সকাল ৬:৫১
বৃহস্পতিবার
২১ শে আগস্ট ২০২৫ ইংরেজি
৬ ই ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬ শে সফর ১৪৪৭ হিজরী
spot_img

প্রধানমন্ত্রীর ওপর গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার

আলোচিত গ্রেনেড হামলা মামলার অন্যতম আসামি জেএমবি সদস্য আবু ওবায়দা হারুনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সদর উপজেলার পাঁচগছিয়া বাজার এলাকা থেকে একটি ওয়ানশুটারসহ তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতার হারুন সোনাগাজী উপজেলার চর চান্দিয়া ইউনিয়নের মধ্যম চর চান্দিয়া গ্রামের তৈয়ব মাওলানা ওরফে গোলাম কিবরিয়ার ছেলে।

পুলিশ জানায়, হারুন ২০০১ সালে সিলেটে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি। তার বিরুদ্ধে দুটি হত্যা ও একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলাসহ আটটি মামলা রয়েছে।

তবে আবু ওবায়দা হারুনের বাবা গোলাম কিবরিয়া অভিযোগ করে বলেন, তার ছেলে হারুন সবকয়টি মামলায় জামিনে রয়েছে। গত চারদিন আগে সোনাগাজী বাজার থেকে ফেনী পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমানসহ কয়েকজন পুশিল কর্মকর্তা তাকে আটক করে। অবশেষে বৃহস্পতিবার তাকে নাটকীয়তার মাধ্যমে অস্ত্রসহ গ্রেফতার দেখায়।

ফেনী মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, জেএমবি সদস্য হারুনকে অস্ত্র মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

বিএ-১৮/০৭-১২ (আঞ্চলিক ডেস্ক)

বিএনপি শরিকদের ছাড়লো ৯৪ আসন

জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলীয় জোটের শরিকদের জন্য ৯৪টি আসন ছেড়ে দিয়েছে বিএনপি।

শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে শরিকদের আসন বাকি রেখে বিএনপির ২০৬ প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, আমরা অনেক প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি। গণতান্ত্রিক অন্দোলন এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির অংশ হিসেবে আমরা এই নির্বাচনে আছি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ২০ দলীয় জোট এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীর নাম আগামীকাল শনিবার ঘোষণা করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আবদুস সাত্তার।

বিএ-১৭/০৭-১২ (ন্যাশনাল ডেস্ক)

আবারও ‘আ.লীগ সরকার’ চান অবসরপ্রাপ্ত ৩২১ কর্মকর্তা

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেছেন অবসরপ্রাপ্ত ৩২১ কর্মকর্তা। শুক্রবার সন্ধ্যার পর প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে গিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে একাত্মতা প্রকাশের পাশাপাশি বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করবেন বলেও জানান তারা।

এর আগে, ২৭ নভেম্বর ১৪৭ জন অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা গণভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তারা বর্তমান সরকারের প্রতি একাত্মতাও প্রকাশ করেন। ওই সময় বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানায় বিএনপি। কিন্তু নির্বাচন কমিশন থেকে বলা হয়, ‘গণভবনে সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক আচরণবিধির লঙ্ঘন নয়’

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতা রক্ষা এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ফের ক্ষমতায় আনতে অবসরপ্রাপ্ত ৩২১ বেসামরিক কর্মকর্তা একসঙ্গে কাজ করবেন বলে প্রধানমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেন।

অবসরপ্রাপ্ত এসব কর্মকর্তাদের মধ্যে ৬৫ জন সাবেক মুখ্য সচিব, সিনিয়র সচিব, সচিব ও বিভিন্ন কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা রয়েছেন। এছাড়া নয়জন সাবেক রাষ্ট্রদূত, ৪৫ জন সাবেক অতিরিক্ত ও যুগ্ম-সচিব পদমর্যাদার, ১৪ জন স্বাস্থ্য ক্যাডার, ১৫ জন শিক্ষা ক্যাডার, ২৭ জন প্রকৌশলী, ১১ জন বন ও ডাক বিভাগের, ১৪ জন সাবেক পুলিশকর্মকর্তা, ১৩ জন কর ও তথ্য বিভাগের, ১১ জন টেলিকম, শুল্ক, অডিট, রেল ও খাদ্য বিভাগের এবং ৬৭ জন কৃষি বিভাগের সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রয়েছেন।

কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক চেয়ারম্যান মো. বদিউজ্জামান, অ্যানার্জি রেগুলেটরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান এ আর খান, প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মোল্লা ওয়াহেদুজ্জামান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, সাবেক মহা হিসাবনিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মাসুদ আহমেদ, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. মেসবাহ উদ্দিন, মো. মেজবাহ উল আলম, ইউনুসুর রহমান, সাবেক সচিব আবু জাহের, হেমায়েত উদ্দিন তালুকদার, মাহবুব উল আলম খান, শৈলৈন্দ্র নাথ মজুমদার, আবদুল মালেক মিয়া, দেওয়ান জাকির হোসেন, সুনীল কান্তি বোস, সৈয়দ আলী কবির, শেখ খুরশিদ আলম, আতাহার উল ইসলাম, সমরচন্দ্র পাল, মো. নুরুল হক, আ. মান্নান হাওলাদার, এ টি কে এম ইসমাইল, মো. শফিকুল আযম, কামরুন নেসা খানম, মো. মিজানুর রহমান, খোন্দকার আসাদুজ্জামান, মো. কাজী আনোয়ার হোসেন, আরস্তু খান, এম এ কাদের সরকার, ড. চোউধুরী মো. বাবুল সরকার, এ এইচ এম মাসুদ সিদ্দিকী, মো. আজিজুর রহমান, শফিক আলম মেহেদী, আজী আখতার উদ্দিন আহমেদ, এ এল এম আব্দুর রহমান, মো. হুমায়ুন খালিদ, আনোয়ার ফারুক, শাহীন খান, মো. মন্সুর আলী শিকদার, রীতি ইব্রাহিম, নজরুল ইসলামখান, ড. খোন্দকার শওকত হোসেন, মিকাইল শিপার, খোরশেদ আলম চৌধুরী, এম এ মান্নান, এ কে এম আমির হোসেন, নুরুন নবী তালুকদার, ফখরুল ইসলাম, গোলাম রাব্বানী, সিরাজুল ইসলাম, শ্যামল কান্তি ঘোষ, এ এম বদরুদ্দোজা, শিরিন আখতার, খন্দকার ইফতেখার হায়দার, কায়কোবাদ হোসেন, আবু মোহাম্মদ মোস্তফাকামাল, নাজমুল ইসলাম, মমতাজ আলা শাকুর আহমেদ, নাজিম উদ্দিন, অশোক মাধব রায়, ড. প্রশান্ত কুমার রায়, পিএসসির সাবেক সদস্য কাজী নাসিরুল ইসলাম, মো. অয়াজেদ আলী খান, এ এল এম আব্দুর রহমান, মো. জহুরুল আলম, সাবেক রাষ্ট্রদূত এ টি এম নজরুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, মো. আজিজুল হক, গোলাম মোস্তফা, মো. আন্দুল হান্নান, আতিকুর রহমান, ইকতিয়ার চৌধুরী, ওয়াহিদুর রহমান, আ. সাত্তার, সাবেক অতিরিক্ত সচিব জি কে নুরুল আমিন, শাহ মো. মনসুরুল হক, ফজলুল আহাদ, ইয়াহিয়া চৌধুরী, মুজিবর রহমান, ভীমচরন রায়, জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, স্বপন কুমার সরকার, প্রণব কুমার চক্রবর্তী, আব্দুল জলিল মিয়া, নুর হোসেন তালুকদার, বজলুল হকবিশ্বাস, ইমদাদুল হক, ফিরোজ মিয়া, রতন কুমার রায়, নিখিল রঞ্জন বিশ্বাস, খলিলুর রহমান, আব্দুল হামিদ, নাজমুল হাই, নিশীথ কুমার সরকার, বিজন কুমার বৈশ্য, মো. মনিরুজ্জামান, হরিমানিক্য দত্ত, মো. হযরত আলী, এম জাহাঙ্গীর হোসেন, এম এন আব্দুল ওয়াহাব, রীতা সেন, দীলিপ কুমার বসাক, সুধাংশু শেখর বিশ্বাস, পরিমল দেব, তথেশ চন্দ্র পোদ্দার, বজলুর রহমান, পুণ্যব্রত চৌধুরী, মানবেন্দ্র ভৌমিক, মঈনুদ্দিন কাজল, সুলেন রায়, আব্দুল হান্নান শেখ, বাবুল চন্দ্র রায়, মনোজ কুমার রায়, খন্দকারআখতারুজ্জামান, মো. আনছার আলী খান, খিজির আহমেদ, আকতার উজ্জামান, ফায়েকুজ্জামান চৌধুরী, কাজী আব্দুল নুর, নুরুল ইসলাম, অমিত কুমার বাউল, ধীরেন্দ্রনাথ সরকার, ড. মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম, মো. সামসুজ্জামান, ড. মো. মাহমুদুর রহমান, কফিল উদ্দিন, মো. শওকত আকবর, সাবেক যুগ্ম সচিব আবদুল হাই, সাহেব আলী মৃধা, মো. শহীদুল্লাহ মিয়া, ইকবাল হোসেন খান, মো. শাহজাহান মিয়া, আখতারুল আলম খান, ইফয়েখার আহমেদ, রফিকুল ইসলাম, মুজিবর রহমান, এ কেএম সালাম, মো. ইছাহাক মিয়া, সোহরাব হোসেন শেখ, আলী আহমেদ, শফিকুর রহমান, প্রশান্ত কুমার দাস, আবু ইউসুফ, শামসুল করিম ভূঞা, ১৯৭৩ সালের প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক কর্মকর্তা মো. শাহজাহান মিয়া ও ইকবাল হোসেন।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক শাহ মুনির হোসেন ও ডা. দীন মোহাম্মদ নুরুল হক, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক সুভাষ কুমার সাহা ও ডা. ইহতেশামুল হকচৌধুরী, শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বরিশালের সাবেক পরিচালক ডা. কামরুল হাসান সেলিম, রংপুর স্বাস্থ্য বিভাগের সাবেক পরিচালক ডা. মোজাম্মেল হক, জনস্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের সাবেক পরিচালক ডা. এ কে এম জাফর উল্লাহ, ইন্সটিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির সাবেক অধ্যক্ষ ডা. জালাল আহমেদ। স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক পরিচালক ডা. কার্তিক চন্দ্র দাস, স্বাস্থ্য অধিদফতরের ঢাকা বিভাগীয় পরিচালক ডা. জসীম উদ্দীন খান, স্বাস্থ্য পরিচর্যার সাবেক পরিচালক ডা. সৈয়দ আবু জাফর মো. মুসা, চক্ষু বিজ্ঞান ইন্সটিটিউটের সাবেক অধ্যাপক আভা হোসেন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক পরিচালক ডা. দীন মোহাম্মদ, মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের সাবেক পরিচালক ডা. এম এ হামিদ।

