বিকাল ৩:৫২
মঙ্গলবার
৫ ই আগস্ট ২০২৫ ইংরেজি
২১ শে শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১০ ই সফর ১৪৪৭ হিজরী
spot_img

বিচারিক সহায়তায় ৬৪ জেলায় হেল্পলাইন চালুর উদ্যোগ

সকল নাগরিকের বিচারিক সেবা প্রাপ্তিতে প্রতিবন্ধকতা ও নানাবিধ অনিয়ম দূর করার লক্ষ্যে দেশের ৬৪ জেলায় ও আটটি মহানগর এলাকায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আদলে হেল্পলাইন চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

বুধবার বিকেলে সুপ্রিম কোর্ট অডিটোরিয়ামে সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড কমিটি আয়োজিত জাতীয় আইন সহায়তা দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে ‘ন্যায় বিচার প্রাপ্তিতে লিগ্যাল এইডের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান বিচারপতি এ কথা জানান।

প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন ট্রাইব্যুনাল ও বিশেষ জজ বা বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতগুলোকে ধাপে ধাপে হেল্পলাইনের আওতাভুক্ত করা হবে

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি কাজী জিনাত হক।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা, বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, সুপ্রিম কোর্টের অন্যান্য আইনজীবীসহ সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইডের প্যানেল আইনজীবীরা এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তারা।

এআর-০২/১৪/০৫ (জাতীয় ডেস্ক)

বন্দিবিনিময় চুক্তির আওতায় শেখ হাসিনাকে ফেরানো সম্ভব: দুদক চেয়ারম্যান

আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ভারতের সঙ্গে করা বন্দিবিনিময় চুক্তির মাধ্যমেই শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন।

বুধবার (১৪ মে) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে কাজ করছে দুদক। পাশাপাশি ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিককেও ফেরানোর চেষ্টা চলছে। এ জন্য ইন্টারপোলের সহায়তা নেবে দুদক।’

এক প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের তলবে সাড়া দেননি। কোনও প্রতিনিধিও তিনি পাঠাননি। তাই তিনি আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ হারিয়েছেন।’

এআর-০১/১৪/০৫ (জাতীয় ডেস্ক)

পুলিশের হাতে ‘মারণাস্ত্র’ থাকবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পুলিশের হাতে চায়নিজ রাইফেল, সাব মেশিনগান, ৯ এমএম পিস্তলের মতো ‘মারণাস্ত্র’ না রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, মারণাস্ত্র থাকবে শুধু এপিবিএনের (আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন) কাছে। পুলিশের কাছে থাকা মারণাস্ত্র জমা দেবে।

সোমবার আইনশৃঙ্খলা–সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির নবম সভা শেষে সাংবাদিকদের এই সিদ্ধান্ত জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

ছাত্র–জনতার অভুত্থ্যানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন মহল থেকে পুলিশের হাতে প্রাণঘাতী অস্ত্র না রাখার দাবি ওঠে। গত ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত ডিসি সম্মেলনেও একাধিক ডিসি পুলিশের হাতে এ ধরনের অস্ত্র না রাখার সুপারিশ করেছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘মারণাস্ত্র শুধু থাকবে এপিবিএনের হাতে। পুলিশের অভিযানে যেতে মারণাস্ত্রের প্রয়োজন নেই।’

কবে থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে—এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আজ শুধু সিদ্ধান্ত হয়েছে। যেকোনো সিদ্ধান্ত সঙ্গে সঙ্গে বাস্তবায়ন হয় না। কিছুটা সময় লাগবে।’

পুলিশের হাতে কোন কোন ধরনের অস্ত্র রাখা যাবে, কীভাবে কাজ করবে, সেসব বিষয় ঠিক করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিযুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীর নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

