শারীরিক অনুশীলন করার মতোই ‘চুমু’ উপকারী!

শারীরিক অনুশীলন

গভীর ভালোবাসায় প্রিয়জনকে সিক্ত করতে মানুষের মধ্যে চুমুর প্রচলন অনেক দিনের। এই চুমুরও রয়েছে বিভিন্ন ধরন। বাবা-মা ও সন্তানের মধ্যে যে চুমু বিনিময় হয়, এটা একরকম। স্বামী-স্ত্রী ও প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে চুমু অন্যরকম। এই চুমু অনেক সময় দীর্ঘও হয়ে থাকে। কিন্তু সব সময় তা কি নিরাপদ?এই চুমু খাওয়া শুধু আপনার আকর্ষনবোধ কিংবা আগ্রহই প্রকাশ করে না, বেশি করে চুমু বিনিময়ে শরীরের ওজন কমাতেও কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় প্রকাশিত হয়েছে শুধু মানসিক বিষয়ই নয়, ব্যাপক মাত্রায় শারীরিক বিষয়ের সঙ্গে জড়িত চুমু।

ফিটনেস এক্সপার্ট প্রাচী আগারওয়াল বলেন, ‘শারীরিক অনুশীলন করার মতোই চুমু শরীরে হ্যাপি হরমোন নিঃস্বরণ করে। যা আপনাকে অতিরিক্ত খাওয়া থেকে নিরুৎসাহিত করে এবং আপনার শারীরিক মাপ ঠিক রাখে। এছাড়া চুমুর মাহাত্ম্য নাকি লুকিয়ে রয়েছে আরও অনেক উপকারী দিকে।

মনের বোঝা নামাতে, শারীরিক কষ্ট লাঘব করতে ও হার্টের দেখভাল করতে যে চুমুর একটা ভূমিকা রয়েছে, এ কথা অনেক আগেই বিজ্ঞান প্রমাণ দিয়েছে। কেবল ভালবাসার প্রকাশ বোঝাতেই নয়, চুমুর মাহাত্ম্য নাকি লুকিয়ে রয়েছে আরও অনেক উপকারী দিকে। মনের বোঝা নামাতে, শারীরিক কষ্ট লাঘব করতে ও হার্টের দেখভাল করতে যে চুমুর একটা ভূমিকা রয়েছে, এ কথা অনেক আগেই বিজ্ঞান প্রমাণ দিয়েছে।

তবে এবার আর একটা উপকারী দিকের কথা সামনে আনলেন অস্ট্রেলিয়ার গবেষকরা। লস অ্যাঞ্জেলসের সেক্সোলজিস্ট জাইয়া কিন্সবাক-ও এই গবেষণাকে মান্যতা দিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়ার এই গবেষকদের মতে, কেবলমাত্র হার্টবিট ঠিক রাখা বা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করাই নয়, শরীরকে টোনড ও মেদহীন রাখতেও চুমুই অস্ত্র!

তবে এবার আর একটা উপকারী দিকের কথা সামনে আনলেন অস্ট্রেলিয়ার গবেষকরা। লস অ্যাঞ্জেলসের সেক্সোলজিস্ট জাইয়া কিন্সবাক-ও এই গবেষণাকে মান্যতা দিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়ার এই গবেষকদের মতে, কেবলমাত্র হার্টবিট ঠিক রাখা বা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করাই নয়, শরীরকে টোনড ও মেদহীন রাখতেও চুমুই অস্ত্র!

জাইয়ার মতে, গাঢ় চুমুর বেলায় মিনিটে ৪-৬ ক্যালোরি পর্যন্ত বার্ন হতে পারে। কতটা আন্তরিকতার সঙ্গে ও কতক্ষণ একটানা চুমু খাচ্ছেন, তার উপর নির্ভর করবে কতটা ক্যালোরি ঝরবে।

জাইয়ার মতে, গাঢ় চুমুর বেলায় মিনিটে ৪-৬ ক্যালোরি পর্যন্ত বার্ন হতে পারে। কতটা আন্তরিকতার সঙ্গে ও কতক্ষণ একটানা চুমু খাচ্ছেন, তার উপর নির্ভর করবে কতটা ক্যালোরি ঝরবে।

ইতিমধ্যেই আমেরিকা ও ইউরোপে ‘সেক্সারসাইজ’ শব্দটি এক্সারসাইজের মতোই জনপ্রিয় হয়েছে। বিভিন্ন গবেষক ও সেক্সোলজিস্টদের মতে, জিমে গিয়ে কয়েক ঘণ্টা শারীরিক কসরত বা ঘড়ি ধরে জগিংয়ে যেটুকু মেদ ঝরাতে পারেন, আন্তরিক ও বাধাহীন যৌনতায় মেদ ঝরে ঠিক ততটাই। চুমু তার অন্যতম কারণ।