শিক্ষা ক্যাডারের সাবেক কর্মকর্তা প্রফেসর মো. নোমানুর রশীদ, প্রফেসর মো. আনুল কাশেম মিয়া, প্রফেসর ড. রাম দুলাল রায়, প্রফেসর ড. আয়েশা বেগম, প্রফেসর আ. সালাম হাওলাদার, প্রফেসর আবু হায়দর আহমেদ নাসের, প্রফেসর মো. জাকির হোসেন, প্রফেসর মো. সাদেকুর রহমান, প্রফেসর ড. ইয়াসমিন আহমেদ, প্রফেসর আমিনাখাতুন, প্রফেসর তসলিমা বেগম, প্রফেসর আ ক ম সাখাওয়াত হোসেন, প্রফেসর দীপক কুমার নাগ, প্রফেসর দিলারা হাফিজ, প্রফেসর মিয়া লুতফর রহমান।

বিএ-১৬/০৭-১২ (ন্যাশনাল ডেস্ক)

প্রথমবারের মতো ‘বিজয় দিবস ভাতা’ পাবেন মুক্তিযোদ্ধারা

প্রথমবারের মতো মুক্তিযোদ্ধারা ‘বিজয় দিবস ভাতা’পাচ্ছেন। ৫ হাজার টাকা হারে এক লাখ ১৯ হাজার ৯৪৬ জন জীবিত মুক্তিযোদ্ধাকে দেয়া হবে এ ভাতা।