র‌্যাব পুনর্গঠন নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। তিনি বলেন, র‌্যাব এখনকার নামে থাকবে কি না, বর্তমান পোশাক থাকবে কি না, পুনর্গঠন কীভাবে হবে—এসব পর্যালোচনা করতে একটি কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। কমিটির প্রধান করা হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সরকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজকে। এ কমিটি হবে পাঁচ থেকে ছয় সদস্যের। বিভিন্ন বাহিনী থেকে কমিটির সদস্য করা হবে। এ কমিটি চাইলে সদস্যসংখ্যা বাড়াতে পারবে। এই কমিটি র‌্যাবের নাম থাকবে কি থাকবে না, তাদের কার্যক্রম কেমন হবে, এসব ঠিক করবে।

এআর-০২/১২/০৫ (জাতীয় ডেস্ক)

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সোমবার (১২ মে) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গণি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকার যুক্তিসঙ্গতভাবে মনে করে সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা-১৮(১) অনুযায়ী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত দলটি এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা দরকার।

এ অবস্থায় আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যেকোনো ধরনের প্রকাশনা, গণমাধ্যম, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যেকোনো ধরনের প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন আয়োজনসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো।

এতে আরও বলা হয়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ ও এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সদস্য ও ভিন্নমতের মানুষের ওপর হামলা, গুম, খুন, হত্যা, নির্যাতন ও ধর্ষণসহ বিভিন্ন নিপীড়নমূলক ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সারাদেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে।

এছাড়া, আওয়ামী লীগ ও এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিরুদ্ধে গত ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে গুম, খুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অমানবিক নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাসী কাজ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে এবং এসব অভিযোগ দেশি ও আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

উল্লিখিত অপরাধের অভিযোগে আওয়ামী লীগ ও এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং দেশের ফৌজদারি আদালতে বহু মামলা বিচারাধীন রয়েছে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।

এসব মামলার বিচারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি, বাংলাদেশের সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করতে গত ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার ওপর হামলা, উসকানিমূলক মিছিল, রাষ্ট্রবিরোধী লিফলেট বিতরণ এবং অন্যদেশে পলাতক তাদের নেতাসহ অন্য নেতাকর্মী সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অপরাধমূলক বক্তব্য প্রদান, ব্যক্তি ও প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তির ক্ষতিসাধনের চেষ্টাসহ আইন-শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকাণ্ড পরিলক্ষিত হয়েছে।

এসব কর্মকাণ্ডে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে, দলটি এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভীতির সঞ্চার করা হয়েছে ও এভাবে বিচার বিঘ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং সার্বিকভাবে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।

এছাড়া, সরকারের কাছে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ আছে যে, আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল ও অকার্যকর করতে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকাসহ জনমনে ভীতি সঞ্চারের উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসী সংগঠনের মতো বিভিন্ন বেআইনি কার্যকলাপ ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।

এ অবস্থায় সরকার মনে করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ অনুযায়ী আওয়ামী লীগ ও এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিচারকাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটি এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা উচিত।

এআর-০১/১২/০৫ (জাতীয় ডেস্ক)

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তে আমরা আনন্দিত: মির্জা ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা আনন্দিত যে, বিলম্বে হলেও অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগ ও তার সঙ্গে যুক্ত সব সংগঠনের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

রোববার (১১ মে) বিকেলে দলটির সহ-দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপুর গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা গত ১০ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তার হাতে দেওয়া পত্রে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক দল হিসেবে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসার দাবি জানিয়েছিলাম।