ইতিমধ্যেই আমেরিকা ও ইউরোপে ‘সেক্সারসাইজ’ শব্দটি এক্সারসাইজের মতোই জনপ্রিয় হয়েছে। বিভিন্ন গবেষক ও সেক্সোলজিস্টদের মতে, জিমে গিয়ে কয়েক ঘণ্টা শারীরিক কসরত বা ঘড়ি ধরে জগিংয়ে যেটুকু মেদ ঝরাতে পারেন, আন্তরিক ও বাধাহীন যৌনতায় মেদ ঝরে ঠিক ততটাই। চুমু তার অন্যতম কারণ।

নিয়মিত চুমুতে ফিল গুড হরমোনদের ক্ষরণ নিয়মিত থাকে। ফলে, শরীর টোন্ড থাকে। অবাঞ্ছিত মেদ বা ক্যালোরি ঘাঁটি গাড়তে পারে না। বরং অনিয়মের যেটুকু মেদ, তাও গলে যায় সহজেই।

নিয়মিত চুমুতে ফিল গুড হরমোনদের ক্ষরণ নিয়মিত থাকে। ফলে, শরীর টোন্ড থাকে। অবাঞ্ছিত মেদ বা ক্যালোরি ঘাঁটি গাড়তে পারে না। বরং অনিয়মের যেটুকু মেদ, তাও গলে যায় সহজেই।

তা বলে শারীরিক কসরত বাদ দিয়ে কেবল চুমুতে আস্থা রাখছেন না তারা। কারণ, শারীরিক কসরত বা জগিংয়ে কেবল ক্যালোরি ঝরে তা-ই নয়, শরীরকে সক্রিয় রাখতেও কাজে আসে তা। তা বলে শারীরিক কসরত বাদ দিয়ে কেবল চুমুতে আস্থা রাখছেন না তারা। কারণ, শারীরিক কসরত বা জগিংয়ে কেবল ক্যালোরি ঝরে তা-ই নয়, শরীরকে সক্রিয় রাখতেও কাজে আসে তা।

বিজ্ঞানীদের মতে, সারাদিন কাজ ও ব্যস্ততায় যে মানসিক চাপের জন্ম হয়, সেটাই নানা অসুখ ডেকে আনে। সম্পর্ককে সুন্দর রেখে যদি সঙ্গীর সঙ্গে নিভৃতে কিছুটা সময় কাটাতে পারেন, তা হলে সে সব অসুখও ঠেকিয়ে রাখা যায় অনেকটাই। সম্পর্কের উষ্ণতাও যেমন সেখানে থাকে, তেমনই দূরে থাকে উদ্বেগ।

বিজ্ঞানীদের মতে, সারাদিন কাজ ও ব্যস্ততায় যে মানসিক চাপের জন্ম হয়, সেটাই নানা অসুখ ডেকে আনে। সম্পর্ককে সুন্দর রেখে যদি সঙ্গীর সঙ্গে নিভৃতে কিছুটা সময় কাটাতে পারেন, তা হলে সে সব অসুখও ঠেকিয়ে রাখা যায় অনেকটাই। সম্পর্কের উষ্ণতাও যেমন সেখানে থাকে, তেমনই দূরে থাকে উদ্বেগ।

দিনে কতবার চুমুতে ওজন কমানোর প্রতি অনেকটা এগিয়ে থাকা যাবে? বা ক্যালোরি ঝরানোর উদ্দেশে যে চুমু, তার কোনো সময়সীমা আছে কি? সে কথাও কিন্তু জানিয়েছেন গবেষকরা।

দিনে কতবার চুমুতে ওজন কমানোর প্রতি অনেকটা এগিয়ে থাকা যাবে? বা ক্যালোরি ঝরানোর উদ্দেশে যে চুমু, তার কোনো সময়সীমা আছে কি? সে কথাও কিন্তু জানিয়েছেন গবেষকরা। গবেষকদের মতে, দিনে অন্তত ৩-৪ বার চুমুতে মিলবে উপকার। শুধু তা-ই নয়, এমন ভঙ্গিমায় চুমু খেতে হবে, যাতে মুখের পেশীগুলো সক্রিয় হয়।

এদিকে আরেক সমীক্ষায় বেশ কিছু শিকারি নৃগোষ্ঠীর সংস্কৃতি পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, তাদের মধ্যে চুমুর প্রচলন নেই এবং এ ধরনের কোনো আকাঙ্ক্ষাও কারও মধ্যে দেখা যায় না। বরং অনেক নৃগোষ্ঠীর মানুষ চুমু খাওয়াকে বিদ্রোহের মনোভাব হিসেবে দেখে। ব্রাজিলের মেহিনাকু নৃগোষ্ঠীর মানুষ চুমু খাওয়াকে ‘অশ্লীল’ মনে করে।

আরএম-০৯/০৮/১১ (লাইফস্টাইল ডেস্ক)