যে চিঠি শক্তি জুগিয়েছে পরীকে

চিঠি

পরীমনি এখন অনেকটাই ফুরফুরে মেজাজে আছেন। তার কথাবার্তা ও আচরণে নেই ক্লান্তির ছাপ। কারাগার থেকে যেদিন ছাড়া পেয়েছিলেন, উপস্থিত জনতা তাকে দেখতে পায় হাস্যোজ্জল মুখে! পরবর্তীতে গণমাধ্যমের সাথে বিভিন্ন সময় কথা বলেছেন খোশমেজাজে।

প্রশ্ন উঠে টানা ২৭ দিন এমন পরিস্থিতির মধ্যে থেকেও কীভাবে পরীমনি এতোটা প্রাণবন্ত থাকতে পারেন? যদিও তার উত্তর কারাগার থেকে বের হয়েই একবার দিয়েছেন তিনি।

কারামুক্তির পাঁচদিনের দিনের মাথায় এসে তিনি আবারও জানালেন তার এসব প্রাণবন্ত থাকা ও শক্তির উৎস।

রবিবার বিকেলে পরীমনি তার ফেসবুকে পেজে কলমে লেখা একটি চিঠির ছবি পোস্ট করেন। ক্যাপশনে লেখেন, ‘একটা চিঠি।আমার সব শক্তির গল্প এখানেই।’

চিঠিটি পরীমনির নানা শামসুল হকের হাতে লেখা। নীচে নানার সাক্ষর করা ওই চিঠিতে শামসুল হক পরীকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘নানু, আমি ভালো আছি, কোনো চিন্তা করবা না। শিগগিরই তোমার সাথে দেখা হবে।’

পরীমনি পিতামাতা হারা। আপন বলতে তার একমাত্র নানাই আছেন। যিনি প্রায় শতবর্ষী। প্রায়শই তিনি নানার কথা গণমাধ্যমে বলেন।