দুপুর ১২:৫১
রবিবার
১৯ শে মে ২০২৪ ইংরেজি
৫ ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১১ ই জ্বিলকদ ১৪৪৫ হিজরী
spot_img

পুরুষদের যৌনক্ষমতা কমেছে করোনায়

করোনা আসার পর পৃথিবীতে হাজারো পরিবর্তন এসছে। এর প্রভাব পড়েছে যৌনসম্পর্কের ওপরেও। দীর্ঘ দিন ধরেই চিকিৎসকরা বলছেন, করোনা পুরুষের গড়পরতা যৌনক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। কিন্তু সেটি পুরোপুরি চিকিৎসাবিজ্ঞানের আওতাধীন একটি বিষয়। অতিমারির কারণে বদলে যাওয়া সামাজিক কাঠামোও প্রভাব ফেলছে যৌনসম্পর্কের ওপরও। এবার একথা জানালেন সমাজবিজ্ঞানীরা।

যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞানের গবেষক জাস্টিন গার্সিয়া এবং কলোরাডো ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞানের গবেষক হেলেন ফিশার যৌথভাবে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছেন। সেখানে দাবি করা হয়েছে, পরিবর্তিত সামাজিক পরিস্থিতিতে যৌনসম্পর্কের প্রতি পুরুষের আগ্রহ বিপুলভাবে কমেছে। বিশেষ করে সেই সব পুরুষ, যারা বৈবাহিক বা প্রেমের কোনও সম্পর্কে নেই, তাদের অনেকেই যৌনসম্পর্কের প্রতি উদাসীন হয়ে গেছেন।

তাদের সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে, সারা পৃথিবীর ৮১ শতাংশ পুরুষই এখন মনে করেন, মহামারি পরবর্তী সময়ে যৌনসম্পর্কের গুরুত্ব বা প্রয়োজন আর আগের মতো নেই।যৌনসম্পর্কের প্রতি পুরুষের আগ্রহ কমে যাওয়ার পেছনে সমাজবিজ্ঞানীরা যেসব বিষয় খুঁজে পেয়েছেন-দীর্ঘ সময়ের জন্য স্বাভাবিক কাজকর্ম মেলামেশা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। তার প্রভাব বেশি মাত্রায় পড়েছে কোনও সম্পর্কে না থাকা পুরুষের মনে।

সমাজবিজ্ঞানীদের দাবি, বিশেষ করে পুরুষের ক্ষেত্রে যে বিষয়টি বেশি করে দেখা যায়, সেটি হল- যৌনসম্পর্কের সুযোগ যত বাড়ে, যৌনতার প্রতি আগ্রহও তত বাড়ে। সম্পর্কের সুযোগ কমলে, আগ্রহও সমানুপাতে কমতে থাকে।মাহমারির সময়ে মেলামেশার পরিমাণ কমে গেছে। যাদের কোনও স্থায়ী সঙ্গী বা সঙ্গিনী নেই, তারা অচেনা মানুষের থেকে দূরে চলে গেছেন। ফলে নতুন করে যৌনসম্পর্কের সুযোগটাই হারিয়ে গেছে। সুযোগ কমে যাওয়ায় একা পুরুষদের যৌনসম্পর্কের প্রতি আগ্রহ কমেছে।

এর পাশাপাশি পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আরও দুটি বিষয়ে জাস্টিন এবং হেলেন গুরুত্ব দিয়েছেন। সেগুলো হল-তাদের মতে, অর্থনৈতিক বিষয় নিয়ে চিন্তা, রোজগার নিয়ে অনিশ্চয়তা পুরুষদের মধ্যে বেড়েছে। যৌনতার প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়ার বড় কারণ এটিও।