সম্প্রতি ‘বিজয় দিবস ভাতা’ বাবদ ৫৯ কোটি ৯৭ লাখ ৩০ হাজার টাকা মঞ্জুরি দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। আগামী বিজয় দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসকরা এখন মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে এ ভাতা বিতরণ করবেন।

এর আগে গত ৭ জুন জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় দিবস ভাতা দেয়ার কথা জানান।

মঞ্জুরি জ্ঞাপন চিঠিতে বলা হয়েছে, বিজয় দিবস ভাতা পরিশোধে সব আর্থিক বিধি-বিধান ও সরকারি নিয়মাচার অনুসরণ করতে হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের অনুকূলে মুক্তিযোদ্ধার ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ভাতা প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

এ ভাতা শুধু মাত্র জীবিত মুক্তিযোদ্ধারই পাবেন। কোনো অবস্থায় মৃত মুক্তিযোদ্ধা বা তার পরিবার/নির্ভরশীলদের বিজয় দিবস ভাতা দেয়ার সুযোগ নেই বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

বর্তমানে জীবিত ও মৃত মিলিয়ে প্রায় ২ লাখ মুক্তিযোদ্ধা ১০ হাজার টাকা হারে মাসিক ভাতা পাচ্ছেন। এর বাইরে দুই ঈদে দুটি বোনাস পাচ্ছেন। প্রতিটি বোনাসের পরিমাণ এক মাসের ভাতার সমপরিমাণ। এছাড়া সঙ্গে ২ হাজার টাকা হারে নববর্ষ ভাতাও পাচ্ছেন মুক্তিযোদ্ধারা।

বিএ-১৪/০৭-১২ (ন্যাশনাল ডেস্ক)

বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর ও শহীদ কামারুজ্জামানের সমাধিতে ইউজিসি চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা

dav

বিজয়ের মাস উপলক্ষে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ও জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান। শুক্রবার পৃথকভাবে তাদের সমাধিতে এই পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।

এসময় ইউজিসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক এম আব্দুস সোবহান, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী মো. জাকারিয়া, ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের (আইবিএ) পরিচালক অধ্যাপক ড. এ. কে. শামসুদ্দোহা প্রমুখ।

জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ঐতিহাসিক সোনা মসজিদে জুমার নামাজ আদায় শেষে রাবি উপাচার্য, উপ-উপাচার্যদের সঙ্গে নিয়ে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন ইউজিসি চেয়ারম্যান।

পরে বিকেলে রাজশাহীতে ফিরে জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামানের সমাধিতেও পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তারা।

এদিকে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট (আইবিএ) পঞ্চমবারের মতো গ্রাজুয়েশন সিরেমনি-২০১৮ পালন করতে যাচ্ছে শনিবার। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান প্রফেসর আব্দুল মান্নান।

এসএইচ-১৯/০৭/১২ (নিজস্ব প্রতিবেদক)

৯৯৯ নম্বরে কলে যৌনপল্লি থেকে মুক্তি মিলল ৪ কিশোরীর

জরুরি হেল্পলাইন ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে দৌলতদিয়া যৌনপল্লির অন্ধকার জীবন থেকে মুক্তি পেল ৪ কিশোরী। শুক্রবার ভোরে বন্দিদশা থেকে তাদের ৪ জনকে উদ্ধার করে গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশ। এ সময় দুই নারীকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতাররা হলেন, ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুর রামখন্ড গ্রামের আ. আজিজ মোল্লার মেয়ে রুপা (৪৫) ও কুমিল্লার চান্দিনানগর উপজেলার বিটতলা গ্রামের ওহেদ মিয়ার মেয়ে সুমি (৩০)।

উদ্ধার হওয়া এক কিশোরী জানায়, সে দিনাজপুর সদর উপজেলার শেরপুর তেলিপাড়া গ্রামের হতদরিদ্র পরিবারের মেয়ে। সে বাল্যবিয়ের শিকার। স্বামী তার অজান্তেই দ্বিতীয় বিয়ে করলে সে রাগে-দুঃখে সংসার ছেড়ে বাবার বাড়িতে চলে আসে। গত কোববানীর ঈদের আগে সে কাজের সন্ধানে ট্রেনে এসে ঢাকার কমলাপুর স্টেশনে নামে।

