মেসি নাকি লেভানদোস্কি, কে ছড়াবে দ্যুতি

একেবারেই কাকতালীয়। আর্জেন্টিনার জার্সিতে লিওনেল মেসির গোল গড় ০.৫৬। পোল্যান্ডের হয়ে রবার্ত লেভানদোস্কিরও ঠিক ০.৫৬! দুজনই নিজেদের দেশের সর্বোচ্চ গোলদাতা। আজ আর্জেন্টিনা-পোল্যান্ড ম্যাচের ভাগ্য নিয়ন্তাও তাঁরা।

মেসির জাদু আর লেভার দ্যুতির প্রত্যাশায় আছে পুরো ফুটবল দুনিয়া। শেষ হাসি হাসবেন কে?

দুজনের অর্জনই আকাশছোঁয়া। লিওনেল মেসি ৯৯৮ ম্যাচে গোল করেছেন ৭৮৮টি, অ্যাসিস্ট ৩৪৬টি। তাঁর ক্যারিয়ার শিরোপা ৪১ আর ব্যক্তিগত শিরোপা ৭৮টি। রবার্ত লেভানদোস্কি ৮৩১ ম্যাচে গোল করেছেন ৬৩১টি, অ্যাসিস্ট ২১৬টি। এই পোলিশ তারকার ক্যারিয়ার শিরোপা ২৬ আর ব্যক্তিগত শিরোপা ৪০টি। সব মিলিয়ে দুজনের গোল ১৪১৯টি, শিরোপা ৬৭ আর ব্যক্তিগত অর্জনের মুকুট ১১৮টি। এমন সমৃদ্ধ ক্যারিয়ারের দুই তারকার বিশ্বকাপে মুখোমুখি হওয়াটা বিশেষ কিছুই।

একেবারেই কাকতালীয়। আর্জেন্টিনার জার্সিতে লিওনেল মেসির গোল গড় ০.৫৬। পোল্যান্ডের হয়ে রবার্ত লেভানদোস্কিরও ঠিক ০.৫৬! দুজনই নিজেদের দেশের সর্বোচ্চ গোলদাতা। আজ আর্জেন্টিনা-পোল্যান্ড ম্যাচের ভাগ্য নিয়ন্তাও তাঁরা।

মেসির জাদু আর লেভার দ্যুতির প্রত্যাশায় আছে পুরো ফুটবল দুনিয়া। শেষ হাসি হাসবেন কে?
দুজনের অর্জনই আকাশছোঁয়া। লিওনেল মেসি ৯৯৮ ম্যাচে গোল করেছেন ৭৮৮টি, অ্যাসিস্ট ৩৪৬টি। তাঁর ক্যারিয়ার শিরোপা ৪১ আর ব্যক্তিগত শিরোপা ৭৮টি। রবার্ত লেভানদোস্কি ৮৩১ ম্যাচে গোল করেছেন ৬৩১টি, অ্যাসিস্ট ২১৬টি। এই পোলিশ তারকার ক্যারিয়ার শিরোপা ২৬ আর ব্যক্তিগত শিরোপা ৪০টি। সব মিলিয়ে দুজনের গোল ১৪১৯টি, শিরোপা ৬৭ আর ব্যক্তিগত অর্জনের মুকুট ১১৮টি। এমন সমৃদ্ধ ক্যারিয়ারের দুই তারকার বিশ্বকাপে মুখোমুখি হওয়াটা বিশেষ কিছুই।

এর আগে তিনবার মুখোমুখি হয়েছেন মেসি ও লেভানদোস্কি। সবগুলো ম্যাচই বার্সেলোনা ও বায়ার্নের হয়ে। লেভা জিতেছেন দুটি, মেসি একটিতে। লেভানদোস্কির একটি জয় আবার ২০২০ চ্যাম্পিয়নস লিগ কোয়ার্টার ফাইনালের সেই ৮-২ ব্যবধানে বার্সাকে বিধ্বস্ত করা ম্যাচে। তবে মুখোমুখি দেখায় দুজনেরই গোল সমান দুটি করে।

জাতীয় দলের হয়ে আজই প্রথম মুখোমুখি হচ্ছেন দুজন। মঞ্চটাও বড়, বিশ্বকাপ। লিওনেল মেসি প্রথম দুই ম্যাচে দুই গোলের পাশাপাশি অ্যাসিস্ট করেছেন একটি। লেভাও সৌদি আরবের বিপক্ষে করেছেন বিশ্বকাপে নিজের প্রথম গোল। সেই গোলের পর তো আবেগে কেঁদেই ফেলেছিলেন রীতিমতো। আজ আর কান্না নয়, মেসিকেই বরং কাঁদাতে চাইবেন লেভা। আর মেসি কী চাইবেন, সেটি কারোর বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়-জীবনে একবার বিশ্বকাপ ছুঁয়ে দেখতে কাতারে এসেছেন তিনি!