মহামারির আগে কোনও সম্পর্কে না থাকা বহু পুরুষ শুধুমাত্র যৌনসম্পর্কের প্রয়োজনেই অন্যের সঙ্গে মেলামেশার প্রতি আগ্রহ দেখাতেন, দ্বারস্থ হতেন বিভিন্ন ডেটিং অ্যাপের। কিন্তু এখন তারা এই ধরনের মেলামেশার প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছেন। এর পরিবর্তে তারা এমন মানুষের সঙ্গে দেখা করতে চাইছেন, যেখানে যৌনসম্পর্কের চেয়েও বেশি মাত্রায় প্রাধান্য পাবে সম্পর্কের দীর্ঘ বাঁধন। ফলে তারা এখন এমন মানুষের সন্ধানে, যাদের সঙ্গে আগামী বহুবছর কাটাতে পারবেন।

এসএইচ-১১/১৯/২১ (ন্যাশনাল ডেস্ক)

১০ ডিসেম্বরের মধ্যে বার্ষিক ও প্রাক-নির্বাচনি পরীক্ষার ফল

মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত বার্ষিক ও প্রাক-নির্বাচনি পরীক্ষার ফল আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক এ নির্দেশ দেন। গতকাল বৃহস্পতিবার মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত নির্দেশনা আজ শুক্রবার প্রকাশিত হয়।

নির্দেশনায় জানানো হয়, ২০২২ শিক্ষাবর্ষে সরকারি ও বেসরকারি (মহানগর ও জেলা পর্যায়) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অনলাইন লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আগামী ২৫ নভেম্বর থেকে ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের আবেদন ফরম সংগ্রহ করা হবে।

আর ১৫ ডিসেম্বর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ১৯ ডিসেম্বর বেসরকারি (মহানগর ও জেলা পর্যায়) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আবেদনের অনলাইন লটারির দিন ধার্য রয়েছে।

নির্দেশনায় জানানো হয়, সব আঞ্চলিক উপপরিচালকের আওতাধীন সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের বার্ষিক ও প্রাক-নির্বাচনি পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকাশ করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হলো।

এসএইচ-১০/১৯/২১ (শিক্ষা ডেস্ক)

গাজীপুর সিটি মেয়র জাহাঙ্গীরকে আ’লীগ থেকে আজীবন বহিষ্কার

বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের নিয়ে কটূক্তি করায় গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলমকে দল থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নিয়ে কটূক্তি করে দেওয়া গাজীপুর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের বক্তব্যসংবলিত একটি ভিডিও গত অক্টোবরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হলে এ নিয়ে ব্যাপক তোলপাড় হয়।

মেয়রের পদত্যাগ ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে জাহাঙ্গীরকে বহিস্কারের দাবিতে গাজীপুর মহানগরীর কয়েকটি স্থানে বিক্ষোভ করেন দলীয় নেতাকর্মীরা।

এসএইচ-০৯/১৯/২১ (আঞ্চলিক ডেস্ক)

আইন ও রাজনীতির বেড়াজালে খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা

খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা করতে যাওয়া এখনো সম্ভব হয়নি৷ বিএনপি চাচ্ছে তার মানবিক কারণে তার বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ৷ তবে সরকার বলছে, আইন অনুযায়ী সেই সুযোগ পেতে হলে খালেদা জিয়াকে ফের কারাগারে গিয়ে আবেদন করতে হবে৷

প্রধানন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন তার নির্বাহী ক্ষমতা বলে এ বিষয়ে তিনি সর্বোচ্চ মানবিকতা দেখিয়েছেন৷ খালেদা জিয়াকে জেলের বাইরে থাকতে দিয়েছেন- এ কথা উল্লেখ করে এমন মন্তব্য করেন তিনি৷ আর আইনমন্ত্রী বলেছেন, খালেদা জিয়াকে কারাগারে গিয়ে নতুন করে আবেদন করতে হবে৷ বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মানবিক বিবেচনায় হলেও খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার সুযোগ দেয়ার অনুরোধ করেছেন৷ তিনি মনে করেন, খালেদা জিয়ার প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ করা হচ্ছে৷

বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে সর্বশেষ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ১৩ নভেম্বর৷ ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে আছেন তিনি৷ তাকে সেখানেই আইসিইউ সাপোর্ট দেয়া হচ্ছে৷ তার চিকিৎসকরা বলছেন, ৭৬ বছর বয়সি খালেদা জিয়ার প্রতিদিনই ২-৩ লিটার অক্সিজেন লাগছে৷ তার শরীরে ইলেকট্রোলাইট, অর্থাৎ সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ,ম্যাগনেশিয়াম ও ক্লোরিন উপাদানের পরিমাণ কমছে৷ রক্তের হিমোগ্লোবিন কোনোভাবেই বাড়ানো যাচ্ছে না৷ ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইনসুলিনের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে৷ এছাড়া স্বাস্থ্যের অন্য প্যারামিটারগুলোর অবস্থাও অবনতির দিকে৷

কিডনির ক্রিয়েটিনিন বাড়ছে৷ তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকলেও ডায়বেটিস একেবারে নিয়ন্ত্রণে রাখা যাচ্ছে না৷ শরীর দুর্বল হয়ে পড়ছে৷ এর আগে ৭ নভেম্বর ২৬ দিন হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে তিনি গুলশানের বাসায় ফিরেছিলেন৷

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স মনে করেন, ‘‘সরকার ইচ্ছে করে খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে চিকৎসার সুযোগ দিচ্ছে না৷ এটা অমানবিক৷”

তার কথা, ‘‘তাকে দণ্ডবিধির যে ৪০১ ধারায় নির্বাহী আদেশে দণ্ড স্থগিত রেখে সাময়িক মুক্তি দিয়ে বাসায় থাকার সুযোগ দেয়া হয়েছে. সেই ধারায়ই সরকার চাইলে তাকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য যাওয়ার সুযোগ দিতে পারে৷ ওই আইনে শর্ত সাপেক্ষে বা শর্তহীন মুক্তি দেয়া যায়৷ দণ্ড স্থগিত বা মওকুফ করা যায়৷ সরকার রাজনৈতিক কারণে সেটা করছে না৷”

তিনি বলেন, ‘‘আদালতে গিয়ে আমরা এর সমাধান পাবো না৷ কারণ, আদালতকে দলীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে৷ খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় দণ্ড দেয়া হয়েছে৷”

তার মতে, ‘‘খালেদা জিয়াকে জেলখানায় গিয়ে আবার আবেদন করতে বলা একটা চরম নিষ্ঠুরতা৷ কারণ, এরই মধ্যে নতুন আবেদন করা হয়েছে৷”

এর জবাবে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ডা. হাবিবে মিল্লাত বলেন, ‘‘আইনজীবী ও রাজনীতিবিদরা যদি বিচারকের আসনে বসেন, তাহলে তো সমস্যা৷ খালেদা জিয়া কতটা অসুস্থ তা তো বলতে হবে৷ খালেদা জিয়ার দলীয় চিকিৎসকরা তার গুরুতর অসুস্থতার কথা বলছেন৷ মূলত যারা চিকিৎসক, তারা কিন্তু কিছু বলছেন না৷ খালেদা জিয়ার মূল চিকিৎসকরাই বলবেন তার কোথায় চিকিৎসা দরকার৷ তিনি এখন বাংলাদেশের সেরা হাসপাতালে চিকিৎসা পাচ্ছেন৷ ওনার চিকিৎসা ভালোভাবেই হচ্ছে৷ যারা এটা নিয়ে নানা কথা বলছেন. তারা একটি রাজনৈতিক ইস্যু সৃষ্টির জন্য বলছেন৷”

তার কথা, ‘‘প্রধানমন্ত্রী তার প্রতি সর্বোচ্চ মানবিকতা দেখিয়েছেন৷ দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির তো জেলে থাকতে হয়, তিনি তো জেলের বাইরে আছেন৷ আর কারাগারেও তাকে তার পরিচারিকাকে সঙ্গে থাকতে দেয়া হয়েছিলো৷”