রেলস্টেশনে তার সঙ্গে আলাপ হয় শুভ নামে এক ব্যক্তির। প্রথম দিকে নিজের কষ্টের কথা শুভকে সে বলতে চায়নি। শুভ তাকে বিভিন্নভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করলে এক পর্যায়ে জানায় কাজের সন্ধানে সে ঢাকায় এসেছে।

এ সময় শুভ তাকে জানায়, তার বিউটি পার্লারের ব্যবসা আছে। ইচ্ছা করলে সে সেখানে কাজ করতে পারে। ভালো বেতনের আশ্বাস দিলে সে শুভর কথায় রাজি হয়ে যায়। এরপর শুভ তাকে দৌলতদিয়া যৌনপল্লিতে এনে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে রুপা বাড়িওয়ালীর কাছে বিক্রি করে দেয়।

রুপা অপর বাড়িওয়ালী সুমির সহযোগিতায় তাকে আটকে রেখে মারপিট করে এবং হত্যার ভয় দেখিয়ে দেহ ব্যাবসায় বাধ্য করে। তার সঙ্গে একই কায়দায় আটকে রাখা হয় ১৪, ১৫ ও ১৬ বছর বয়সী আরও ৩ কিশোরীকে। তাদেরও বিউটি পার্লারে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে শুভ দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে বিক্রি করেছেন।

মেয়েটি জানায়, তারা প্রত্যেকেই এই অন্ধকার জীবন থেকে মুক্তির পথ খুঁজতে থাকে। এ পরিস্থিতিতে শুক্রবার রাত ২টার দিকে তার কাছে আসা এক ব্যাক্তির মোবাইল থেকে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে উদ্ধারের আকুতি জানায় সে। এরপর গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশ ভোরে তাদের উদ্ধার করে।

গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এজাজ শফী জানান, খবর পেয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে চারজনকেই উদ্ধার করা হয়ে। এ সময় ঘটনায় জড়িত দুই নারীকে গ্রেফতার করা হয়। উদ্ধার হওয়াদের পক্ষ একজন ৩ জনকে আসামি করে মানব পাচার আইনে মামলা দায়ের করেছে। পলাতক আসামি শুভর কোন ঠিকানা পাওয়া যায়নি। তবে তার মোবাইল নম্বর জানা গেছে। এ সূত্র ধরেই তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।

বিএ-১৩/০৭-১২ (আঞ্চলিক ডেস্ক)

নওগাঁয় মা-মেয়ের রহস্যজনক মৃত্যু

নওগাঁর মান্দায় মা ও মেয়ের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে উপজেলার কাঞ্চন বাজারে এ ঘটনা ঘটে। তারা মান্দার ঐতিহাসিক কুসুম্বা মসজিদে মানত করার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।

নিহতরা হলেন, নওগাঁ সদর উপজেলার বজরুক আতিথা গ্রামের এবাদত হোসেনের স্ত্রী ফরিদা বিবি (৫৫) ও তার স্বামী পরিত্যক্তা মেয়ে শাহনাজ পারভীন (২৫)।

আটকরা হলেন, বদলগাছী উপজেলার বালুভরা ইউনিয়নের দোনইল গ্রামের মৃত খয়বর রহমান সরকারের ছেলে জাহেদুল ইসলাম (৫৫), মান্দা উপজেলার কাঞ্চন গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে মমতাজ হোসেন (৫০) ও তার স্ত্রী লতিফা বিবি (৪৫)।

স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে মান্দা উপজেলার ঐতিহাসিক কুসুম্বা মসজিদে মানত করার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হন মা-মেয়ে । তারা নওগাঁ বালুডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড থেকে রাজশাহীগামী একটি বাসযোগে গিয়ে সতিহাট বাসস্ট্যান্ডে নামেন। এরপর একটি অটোরিকশা নিয়ে তারা কাঞ্চন বাজারের পাশে মমতাজ হোসেনের বাড়িতে যান।

