পাকিস্তানে প্রথমবার মন্ত্রিত্বের স্বাদ পাচ্ছেন যারা

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফের মন্ত্রিসভায় জায়গা পাওয়াদের প্রায় ২০ জনেরই এবারই মন্ত্রিত্বে হাতিখড়ি। এক ঝলকে তাদের কয়েকজনের রাজনৈতিক পরিচয়-অভিজ্ঞতা দেখে নেওয়া যাক। গুরুত্বপূর্ণ দুই দলের প্রথমবারের মতো মন্ত্রী হওয়া সদস্যদের রাজনৈতিক পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে জিও নিউজের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে।

পাকিস্তান মুসলিগ লিগ-নওয়াজের নেতা মুর্তাজা জাভেদ আব্বাসী ২০১৩ সালে জাতীয় পরিষদের ডেপুটি স্পিকারেরে দায়িত্ব পালন করেছেন। আজম নাজির পাকিস্তান বার কাউন্সিলের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট। আব্দুল কাদের প্যাটেল জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন ২০০৮ সালে।

রানা সানাউল্লাহ পাঁচ বার জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন, তিনি আগে পাঞ্জাবের আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। আয়াজ সাদিকও জাতীয় পরিষদের স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেছেন। সাথে তিনি তিনবার জাতীয় পরিষদের সদস্যও নির্বাচিত হয়েছেন।

পিপিপি নেত্রী শাজিয়া মারির বাবা ছিলেন সিন্ধ প্রদেশের সাবেক ডেপুটি স্পিকার। তিনিও দুইবার পার্লামেন্ট সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সিন্ধ প্রদেশের মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। মুর্তাজা মাহমুদ জাতীয় পরিষদের সাবেক সদস্য, তার বাবা মাখদুম বআহমেদ মাহমুদ ছিলেন পাঞ্জাবের সাবেক গভর্নর।

সাজিদ হুসাইন তুরি ২০০৮ ও ২০১৩ সালে পার্লামেন্ট সদস্য ছিলেন। এহসান উর রহমান মাজারি তিনি ২০১৩ সালে জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাজিত হয়েছিলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়া শাহজাইন বুগতি ও দোস্ত মুহাম্মদ মাজারির চাচাতো ভাই। আবিদ হুসাইন সাবেক পার্লামেন্ট সদস্য, আগে তিনি সিন্ধ প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর সহকারির দায়িত্ব পালন করেছেন।

এসএইচ-১৪/১৯/২২ (আন্তর্জাতিক ডেস্ক)