহজে কিডনি দূর করতে পারে না এবং তা জমা হতে থাকে কিডনিতে। এছাড়াও অতিরিক্ত সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের কারণেও কিডনিতে পাথর জমার সম্ভাবনা বাড়ে।

পানি পান করুন : কিডনির কাজ হচ্ছে দেহের বর্জ্য ছেঁকে দেহকে টক্সিনমুক্ত করা। আর এই কাজটি কিডনি করে পানির সহায়তায়। যদি আপনি পানি পরিমিত পান না করেন তাহলে কিডনি সঠিকভাবে দেহের বর্জ্য দূর করতে পারে না যা কিডনিতে জমা হতে থাকে পাথর হিসেবে। সুতরাং পরিমিত পানি পান করুন।

আরএম-০৫/১৪/০৪ (লাইফস্টাইল ডেস্ক)