বিপিএলের জানা আজানা

শনিবার মাঠে গড়িয়েছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ষষ্ঠ আসর। এক নজরে দেখে নেয়া যাক আগের পাঁচ আসর মিলিয়ে যা কিছু সেরা, রেকর্ড আর কীর্তি।

সর্বোচ্চ শিরোপা: ঢাকা, ৩ বার। (দুবার ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স, একবার ঢাকা ডায়নামাইটস)

সর্বোচ্চবার শিরোপাজয়ী অধিনায়ক: মাশরাফী বিন মর্তুজা (৪বার)
টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক: মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, ৬৪ ম্যাচে ১৪০০ রান।

টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রাহক: সাকিব আল হাসান, ৬২ ম্যাচে ৮৩ উইকেট।

দলীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ: ২১৭, রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্সের।

সর্বনিম্ন সংগ্রহ: ৪৪, রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে খুলনা টাইটানস অলআউট হয়েছিল এত অল্প রানেই।

এক ম্যাচে সর্বোচ্চ রান: ৪২২, দূরন্ত রাজশাহী ও বরিশাল বার্নাস। দুই ইনিংসেই রান ছাড়িয়েছিল দুইশর বেশি।

এক ম্যাচে সর্বনিন্ম রান: ৮৯, রংপুর রাইডার্স ও খুলনা টাইটানস।

সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়: ১১৯, সিলেট রয়্যালসের বিপক্ষে জিতেছিল চিটাগং ভাইকিংস।

সর্বনিম্ন ব্যবধানে জয়: ১, চিটাগং ভাইকিংস ও বরিশাল বুলসের কাছে দুবার এই ব্যবধানে হারে ঢাকা ডায়নামাইটস।

সর্বোচ্চ মি. এক্সট্রা: ২৭, ঢাকা ডায়নামাইটসের বিপক্ষে চিটাগং কিংসের করা ১৩৩ রানের মধ্যে ২৭ রান ছিল মি. এক্সট্রার অবদান।

ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস: অপরাজিত ১৪৬, ক্রিস গেইল। রংপুর রাইডার্সের হয়ে ঢাকা ডায়নামাইটসের বিপক্ষে।

সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেট: ১৮৫.১৮! কার্লোস ব্র্যাথওয়েট। ১২ ম্যাচে এই স্ট্রাইকরেটে ২৫০ রান তুলেছেন ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার।

বেশি শতক: ৫টি, ক্রিস গেইলের।

বেশি অর্ধ-শতক: ১৪টি, তামিম ইকবালের।

বেশি শূন্য দেখা ব্যাটসম্যান: ইমরুল কায়েস, ৮বার রানের খাতা খোলা হয়নি বাঁহাতি ওপেনারের।

সর্বোচ্চ ছক্কা: ১০৭টি, ক্রিস গেইলের।

এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ছক্কা: ১৮টি, ক্রিস গেইলের।

এক ম্যাচে সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেট: ড্যারেন স্যামি। ৩৩৫.৭১, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপক্ষে রাজশাহী কিংসের হয়ে ১৪ বলে ৪৭ রান করেছিলেন ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার।

এক আসরে সর্বোচ্চ রান: আহমেদ শেহজাদ, ৪৮৬ রান। বরিশাল বার্নাসের হয়ে ২০১১-১২ মৌসুমে।

সেরা বোলিং: মোহাম্মদ শামি, মাত্র ৬ রানে ৫ উইকেট। দূরন্ত রাজশাহীর হয়ে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্সের বিপক্ষে।

বোলিংয়ে সেরা গড়: কেভন কুপার। ৬৩ উইকেট নিয়ে বিপিএলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রাহক প্রতিটি উইকেট নিতে খরচ করেছেন ১৪ রান।

এক ইনিংসে সবচেয়ে কিপ্টে বোলিং: আরাফাত সানি। রংপুর রাইডার্সের হয়ে খুলনা টাইটান্সের বিপক্ষে ২.৪ ওভার বল করে একটি রানও দেননি এ স্পিনার। উইকেট ছিল ৩টি।

এক আসরে সর্বোচ্চ উইকেট: কেভন কুপার। ২০১৫-১৬ মৌসুমে বরিশাল বুলসের হয়ে ৯ ম্যাচে নিয়েছিলেন ২২ উইকেট।

সর্বোচ্চ মেডেন: সাকিব আল হাসান, পাঁচ আসরে সর্বোচ্চ ৬টি মেডেন।

সর্বোচ্চ ডিসমিসাল: মুশফিকুর রহিম, ৫৮ ম্যাচে ৪৪ জন ব্যাটসম্যানকে উইকেটের পেছনে আউটে জড়িত ছিলেন এ উইকেটরক্ষক।

সর্বোচ্চ ক্যাচ: মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। পাঁচ আসরে ৪০ ক্যাচ নিয়েছেন।

এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ক্যাচ: সাব্বির রহমান, দুই ম্যাচে ৪টি করে ক্যাচ নিয়েছেন।

এক আসরে সর্বোচ্চ ক্যাচ: মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ২০১৭-১৮ মৌসুমে ১২ ম্যাচে ১৩ ক্যাচ।

উইকেটের হিসেবে সবচেয়ে বড় জুটি: দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে, ক্রিস গেইল ও ব্র্যেন্ডন ম্যাককুলাম, অবিচ্ছিন্ন ২০১ রান।

রানের হিসেবে সবচেয়ে বড় জুটি: ২০১, ক্রিস গেইল ও ব্র্যেন্ডন ম্যাককুলাম।

সবচেয়ে বেশি ম্যাচ: মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, ৬৩ ম্যাচ।

অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ ম্যাচ: মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা, ৫৯ ম্যাচ।

বেশি ম্যাচ পরিচালনাকারী আম্পায়ার: রেনমোর মার্টিনেজ (শ্রীলঙ্কা), ৪৩টি।

এসএইচ-০৫/০৫/১৯ (স্পোর্টস ডেস্ক)