তিনি আরেক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘‘খালেদা জিয়াকে বিদেশ থেকে চিকিৎক এনেও এখানে চিকিৎসা করানো যেতে পারে৷ কিন্তু সেই সিদ্ধান্তও তো চিকিৎসকরা দেবেন৷ রাজনৈতিক কথা বললে তো হবে না৷”

২০২০ সালের ২৫ মার্চ খালেদা জিয়া কারাগার থেকে শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি পান৷ নির্বাহী আদেশে তার দণ্ড স্থগিত করে শর্ত সাপেক্ষে ছয় মাসের জন্য মুক্তি দেয়া হয়৷ এরপর পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করে করে তার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়৷ সর্বশেষ ১১ নভেম্বর খালেদা জিয়ার পুত্রবধু শর্মিলা রহমান খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য পাঠানোর আবেদন করেন ৷ এর আগে ৬ মে বিদেশে পাঠানোর আবেদন করা হলেও তা নাকচ হয়৷

এসএইচ-০৮/১৯/২১ (হারুন উর রশীদ স্বপন, ডয়চে ভেলে)

বজ্রপাতে মানুষের মৃত্যু কমাতে বাংলাদেশে নতুন উদ্যোগ

দেশে বজ্রপাতে মানুষের মৃত্যু কমিয়ে আনার লক্ষ্যে নতুন একটি পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।

এ প্রকল্পের আওতায় হাওর অঞ্চলে এক হাজার কংক্রিটের শেল্টার নির্মাণ করা হবে। এসব শেল্টারে বজ্রপাত নিরোধক যন্ত্রও স্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান।

সরকারি হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিবছর বজ্রপাতে ১৫০ থেকে ২০০ মানুষ মারা যায়, যাদের বেশিরভাগই হচ্ছে কৃষক।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছে, বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা কমিয়ে আনার জন্য হাওর অঞ্চলে কংক্রিটের শেল্টার হোম নির্মাণের পাশাপাশি আগাম সতর্কতা দেবার জন্য ৭২৩টি কেন্দ্র স্থাপন করা হবে।

আগাম সতর্কতা কেন্দ্র থেকে স্থানীয় অধিবাসীদের ৪০ মিনিট আগে মোবাইলে বার্তা পাঠানো হবে। যাতে তারা নিরাপদ আশ্রয়ে আসতে পারে।

বজ্রপাতে মানুষের মৃত্যু কমানোর জন্য এর আগেও পরিকল্পনা নেয়া হয়েছিল। ২০১৭ সালে ১০ লাখ তালগাছ লাগানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিল সরকার। কিন্তু তাতে কোন লাভ হয়নি।

প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান জানিয়েছেন, এবার হাওর অঞ্চলে প্রতি কিলোমিটারে একটি করে কংক্রিট শেল্টার নির্মাণ করা হবে।

“এক কিলোমিটার পর পর শেল্টার নির্মাণ হলে আগাম সতর্কতা পাওয়া মাত্র মানুষ নিরাপদ আশ্রয়ে আসতে পারবে। কারণ, এক কিলোমিটার পথ হেঁটে আসতে ২০ মিনিট সময় লাগে। সেজন্য ৪০ মিনিট আগে সতর্কবার্তা দেয়া হবে,” বলেন প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান।

বিশেষজ্ঞদের মতে, বজ্রপাত-নিরোধক যন্ত্র ব্যবহার করে কংক্রিট শেল্টার নির্মাণ একটি ভালো উদ্যোগ। তবে এজন্য যথাযথ ম্যাপিং করতে করতে।

শুধু যেখানে সেখানে শেল্টার নির্মাণ করলেই হবে না বলে মন্তব্য করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক এ. এইচ. এম. আসাদুল হক।

“যেসব শেল্টার নির্মাণ করা হবে সেগুলোর ভালো ব্যবস্থাপনা এবং পরিকল্পনা থাকতে হবে। তা না হলে পরবর্তীতে দেখা যাবে এসব শেল্টার উল্টো বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে,” বলেন অধ্যাপক হক।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী বলেন , পর্যালোচনা করে দেখা গেছে বজ্রপাতে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায় হাওর অঞ্চলে।