তিনি বলেন, গত ১৬ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বশেষ সাক্ষাৎকালেও তার হাতে দেওয়া পত্রে আমরা পতিত ফ্যাসিবাদী দল ও সেই দলীয় সরকারের সঙ্গে যারাই যুক্ত ছিল তাদের বিচার দ্রুত করে দেশের রাজনীতির ময়দানকে জঞ্জালমুক্ত করার দাবি জানিয়েছি। আলোচনায় আমরা স্পষ্ট করে বলেছিলাম যে, আইনি প্রক্রিয়াতেই ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা সম্ভব ও উচিত। বিভিন্ন সভা, সমাবেশে ও আলোচনায় আমরা আমাদের এসব দাবি বারবার উত্থাপন করেছি। উল্লেখযোগ্য যে, আমরা প্রশাসনিক আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিরুদ্ধে বলেই বিগত ফ্যাসিবাদী সরকার পতনের আগ মুহূর্তে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ ঘোষণার সরকারি সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছিল বিএনপি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা আনন্দিত যে, বিলম্বে হলেও গতরাতে অন্তর্বর্তী সরকার ফ্যাসিবাদী সরকারের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার দ্রুত করার এবং বিচারকাজ নির্বিঘ্ন করার স্বার্থে ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগ ও তার সঙ্গে যুক্ত সব সংগঠনের কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রাসঙ্গিক আইন সংশোধন করে বিচারিক প্রক্রিয়ায় গুম, খুন, নিপীড়ন ও জনগণের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন অপশাসন চালানো, ফ্যাসিবাদী দলের বিচার করার সিদ্ধান্তকে আমরা সঠিক বলে মনে করি। তবে আমাদের দাবি মেনে আগেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে চাপের মুখে ব্যবস্থা নেওয়ার মতো বিব্রতকর ও অনভিপ্রেত অবস্থায় সরকারকে পড়তে হতো না। ভবিষ্যৎ কার্যক্রম পরিচালনায় অন্তর্বর্তী সরকার বিষয়টি সতর্কতার সঙ্গে মনে রাখবেন বলে আমরা আশা করি।

দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে ভোটাধিকার বঞ্চিত জনগণ তাদের ভোটাধিকার তথা গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই ফ্যাসিবাদের পতনের জন্য গুম, খুন, জেল, জুলুম সহ্য করেও অব্যাহত লড়াই করেছে। তাদের সেই দাবি এখনো অর্জিত হয়নি। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিও ক্রমাগত উপেক্ষিত হওয়ায় জনমনে যে ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে সে ব্যাপারে সচেতন হওয়ার জন্য আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

এআর-০২/১১/০৫ (জাতীয় ডেস্ক)

পুঁজিবাজার পরিস্থিতি উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টার ৫ নির্দেশনা

দেশের পুঁজিবাজার পরিস্থিতি উন্নয়নে সংশ্লিষ্টদের পাঁচটি নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

রোববার (১১ মে) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই নির্দেশনাগুলো দেন প্রধান উপদেষ্টা।

প্রধান উপদেষ্টার পাঁচটি নির্দেশনা হচ্ছে- সরকারের মালিকানা রয়েছে এমন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোকে সরকারের শেয়ার কমিয়ে পুঁজিবাজারে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ; বেসরকারি খাতের দেশীয় বড় কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার ক্ষেত্রে উৎসাহিত করতে প্রনোদনাসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ; স্বার্থান্বেষী মহলের কারসাজি রুখতে বিদেশি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে এসে তিন মাসের মধ্যে পুঁজিবাজার সংস্কার করা; পুঁজিবাজারে অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের প্রত‍্যকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং বড় ধরনের ঋণ প্রয়েজন এমন ব‍্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব‍্যাংক ঋণ নির্ভরতা কমিয়ে পুঁজিবাজার থেক বণ্ড ও ইক্যুইটির মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহে আগ্রহী করে তোলার ব্যবস্থা গ্রহণ।

লুটপাটের মাধ্যমে শেয়ারবাজারকে বেসামাল করে দেওয়ার পেছনে গত কয়েক দশক ধরে যারা জড়িত তাদেরকে বিচারের আওতায় না আনতে পারলে মানুষের আস্থা ফিরবে না জানিয়ে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘শেয়ারবাজারকে যে অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা অকল্পনীয়। আমাদেরকে অবশ্যই এই পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হবে।’

মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘শেয়ারবাজারের প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে এমন অবস্থায় ফেরাতে হবে যেন মানুষ আস্থা ফিরে পায়, এটা যেন লুটেরাদের আড্ডাখানায় পরিণত না হয়।’

এসময় উপস্থিত ছিলেন- অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, প্রধান উপদেষ্টার অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।

