ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের এনার্জি বেশি,কারণ জানুন…

ছেলেদের তুলনায়

মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের এনার্জি কম। অল্পেতেই তাঁরা ক্লান্ত হয়ে যান। কাজে অনীহা আসে। আমরা বলছি না। বিজ্ঞান বলছে। এমনটাই হয়। একটা মেয়ে যতটা এনার্জি নিয়ে কাজ করে একটা ছেলে কিন্তু তা করে না। ছেলে আর মেয়েদের জীবনযাত্রায় এখন আর কোনও ফারাক নেই। সবাই অফিস যায়, জিমে যায়, ডায়েট করে, রান্না করে এবং ঘুমোয়। কিন্তু টেস্টোস্টেরনের কম ক্ষরণ এবং নিদ্রাহীনতার জন্যই ছেলের এনার্জি লেভেল কম।

এনার্জি কমে গেলে ছেলেদের যা যা লক্ষণ দেখা যায়-

১. সারাদিন ঘুম পায়। দিনে ৫ ঘন্টা ঘুমিয়েও ঘুমে চোখ ঢুলে আসে।

২. মনঃসংযোগে সমস্যা হয়।

৩. কাজের প্রতি মোটিভেশন কমে যায়। কিছু যে একটা করতে ভালো করে সেই উত্তেজনাটা থাকে না।

তবে শুধুই টেস্টোস্টেরনের কম ক্ষরণ নয়। আরও কিছু কারণ থাকে। যেমন-

ডায়েট- বেশিরভাগ ছেলেই সব্জির ধারপাশ দিয়ে যায় না। বিরিয়ানি-চাউমিনেই লাঞ্চ ডিনার সারে। এছাড়াও বেশি ক্যালোরির ফুড বেশি খায়, প্রয়োজনীয় মিনারেলস, নিউট্রিশাস খাবার কম খায়। ফলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা অপুষ্টিতে ভোগে। হৃষ্টপুষ্ট ভুঁড়ি ছাড়াও ওজন বেড়ে যায়।

ব্যায়াম- ট্রেনারের সাহায্য ছাড়াই ইউটিউব বা বন্ধুদের দেখে ব্যায়াম করতে গিয়ে ছেলেরা বিপত্তি ঘটায়। প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত ব্য়ায়াম করলে পেশি ক্লান্ত হয়ে পড়ে।

ডিপ্রেশন- মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা ডিপ্রেশনে বেশি ভোগে। ফলে তার ফলেও দেহ মন ক্লান্ত থাকে। কাজের উৎসাহ হারিয়ে যায়।

অসুস্থতা- ডায়াবিটিস, হার্টের রোগ ছাড়াও অন্যান্য জটিল অসুখে ভোগে ছেলেরা। যা কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

আরএম-১৯/২১/০৪ (লাইফস্টাইল ডেস্ক)