ওই বাড়ি থেকে তারা বের হওয়ার পরপরই মা ফরিদা বিবি ও মেয়ে শাহনাজ পারভীন বমি করা শুরু করেন। এর কিছুক্ষণ পরেই তারা অচেতন হয়ে পড়েন। চিকিৎসা সেবা দেয়ার আগেই মা ফরিদা বিবি মারা যান।

পরে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান মেয়ে শাহনাজ। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে জাহেদুল ইসলাম, মমতাজ হোসেন ও লতিফা বিবিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্যে আটক করে।

মান্দা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, ঘটনার পুরোটাই রহস্যে ঘেরা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিনজনকে আটক করা হয়েছে। নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মা-মেয়ের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনে তদন্ত করা হচ্ছে।

বিএ-১২/০৭-১২ (উত্তরাঞ্চল ডেস্ক)

শিশু গৃহকর্মীকে নির্যাতন করে মা-মেয়ের ভিডিও!

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরে লামিয়া নামে ৯ বছরের এক শিশু তার স্বজনদের হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কয়েক বছর ধরে চলা এ নির্যাতনের অভিযোগ খোদ লামিয়ার আপন চাচা-চাচি ও দুই চাচাতো বোনের বিরুদ্ধে।

এ অভিযোগে শুক্রবার ভোরে জেলা শহরের মেড্ডা এলাকার রমজান মিয়ার স্ত্রী নেহার সুলতানা (৫০), তার মেয়ে রুমানা আক্তার (২২) ও সুমাইয়া আক্তারকে (১৬) আটক করেছে পুলিশ। তবে রমজান মিয়া পালিয়ে গেছেন।

পুলিশ জানিয়েছে, জেলা শহরের গোকর্ণঘাট এলাকার কুদ্দুস মিয়ার মেয়ে লামিয়া। দুই বছর বয়সে লামিয়ার মা ও চার বছর বয়সে তার বাবা মারা যায়। তখন এতিম লামিয়াকে দেখাশোনা করার কথা বলে তাকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসে চাচা রমজান মিয়া।

তখন থেকেই বাড়ির সব ধরনের কাজকর্ম করানো হতো লামিয়াকে দিয়ে। কাজে সামান্য ভুল হলেই লামিয়ার ওপর চলত শারীরিক নির্যাতন। নির্যাতনের সেই চিত্র আবার নিজেদের মোবাইল ফোনে ভিডিও করে রাখা হতো। পরে লামিয়ার ওপর নির্যাতনের মাত্রা আরও বেড়ে যায়।

বিষয়টি প্রতিবেশীদের নজরে আসার পর পুলিশকে জানানো হয়। বৃহস্পতিবার সদর মডেল থানা পুলিশ লামিয়াকে উদ্ধার করতে গেলে রমজানসহ বাড়ির লোকজন পালিয়ে যায়। এরপর শুক্রবার ভোরে রমজান ও তার পরিবারের লোকজন বাড়িতে আসার খবর পেয়ে জেলা গোয়োন্দা পুলিশ (ডিবি) ও সদর মডেল থানা পুলিশের পৃথক দুটি দল গিয়ে রমজানের স্ত্রী ও তার দুই মেয়েকে আটক করে।

আটকদের কাছ থেকে জব্দ করা মোবাইল ফোনে লামিয়াকে নির্যাতনের ভিডিওচিত্র পাওয়া গেছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আলমগীর হোসেন জানান, নির্যাতনের শিকার লামিয়া মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তার প্রকৃত কোনো অভিভাবক না পাওয়ায় পুলিশ বাদী হয়ে আটককৃতদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছে।

https://youtu.be/BKrEGg6wbjg

বিএ-১১/০৭-১২ (আঞ্চলিক ডেস্ক, তথ্যসূত্র: যুগান্তর)

২৪০ আসনে আ.লীগের প্রার্থী চূড়ান্ত

ফাইল ছবি

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৪০ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী চূড়ান্ত করার পর মহাজোটের শরিকদের মাঝে বাকি আসন বণ্টন করা হয়েছে। তবে মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ পর্যায়ে শরিকদের মধ্যে দু-একটি আসন পরিবর্তন হতে পারে।’