মানুষকে আগাম সতর্কতা দেবার জন্য একটি অ্যাপ বানানো হবে বলে তিনি জানান।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কার্যকরী আগাম সতর্কতার ব্যবস্থা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন অধ্যাপক আসাদুল হক। এর মাধ্যমে মৃত্যু ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে তিনি মনে করেন।

এ প্রকল্পের জন্য প্রথমে ৩০০ কোটি টাকা ধরা হয়েছে। এর সারসংক্ষেপ শীঘ্রই প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে এবং তিনি অনুমোদন করলে বাস্তবায়ন শুরু হবে।

এসএইচ-০৭/১৯/২১ (অনলাইন ডেস্ক, তথ্যসূত্র : বিবিসি)

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হলেন মেয়র লিটন

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনসহ তিনজনকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের প্রেসিডিয়ামের সদস্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। পর দুইজন হলেন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম ও অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম।

শুক্রবার বিকেলে গণভবনে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় এই তিন নেতাকে দলটির প্রেসিডিয়ামের সদস্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন রাজনীতিবিদ। তিনি বর্তমানে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন।

২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত রাজশাহী সিটি করপোরেশনে মেয়র ছিলেন খায়রুজ্জামান লিটন। এর পর ২০১৮ সালে পুনরায় তিনি মেয়র নির্বাচিত হন।

খায়রুজ্জামান লিটন ১৯৫৯ সালের ১৪ আগস্ট রাজশাহী জেলার কাদিরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। খায়রুজ্জামান লিটন রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা লাভের পর ১৯৭৬ সালে রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাপীঠ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির বিভাগে ভর্তি হন এবং ১৯৭৯ সালে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। এরপর ১৯৮৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিদ্যায় স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮৫ সালে তিনি তিনি বার কাউন্সিলের সদস্য হন।

খায়রুজ্জামান লিটন ১৯৮৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে যোগদানের মাধ্যমে রাজনীতি শুরু করেন। ১৯৯৬ সালে সপ্তম এবং ২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-২ (পবা-বোয়ালিয়া) আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেন।

২০০৮ সালে তিনি রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন এবং ২০১৩ সালের ৯ মে পর্যন্ত মেয়র ছিলেন। ২০১৮ সালের ৩০ আগস্ট পুনরায় মেয়র নির্বাচন করে জয় লাভ করেন। বর্তমানে তিনি রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।

রাসিক মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি খায়রুজ্জামান লিটনকে প্রেসিডিয়াম সদস্য করায় দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দলটির নেতাকর্মীরা। এক বিবৃতিতে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল আলম বেন্টু, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি রবিউল আলম বাবু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান।

এসএইচ-০৬/১৯/২১ (নিজস্ব প্রতিবেদক)

জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেও হেরে গেলো বাংলাদেশ

শেষ ওভারটি করতে এলেন লেগ স্পিনার আমিনুল ইসলাম বিপ্লব। পাকিস্তানের তখন প্রয়োজন মাত্র ২ রান। প্রথম বলে শাদাব খানকে কোনো রান দিলেন না।

দ্বিতীয় বলটিকে মিডউইকেটের ওপর দিয়ে উড়িয়ে মারলেন শাদাব। বাউন্ডারির বাইরে গিয়ে আছড়ে পড়লো। ছক্কা। ৪ বল হাতে রেখে ৪ উইকেটের ব্যবধানে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়লো পাকিস্তান।

অথচ, জয়ের কী দারুণ সম্ভাবনাই তা তৈরি করেছিল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। ফাখর জামান আর খুশদিল শাহকে পরপর দুই ওভারে ফিরিয়ে দিয়ে সে সম্ভাবনাটা আরো জোরালো করেছিল টাইগাররা।

