মেসি ঝড়ে রীতিমতো এলোমেলো যুক্তরাষ্ট্র। ইন্টার মায়ামির হয়ে খেলার ঘোষণা দেয়ার পর থেকেই পুরো ফুটবল বিশ্বে শুরু হয় ঝড়। সেই ঝড়ে রীতিমতো টর্নেডোতে রূপ নিয়েছে মেসির প্রথম দুই ম্যাচের পারফরম্যান্সে। যাতে পুরো ওলটপালট হয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্র।
ওলটপালট হওয়ার নমুনা দেখা যায় মায়ামির জার্সি বিক্রির দিকে তাকালে। বর্তমান সময়ে আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়ার মতো অবস্থায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে ইন্টার মিয়ামির মেসির ১০ নম্বর জার্সির ‘অথেনটিক ভার্শন’ পাওয়া।
চাহিদা তুঙ্গে থাকায় মেসির ১০ নম্বর জার্সির ‘অথেনটিক ভার্শন’ বাজারে ছাড়তে না ছাড়তেই শেষ হয়ে গেছে।
চাহিদার সঙ্গে জার্সির জোগান দিতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাডিডাসের। বাজারে নতুন জার্সি আনতে সাধারণত ছয় মাসের মতো সময় লাগে। সেই মোতাবেক নতুন জার্সি অক্টোবরের আগে বাজারে আনা সম্ভব না।
তবে অ্যাডিডাস চেষ্টা করছে যত দ্রুত সম্ভব জার্সি বাজারে আনার কিন্তু অক্টোবরের আগে কোনোভাবেই সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে তারা।
একাধিক প্রতিবেদন বলছে, মেসির কারণে মায়ামির জার্সি বিক্রি বেড়েছে ২৫ গুণ। এ মুহূর্তে দলের অনলাইন শপে মেসির অথেনটিক জার্সিগুলোর প্রিঅর্ডার নেওয়া হচ্ছে ১৬০ ডলারে (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৭ হাজার টাকায়)।
এর আগে গত জুনে মেসি ইন্টার মায়ামিতে আসার ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই ক্লাবটির জার্সি বিক্রি ধুম পড়ে। সে সময় ইন্টার মায়ামির ছয় মাসের জার্সি বিক্রি হয়ে গিয়েছিল এক দিনে।
এসএ-০৫/২৭/২৩ (স্পোর্টস ডেস্ক)