মহাজোটের শরিকদের চূড়ান্ত আসন বরাদ্দের ঘোষণা দিয়ে শুক্রবার দুপুরে ঢাকার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ সব কথা বলেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) আব্দুল মান্নান, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরিন আকতার, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ ও জাহাঙ্গীর কবির নানক, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী প্রমুখ।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের যারা শরিক তারা ইচ্ছে করলে তাদের দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারবেন। তবে শরিকদের যেসব আসনে নৌকা প্রতীক দিয়েছি সেসব আসনের প্রার্থীদের আজ চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিলাম। এরমধ্যে মহাজোটের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির ৫ আসন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ-ইনু) ৩ আসনে, বিকল্পধারা ৩ আসনে, বাংলাদেশ জাসদ (আম্বিায়া) ১ আসনে, তরিকত ফেডারেশনকে ২ আসনে এবং জাতীয় পার্টি-জেপিকে (মঞ্জু) ২টি আসনের চিঠি দেয়া হয়েছে। ফলে মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টি বাদে অন্য দলের জন্য ১৬টি আসনের চিঠি দেয়া হয়েছে। এবারের নির্বাচনে জাতীয় পার্টির জন্য ৪০-৪২টি আসন রাখা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত এখার থেকেও দু-একটি আসন এদিক-সেদিক হতে পারে।’

সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদেরের পাশে বসা বিকল্পধারার মহাসচিব নিচু স্বরে আরও আসনের বিষয়ে বলতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মান্নান ভাই আপনি চাইলে কুলা মার্কায় আরও প্রার্থী দিতে পারেন। আমরা তিনটার বেশি দিতে পারব না।

শ্রদ্ধেয় বি. চৌধুরী সাহেবের সঙ্গে আমাদের নেত্রী আলাপ করবেন। আমি জানি আপনাদের আরও প্রার্থীর প্রত্যাশা। তবে আমরা নৌকা প্রতীকে এর বেশি দিতে পারব না। আপনারা কুলা মার্কা নিয়ে আরও প্রার্থী দিতে পারেন।’

বিএ-১০/০৭-১২ (ন্যাশনাল ডেস্ক, তথ্যসূত্র: জাগো নিউজ)

বিএনপির চূড়ান্ত টিকিট পেলেন যারা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজেদের জন্য ২০৬ আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আগামীকাল শনিবার বিকেলে ২০ দলীয় জোট ও ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হবে।

শুক্রবার সন্ধ্যায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষণা দেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, ‘আমরা অনেক প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি। গণতান্ত্রিক অন্দোলন এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির অংশ হিসেবে আমরা এই নির্বাচনে আছি।’

বাকি ৯৪ আসন সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের আপিল নিষ্পত্তির পর বাকি আসনগুলোর বিষয়ে জোট ও ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে আলোচনা করে শনিবার সিদ্ধান্ত জানানো হবে।’

বিএনপির চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় স্থান পেয়েছেন যারা

রংপুর বিভাগ: পঞ্চগড়-১ আসনে ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, পঞ্চগড়-২ আসনে ফরহাদ হোসেন আজাদ, ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে জাহিদুর রহমান, দিনাজপুর-৪ আসনে আক্তারুজ্জামান মিয়া, দিনাজপুর-৫ আসনে রেজওয়ানুল হক, নীলফামারী-১ আসনে রফিকুল ইসলাম, লালমনিরহাট-১ আসনে হাসান রাজিব প্রধান, লালমনিরহাট-২ আসনে রোকনউদ্দিন বাবুল, লালমনিরহাট-৩ আসনে আসাদুল হাবিব দুলু, রংপুর-২ আসনে মোহাম্মদ আলী সরকার, রংপুর-৩ আসনে রিটা রহমান, রংপুর-৪ আসনে এমদাদুল হক, রংপুর-৬ আসনে সাইফুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-১ আসনে সাইফুল ইসলাম রানা, কুড়িগ্রাম-৩ আসনে তাসবিরুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-৪ আসনে আজিজুর রহমান, গাইবান্ধা-৪ আসনে ফারুক কবির আহমেদ, গাইবান্ধা-৫ আসনে ফারুক আলম সরকার।

