সোনার গহনা কেনার আগে খেয়াল রাখুন এই বিষয়গুলো

সোনার গহনা

সোনার গহনা শুধু বিয়ের সময়েই নয়, নানা উপলক্ষ্যেই কিনে থাকেন অনেকে। জন্মদিন, বিবাহ বার্ষিকীসহ নানা অনুষ্ঠানে প্রিয়জনদের উপহার দেওয়ার জন্যেও গহনা কেনা হয়ে থাকে। আবার অনেকে বিকল্প সঞ্চয়ের মাধ্যম হিসেবেও সোনার অলঙ্কার কিনে থাকেন। কিন্তু একটু বুঝেশুনে না কিনলে ঠকে যাওয়ার আশংকা থাকে। তাই সোনার গহনা কেনার আগে কিছু বিষয়ে ভাবনায় রাখা ভাল।

সোনার প্রকার

প্রথমেই ভাবা দরকার, আপনি কোন মানের সোনা কিনতে চান। বাজারে ১৮,২১, ২২ ও ২৪ ক্যারেট মানের সোনা পাওয়া যায়। এর মধ্যে সবচেয়ে খাটিঁ হচ্ছে ২৪ ক্যারেট মানের সোনা। অন্যদিকে ১৮ ক্যারেট মানের সোনা হচ্ছে তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে কম খাঁটি। এছাড়াও বাজারে সনাতন সোনা (ব্যবহৃত বা পুরনো) কেনাবেচা হয়।

আগেই বলা হয়েছে, ২৪ ক্যারেট সোনাই হল হচ্ছে সবচেয় খাঁটি। অর্থাৎ এই সোনাতে অন্য উপাদান বা খাদ সবচেয়ে কম। ২৪ ক্যারাট সোনা মানে ৯৯.৯ শতাংশ খাঁটি সোনা। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে এই সোনা দিয়ে গহনা তৈরি করা যায় না। কারণ সোনা অনেক নরম ধাতু। তাই গহনা বানাতে কিছুটা খাদ দেওয়ার প্রয়োজন হয়।

আসলে খাদের পরিমাণের উপর ভিত্তি করেও সোনাকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা যায়।

২২ ক্যারেট মানের সোনাতে ৯১ দশমিক ৬ শতাংশ হচ্ছে খাঁটি সোনা। বাকি ৮ দশমিক ৪ শতাংশ হচ্ছে খাদ। সবচেয়ে ভাল মানের গহনা এই সোনা দিয়েই তৈরি করা হয়ে থাকে।

২১ ক্যারেট মানের সোনায় খাঁটি থাকে ৮৭ শতাংশ। আর ১৮ ক্যারেটে থাকে ৭৫ শতাংশ সোনা।

আমাদের দেশে ২২ এবং ২১ ক্যারেট সোনা দিয়েই বেশি গয়না তৈরি করা হয়।

সবকিছু বিবেচনায় ২২ ক্যারেট মানের সোনায় তৈরি গহনা কেনাই ভাল।

সোনার মান

সোনার প্রকারভেদ তো জানলেন। এখন দরকার কীভাবে জানা যায়, যে সোনা আপনি কিনতে যাচ্ছেন সেটি ওই প্রকারের কি-না, অর্থাৎ সোনার মান ঠিক আছে কি-না।

সোনার প্রকার ও মানের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া সহজ কাজ নয়। তবে এই ব্যাপারে হলমার্ক কিছুটা সাহায্য করতে পারে। ব্র্যান্ডেড জুয়েলারিগুলোতে গহনার গায়ে হলোমার্ক দেওয়া থাকে, যাতে উল্লেখ থাকে ওই সোনাটি কোন মানের। এছাড়া বড় জুয়েলারি বা স্বর্ণালংকারের দোকানগুলোতে সাধারণত স্পেকট্রোমিটার নামের একটি যন্ত্র ব্যবহার করা হয়, যার মাধ্যমে সোনার মান নিশ্চিত হওয়া যায়।

এছাড়া কিছু সনাতন পদ্ধতির মাধ্যমেও সোনার মান সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পাওয়া সম্ভব।

পরিমাপ

জুয়েলারি দোকানগুলোতে সাধারণত মেট্রিক পদ্ধতি তথা গ্রাম এর হিসেবে সোনা বেচাকেনা হয়ে থাকে। আর সনাতন দোকানগুলোতে ভরির হিসেবে কেনাবেচা হয়ে থাকে।িএই হিসেবেগুলো নিশ্চয়ই আপনার জানা। তবু আরেকবার দেখে নিলে ক্ষতি নেই।

১৬ আনাতে এক ভরি আর গ্রামের হিসাবে প্রতি ভরি=১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম।