এআর-০১/১১/০৫ (জাতীয় ডেস্ক)

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

জরুরি বৈঠকে বসেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ।

শনিবার (১০ মে) রাত ৮টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই বৈঠক শুরু হয়।

এর আগে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, রাত ৮টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় উপদেষ্টা পরিষদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠক শেষে রাতেই যমুনার বাইরে একটি সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।

এদিকে শনিবার বিকালে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, আইসিটি অ্যাক্টে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রস্তাবনা নিয়ে রাতে উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠকে আলোচনা হবে।

এআর-০২/১০/০৫ (জাতীয় ডেস্ক)

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান

ভারত ও পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর মার্কিন মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে দু’দেশ। একইসঙ্গে একটি নিরপেক্ষ স্থানে বিস্তৃত বিষয় নিয়ে আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছে দিল্লি-ইসলামাবাদ।

শনিবার (১০ মে) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ সংক্রান্ত পোস্ট দেয়ার পাশাপাশি পৃথকভাবে বিষয়টি জানিয়েছে ভারত ও পাকিস্তান।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, ভারতের সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতির বিষয়ে সমঝোতা হয়েছে। চুক্তির পর ভারত ও পাকিস্তান সামরিক চ্যানেল এবং হটলাইনও সক্রিয় করেছে।’

পাশাপাশি ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি বলেছেন, পাকিস্তানের সামরিক অভিযানের মহাপরিচালক আজ বিকেলে তার ভারতীয় প্রতিপক্ষের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন এবং একটি চুক্তি হয়েছে।

এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে একমত হয়েছে যে উভয় পক্ষ আজ ভারতীয় সময় বিকাল ৫টা থেকে স্থল, আকাশ এবং সমুদ্রে সমস্ত যুদ্ধ এবং সামরিক পদক্ষেপ বন্ধ করবে।’

পরমাণু অস্ত্র সমৃদ্ধ দেশ দুটিকে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত করতে মধ্যস্থতা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথে দেয়া এক পোস্টে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন ভারত ও পাকিস্তান ‘পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি’তে সম্মত হয়েছে।

ট্রাম্প বিবৃতিতে লিখেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ রাত ধরে আলোচনার পর, আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি যে ভারত ও পাকিস্তান একটি পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। ‘দুর্দান্ত বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের জন্য উভয় দেশকে অভিনন্দন।’

এছাড়া এ বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্ক রুবিও টুইট করেছেন। তিনি লিখেন, গেল ৪৮ ঘণ্টায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ, সেনাপ্রধান অসীম মুনির এবং এবং আইএসআই প্রধান অসীম মালিকসহ দু’দেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।

টুইটে শান্তির পথ বেছে নেওয়ার জন‍্য রুবিও ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শরীফের প্রজ্ঞা, বিচক্ষণতা ও রাষ্ট্রনায়কত্বের প্রশংসা করেন।

এর আগে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ সেনা অভিযান ও পাকিস্তান বিমানবাহিনীর তিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলার পাল্টা জবাব দিতে ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসুস’ শুরু করে ইসলামাবাদ। এ অভিযানের আওতায় শুক্রবার রাতে ভারতের ১১টি সামরিক স্থাপনায় হামলা চালায় পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা বাহিনী।

এমন পরিস্থিতিতে শনিবার (১০ মে) সকালে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের সাথে কথা বলেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি উভয় পক্ষকেই উত্তেজনা প্রশমনের উপায় খুঁজে বের করার আহ্বান জানান এবং ভবিষ্যতে সংঘাত এড়াতে গঠনমূলক আলোচনা শুরু করতে মার্কিন সহায়তার প্রস্তাব দেন।

এআর-০১/১০/০৫ (আন্তর্জাতিক ডেস্ক)

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার

সম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও জনগণের পক্ষ থেকে স্বৈরশাসন ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার যে দাবি তা সরকার গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।

