আর্জেন্টাইন নারী ফুটবলারের শরীরে রোনালদোর ট্যাটু

অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে যৌথভাবে চলছে নারী ফুটবল বিশ্বকাপ। ৩২ দলের এক মাস ব্য়াপী এই লড়াই শেষ হবে আগামী ২০ অগস্ট। সিডনির অলিম্পিক স্টেডিয়ামে হবে ফাইনাল। বিশ্বকাপের অন্যতম দল আর্জেন্টিনা। তবে দেশটির ফুটবলার ইয়ামিলা রদ্রিগেজকে নিয়ে বিতর্কের ঝড় উঠেছে। খবর দ্য সানের।

আর্জেন্টিনা নিজেদের অভিযান শুরু করেছিল ইতালির বিপক্ষে। তবে গতকাল সোমবার ইতালি ১-০ গোলে হারিয়ে দিয়েছে নীল-সাদা জার্সিধারীদের। আর এই ম্য়াচে ২৫ বছর বয়সী তরুণী ইয়ামিলা খেলা কেন্দ্রিক কারণে বিতর্কে জড়াননি। জড়িয়েছেন একেবারে অন্য কারণে।

এদিন তার পায়ের ট্যাটু নিয়ে বিস্তর চর্চা হয়েছে। মেসির দেশের মেয়ে কিন্তু মেসির অস্তিত্বকে অস্বীকার করেছেন। বরং মেসির চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর মুখ নিজের পায়ে খোদাই করিয়েছেন তিনি।

যদিও বিশ্বকাপের আগে রদ্রিগেজ তার ট্যাটু নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ‘রোনালদো বিশ্বের সেরা ফুটবলার। এই নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। আমি তার খেলা দেখে শুধু ভাবি, একজন কী করে এত পারফেক্ট হতে পারে! তিনি যা করে, তাতেই আমি চমকে যাই। এই ট্যাটুর সঙ্গেই রোনালদোর আমার সঙ্গে আজীবন থেকে যাবেন।’

এদিকে ইায়ামিলা আবার নেইমারের দেশের ক্লাব পালমেইরাসের হয়ে খেলেন। তবে তার জীবনে রোনালদোর প্রভাব এতটাই যে, তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, যে তার আইডল ‘মেসি নন’! তার অন্যতম রোল মডেল দিয়েগো ম্যারাডোনা। মেসি ও রোনালদোর প্রতিদ্ধন্দ্বিতা আর নতুন করে কাউকে কিছু বলার নেই। তবে মেসির দেশের কন্যা এবার যা করার করে দিলেন, তা সত্যিই চর্চা হওয়ার মতোই ঘটনা।

এসএইচ-০৪/২৫/২৩ (স্পোর্টস ডেস্ক)