কিন্তু মোস্তাফিজুর রহমান আর শরিফুল ইসলামের দুই ওভারেই ম্যাচ নিজেদের হাতের মুঠোয় নিয়ে আসেন পাকিস্তানের দুই ব্যাটসম্যান শাদাব খান আর মোহাম্মদ নওয়াজ।

দুই ওভারে এই দুই বোলারই ১৫ রান করে দিলেন ৩০ রান। তাদেই ম্যাচ হাত থেকে ফসকে যায় বাংলাদেশের।

এসএইচ-০৫/১৯/২১ (স্পোর্টস ডেস্ক)

ঘুমের ওষুধ খেয়ে আইসিইউতে এমপিপত্নী

অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ খেয়ে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) পর্যবেক্ষণে রয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগের শিক্ষক ড. এলিনা আক্তার পলি (৪০)। তিনি রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিনের সহধর্মিনী।

তবে কি কারণে তিনি মাত্রাতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহননের চেষ্টা চালিয়েছেন—সে সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। আইসিইউতে থাকলেও ড. এলিনা বর্তমানে আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম ইয়াজদানী।

রামেক হাসপাতালের আইসিইউ ইনচার্জ ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ড. এলিনাকে জরুরি বিভাগ আনা হয়। সেখান থেকে তাকে ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডে (মেডিসিন বিভাগ) পাঠানো হয়। পরে অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে আইসিইউতে পাঠানো হয়েছে। তার অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল।

এদিকে, রাজশাহী-৩ আসনের সংসদ সদস্য হলেও আয়েন উদ্দিন মহানগরীর গ্রেটাররোড কাদিরগঞ্জ এলাকার একটি বাড়িতে ভাড়া থাকেন।

ওই বাড়ি থেকেই তার সহধর্মিনীকে রামেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। শুক্রবার সকাল থেকে গণমাধ্যমের সঙ্গে স্ত্রীর বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি তিনি।

এসএইচ-০৪/১৯/২১ (নিজস্ব প্রতিবেদক)

ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল

সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান করুণা সিন্ধু চৌধুরীর বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল করেছেন কয়েক হাজার বালিপাথর শ্রমিক।

শুক্রবার বেলা ১২টায় তাহিরপুর নৌকাঘাট এলাকা থেকে তাহিরপুর ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার মাহারাম, লাউড়েরগড়, শাহিদাবাদ, বারিকটিলা, বড়গোপটিলা, মুদেরগাও, সুহালা, মিয়ারচরসহ শতাধিক গ্রামের কয়েক হাজার শ্রমিক হাতে ঝাড়ু নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করে।

পরে তাহিরপুর শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে এক মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে। সমাবেশে বক্তারা বলেন, যাদুকাটা নদীর শ্রমিকদের কাছ থেকে অবৈধ সুবিধা না পেয়ে তিনি মহালটি বন্ধ করে দেওয়ার বহুমুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছেন। এ লক্ষ্যে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে একের পর এক মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে শ্রমিকদের অন্যায় ভাবে হয়রানি করে যাচ্ছেন। এই মহালটি দীর্ঘদিন যাবত বন্ধ ছিলো।

মহালটি বন্ধ থাকায় দুটি উপজেলার লক্ষাধিক শ্রমিক দীর্ঘ ২ বছর ধরে বেকার হয়ে পরিবার নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করেছেন। সম্প্রতি মহালটি চালু হওয়ায় হাজার হাজার শ্রমিকের কর্মসংস্থান হয়েছে। সমাবেশে বক্তারা আরও বলেন, যাদুকাটা নদীর বালিমহাল বন্ধ করে দেওয়ার পায়তারা সফল হলে আগামীতে আরও কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি দেওয়া হবে। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন শ্রমিক নেতা আব্দুস সাত্তার, আব্দুল জলিল, মনাই মিয়া, আলী হোসেন প্রমুখ।

সম্প্রতি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো ৯ কোটি ৭২ লাখ টাকায় তাহিরপুর উপজেলার এ বালুমহালটি ইজারা দেয়।

বর্তমানে যাদুকাটা ১,২ ছাড়াও মাহরাম নদীর পুরান লাউড়, ঘাগড়া, চালিয়ারঘাট ও ইকরহাটি মৌজায় চলছে বালু ও পাথর উত্তোলনের কাজ। তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান করুণা সিন্ধু চৌধুরী বাবুল তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এসব অভিযোগের কোন ভিত্তি নেই।

এসএইচ-০৩/১৯/২১ (আঞ্চলিক ডেস্ক)

অবলীলায় গোবর খেলেন চিকিৎসক!