শুক্রবার (৯ মে) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধের ব্যাপারে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর ইতোমধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করেছে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের নেতা ও সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের বিষয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন সরকার বিবেচনায় রাখছে। সে পর্যন্ত সবাইকে ধৈর্য ধারণ করার আহ্বান জানাচ্ছে।

উল্লেখ্য যে, ইতোমধ্যে সরকার জনদাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে প্রচলিত আইনের অধীনে সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করেছে।

এছাড়া, সরকারের পক্ষে থেকে মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ফ্যাসিবাদী সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও হত্যা মামলার আসামি আবদুল হামিদের বিদেশ গমন সম্পর্কে জনমনে ক্ষোভ বিষয়ে সরকার অবগত। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সকলের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনগত ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর রয়েছে।

এআর-০১/০৯/০৫ (জাতীয় ডেস্ক)

বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যারিয়ার উন্নয়ন বিষয়ক সেমিনার

বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের আয়োজনে Enhancing Personal Branding and Winning CV Making Strategies শীর্ষক ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (৫ মে) সকাল ১০টায় বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটরিয়ামে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

সেমিনার বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণফোনের কর্পোরেট হিউম্যান রিসোর্স বিজনেস পার্টনার আরথিমা নজনূর এবং রিক্রুটমেন্ট লিড -পিপল অ্যান্ড অর্গানাইজেশন মাজেদুর রহমান। সেমিনারের সভাপতিত্ব করেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. কানিজ হাবিবা আফরিন।

সেমিনারের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. আনন্দ কুমার সাহা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো. ফয়জার রহমান। উপস্থিত ছিলেন রেজিস্ট্রার সুরঞ্জিত মন্ডল, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের কো-অর্ডিনেটর ড. মো. রেজাউল করিম, বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ।

সেমিনারের মূল পর্বে গ্রামীণফোনের কর্পোরেট হিউম্যান রিসোর্স বিজনেস পার্টনার আরথিমা নজনূর পারসোনাল ব্র্যান্ডিং বিষয়ে অনুপ্রেরণামূলক ও তথ্যবহুল আলোচনা উপস্থাপন করেন। তিনি চাকরি বাজারে নিজেকে ব্র্যান্ড হিসেবে উপস্থাপনের কৌশল, সোশ্যাল মিডিয়ায় পেশাগত ইমেজ তৈরির গুরুত্ব এবং আত্মবিশ্বাস, যোগ্যতা ও নেটওয়ার্কিং কিভাবে ক্যারিয়ারে বড় প্রভাব ফেলে, তা বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি শিক্ষার্থীদের বলেন, ‘নিজেকে যখন আপনি ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন, তখন চাকরি নয়, চাকরিই আপনাকে খুঁজবে।’ তার বক্তব্যে আত্মউন্নয়ন, আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি ও পেশাগত পরিচিতি তৈরির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়।

অপরদিকে, মাজেদুর রহমান সিভি তৈরির কৌশল (CV Making Strategies) নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা দেন। কীভাবে একটি পেশাদার সিভি তৈরি করতে হয়, কী কী তথ্য রাখা উচিত এবং কী কী ভুল এড়িয়ে চলা প্রয়োজন, তা ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘একটি ভালো সিভি শুধু আপনার অভিজ্ঞতা নয়, আপনার দৃষ্টিভঙ্গি, সক্ষমতা ও দক্ষতাকেও প্রতিনিধিত্ব করে। প্রতিটি শব্দই হতে হবে অর্থবহ ও প্রাসঙ্গিক।

শেষে প্রশ্নোত্তর পর্বে শিক্ষার্থীরা পারসোনাল ব্র্যান্ডিং, ইন্টারভিউয়ের প্রস্তুতি, সিভিতে প্রকল্প অভিজ্ঞতা যুক্ত করা, এবং গ্রামীণফোনে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। দুইজন রিসোর্স পার্সন শিক্ষার্থীদের প্রশ্নের উত্তর দেন এবং ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার পরিকল্পনা নিয়ে পরামর্শ প্রদান করেন।

এআর-০৪/০৭/০৫ (শিক্ষা ডেস্ক)