২০২৫ সালের মে মাস থেকে ২০২৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত নারী ক্রিকেটের চার বছরের নতুন এফটিপি প্রকাশ করেছে আইসিসি। এই চক্রে উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপে ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের মতো বড় দলের বিপক্ষে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ নারী দল।
চতুর্থ উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপে একটি দল বাড়লেও আগের মতোই দলগুলো চারটি হোম ও চারটি অ্যাওয়ে ওয়ানডে সিরিজ খেলবে। এই সুযোগে বাংলাদেশ নারী দল প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলবে।
চলমান তৃতীয় উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপের ফলাফলের ভিত্তিতে ২০২৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপের বাছাই করা হবে। একই নিয়মে ২০২৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাছাইপর্ব হিসেবে কাজ করবে চতুর্থ উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপ। ওই টুর্নামেন্টে নতুন দল হিসেবে সুযোগ পেয়েছে জিম্বাবুয়ে নারী দল।
বাংলাদেশ হোম সিরিজ খেলবে শ্রীলঙ্কা (এপ্রিল, ২০২৬), ওয়েস্ট ইন্ডিজ (মার্চ, ২০২৭) জিম্বাবুয়ে (নভেম্বর, ২০২৭) ও দক্ষিণ আফ্রিকার (এপ্রিল, ২০২৮) বিপক্ষে। দেশের বাইরে বাংলাদেশ নারী দল সিরিজ খেলবে ভারত (ডিসেম্বর, ২০২৫), অস্ট্রেলিয়া (অক্টোবর, ২০২৬), ইংল্যান্ড (সেপ্টেম্বর, ২০২৭) ও পাকিস্তানের (অক্টোবর, ২০২৮) বিপক্ষে। প্রতিটি ওয়ানডে সিরিজের সঙ্গেই থাকবে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজও।
উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপের বাইরেও নিউজিল্যান্ডের (ডিসেম্বর, ২০২৬ ও মে–জুন, ২০২৭) বিপক্ষে একটি ওয়ানডে ও দুটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ নারী দল। এই সময়ে শুধু দ্বিপক্ষীয় সিরিজ মিলিয়েই ২৭টি ওয়ানডে ও ৩০টি টি-টোয়েন্টি খেলার কথা বাংলাদেশের।
দ্বিপক্ষীয় সিরিজের বাইরেও এ সময়ে পাঁচটি বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট হবে। এসব টুর্নামেন্টেও খেলার সুযোগ থাকবে বাংলাদেশের সামনে। ২০২৫ সালে ভারতে হবে ওয়ানডে বিশ্বকাপ, ২০২৬ সালে যুক্তরাজ্যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ২০২৭ সালে মেয়েদের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি টি-টোয়েন্টি, ২০২৮ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিক।
এসএ-১০/১১/২৪(স্পোর্টস ডেস্ক)