গরুর গোবর খেলে শরীর-মন সুস্থ থাকে। এটা কোনো গো-পূজারির বক্তব্য নয়, শিশু চিকিৎসকের দাবি। শুধু মৌখিক দাবি নয়, ক্যামেরার সামনে অবলীলায় গোবর খেয়েও নিলেন এমবিবিএস ডিগ্রিধারী ওই শিশু চিকিৎসক।

চিকিৎসকের অবলীলায় গোবর খাওয়ার ঘটনা বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল, যা নিয়ে উত্তাল নেট দুনিয়া। নেটিজেনদের ট্রলের মুখেও পড়েছেন ওই চিকিৎসক।

জানা গেছে, গোবর খেয়ে রাতারাতি বিখ্যাত হওয়া ওই শিশু চিকিৎসকের নাম মনোজ মিত্তল। হরিয়ানার কার্নালের বাসিন্দা মনোজ মিত্তল এলাকার এক প্রখ্যাত শিশু চিকিৎসক। তার এমবিবিএস, এমডি ডিগ্রিও রয়েছে।

সম্প্রতি তার পঞ্চগব্য খাওয়ার ভিডিও টুইটারে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, একটি গোশালায় বসে রয়েছেন মনোজ মিত্তল। সেখানে বসেই তিনি গোবর হাতে নিয়ে অবলীলায় মুখে পুড়ে খাচ্ছেন। তারপর পঞ্চগব্যসহ গোবর খাওয়ার উপকারিতা ব্যাখ্যা করে চিকিৎসক বলেন, মন এবং আত্মা পরিশুদ্ধ করার ক্ষমতা রয়েছে গোবরের।

এটা (গোবর) যদি একবার সিস্টেমের মধ্যে ঢোকে, সম্পূর্ণভাবে শরীর পরিশুদ্ধ করে দেয়। একই সঙ্গে শিশু চিকিৎসক জানান, তার মা যখন উপবাসে থাকতেন, সর্বদা তিনি এটা (গোবর) খেতেন।

হরিয়ানার শিশু চিকিৎসকের গোবর খাওয়ার এই ভিডিও টুইটারে পোস্ট হওয়ার পর ভাইরাল হতে সময় লাগেনি। নেটিজেনদের ট্রোলডে ভরে উঠেছে কমেন্ট বক্স। চিকিৎসকের থেকে এ রকম আশা করা যায় না বলেও মন্তব্য করেছেন অনেকে।

উল্লেখ্য, গরু নিয়ে আমাদের ভারতে রাজনৈতিক নেতাদের অতি উৎসাহী হওয়ার ঘটনা কম নয়। গরুকে গো-মাতা তকমা দিয়ে হিন্দু তাস খেলা শুরু করেছেন এক শ্রেণির রাজনৈতিক নেতারা। যাদের মধ্যে কেউ গরুর দুধে সোনা দেখছেন তো কেউ গোমূত্র ও গোবর দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার দাবি জানিয়েছেন। আবার গোমূত্র পান করলে ও গোবর খেলে করোনা সেরে যায় বা করোনা হয় না বলেও দাবি তুলেছেন বিজেপি ও আরএসএসের ঘনিষ্ঠ নেতারা। তবে গোবর নিয়ে কোনো চিকিৎসকের শরীর, মন সুস্থ থাকার বার্তা এটাই প্রথম।

এসএইচ-০২/১৯/২১ (অনলাইন ডেস্ক)