সোনার গহনা শুধু বিয়ের সময়েই নয়, নানা উপলক্ষ্যেই কিনে থাকেন অনেকে। জন্মদিন, বিবাহ বার্ষিকীসহ নানা অনুষ্ঠানে প্রিয়জনদের উপহার দেওয়ার জন্যেও গহনা কেনা হয়ে থাকে। আবার অনেকে বিকল্প সঞ্চয়ের মাধ্যম হিসেবেও সোনার অলঙ্কার কিনে থাকেন। কিন্তু একটু বুঝেশুনে না কিনলে ঠকে যাওয়ার আশংকা থাকে। তাই সোনার গহনা কেনার আগে কিছু বিষয়ে ভাবনায় রাখা ভাল।

সোনার প্রকার

প্রথমেই ভাবা দরকার, আপনি কোন মানের সোনা কিনতে চান। বাজারে ১৮,২১, ২২ ও ২৪ ক্যারেট মানের সোনা পাওয়া যায়। এর মধ্যে সবচেয়ে খাটিঁ হচ্ছে ২৪ ক্যারেট মানের সোনা। অন্যদিকে ১৮ ক্যারেট মানের সোনা হচ্ছে তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে কম খাঁটি। এছাড়াও বাজারে সনাতন সোনা (ব্যবহৃত বা পুরনো) কেনাবেচা হয়।

আগেই বলা হয়েছে, ২৪ ক্যারেট সোনাই হল হচ্ছে সবচেয় খাঁটি। অর্থাৎ এই সোনাতে অন্য উপাদান বা খাদ সবচেয়ে কম। ২৪ ক্যারাট সোনা মানে ৯৯.৯ শতাংশ খাঁটি সোনা। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে এই সোনা দিয়ে গহনা তৈরি করা যায় না। কারণ সোনা অনেক নরম ধাতু। তাই গহনা বানাতে কিছুটা খাদ দেওয়ার প্রয়োজন হয়।

আসলে খাদের পরিমাণের উপর ভিত্তি করেও সোনাকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা যায়।

২২ ক্যারেট মানের সোনাতে ৯১ দশমিক ৬ শতাংশ হচ্ছে খাঁটি সোনা। বাকি ৮ দশমিক ৪ শতাংশ হচ্ছে খাদ। সবচেয়ে ভাল মানের গহনা এই সোনা দিয়েই তৈরি করা হয়ে থাকে।

২১ ক্যারেট মানের সোনায় খাঁটি থাকে ৮৭ শতাংশ। আর ১৮ ক্যারেটে থাকে ৭৫ শতাংশ সোনা।

আমাদের দেশে ২২ এবং ২১ ক্যারেট সোনা দিয়েই বেশি গয়না তৈরি করা হয়।

সবকিছু বিবেচনায় ২২ ক্যারেট মানের সোনায় তৈরি গহনা কেনাই ভাল।

সোনার মান

সোনার প্রকারভেদ তো জানলেন। এখন দরকার কীভাবে জানা যায়, যে সোনা আপনি কিনতে যাচ্ছেন সেটি ওই প্রকারের কি-না, অর্থাৎ সোনার মান ঠিক আছে কি-না।

সোনার প্রকার ও মানের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া সহজ কাজ নয়। তবে এই ব্যাপারে হলমার্ক কিছুটা সাহায্য করতে পারে। ব্র্যান্ডেড জুয়েলারিগুলোতে গহনার গায়ে হলোমার্ক দেওয়া থাকে, যাতে উল্লেখ থাকে ওই সোনাটি কোন মানের। এছাড়া বড় জুয়েলারি বা স্বর্ণালংকারের দোকানগুলোতে সাধারণত স্পেকট্রোমিটার নামের একটি যন্ত্র ব্যবহার করা হয়, যার মাধ্যমে সোনার মান নিশ্চিত হওয়া যায়।

এছাড়া কিছু সনাতন পদ্ধতির মাধ্যমেও সোনার মান সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পাওয়া সম্ভব।

পরিমাপ

জুয়েলারি দোকানগুলোতে সাধারণত মেট্রিক পদ্ধতি তথা গ্রাম এর হিসেবে সোনা বেচাকেনা হয়ে থাকে। আর সনাতন দোকানগুলোতে ভরির হিসেবে কেনাবেচা হয়ে থাকে। এই হিসেবেগুলো নিশ্চয়ই আপনার জানা। তবু আরেকবার দেখে নিলে ক্ষতি নেই।

১৬ আনাতে এক ভরি আর গ্রামের হিসাবে প্রতি ভরি=১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম।

আরএম-০৪/১৭/০১ (লাইফস্টাইল ডেস্ক)