রাজশাহী বিভাগ: জয়পুরহাট-১ আসনে ফজলুর রহমান, জয়পুরহাট-২ আসনে আবু ইউসুফ খলিলুর রহমান, বগুড়া-১ আসনে কাজী রফিকুল ইসলাম, বগুড়া-৪ আসনে মোশাররফ হোসেন, বগুড়া-৫ আসনে গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে শাহজাহান মিয়া, চাপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে আমিনুল ইসলাম, চাপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে হারুনুর রশীদ, নওগাঁ-১ আসনে মোস্তাফিজুর রহমান, নওগাঁ-২ আসনে শামসুজ্জোহা খান, নওগাঁ-৩ আসনে পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী, নওগাঁ-৪ আসনে ডা. শামসুল আলম প্রমানিক, নওগাঁ-৫ আসনে জাহিদুল ইসলাম ধলু, নওগাঁ-৬ আসনে আলমগীর কবির, রাজশাহী-১ আসনে ব্যারিস্টার আমিনুল হক, রাজশাহী-২ আসনে মিজানুর রহমান মিনু, রাজশাহী-৩ আসনে শফিকুল হক মিলন, রাজশাহী-৪ আসনে আবু হেনা, রাজশাহী-৫ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, রাজশাহী-৬ আসনে আবু সাঈদ চাঁদ, নাটোর-১ আসনে কামরুন্নাহার, নাটোর-২ আসনে সাবিনা ইয়াসমিন, নাটোর-৩ আসনে দাউদার মাহমুদ, নাটোর-৪ আসনে আবদুল আজিজ, সিরাজগঞ্জ-১ রুমানা মোরশেদ কনকচাঁপা, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে আবদুল মান্নান তালুকদার, সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আমিরুল ইসলাম খান আলিম, সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে কামরুদ্দিন ইয়াহিয়া খান মজলিস, পাবনা-২ আসনে একেএম সেলিম রেজা হাবিব, পাবনা-৩ আসনে কেএম আনোয়ারুল ইসলাম, পাবনা-৪ আসনে হাবিবুর রহমান হাবিব।

খুলনা বিভাগ: মেহেরপুর-১ আসনে মাসুদ অরুন, কুষ্টিয়া-১ আসনে রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা, কুষ্টিয়া-৩ আসনে জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-৪ আসনে সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মাহমুদ হাসান খান, ঝিনাইদহ-৪ আসনে সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, যশোর-১ আসনে মফিকুল হাসান তৃপ্তি, যশোর-৩ আসনে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর-৪ আসনে ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুব, যশোর-৬ আসনে আবুল হোসেন আজাদ, মাগুরা-১ আসনে মনোয়ার হোসেন খান, মাগুরা-২ আসনে নিতাই রায় চৌধুরী, নড়াইল-১ আসনে সাজ্জাদ হোসেন, বাগেরহাট-১ আসনে মাসুদ রানা, বাগেরহাট-২ আসনে এমএ সালাম, খুলনা-১ আসনে আমীর এজাজ খান, খুলনা-২ আসনে নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৩ আসনে রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আসনে আজিজুল বারী হেলাল, সাতক্ষীরা-১ আসনে হাবিবুল ইসলাম হাবিব।

বরিশাল বিভাগ: পটুয়াখালী-১ আসনে আলতাফ হোসেন চৌধুরী, পটুয়াখালী-৩ আসনে গোলাম মওলা রনি, পটুয়াখালী-৪ আসনে এবিএম মোশাররফ হোসেন, ভোলা-২ আসনে হাফিজ ইবরাহিম, ভোলা-৩ আসনে মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম, ভোলা-৪ আসনে নাজিমউদ্দিন আলম, বরিশাল-১ আসনে জহিরউদ্দিন স্বপন, বরিশাল-২ আসনে সরদার শরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু, বরিশাল-৩ আসনে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদিন, বরিশাল-৫ আসনে মজিবুর রহমান সরোয়ার, বরিশাল-৬ আসনে আবুল হোসেন খান, ঝালকাঠি-১ আসনে ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, ঝালকাঠি-২ আসনে জেবা আমিন খান, পিরোজপুর-৩ আসনে রুহুল আমিন দুলাল।

ময়মনসিংহ বিভাগ: জামালপুর-২ আসনে সুলতান মাহমুদ বাবু, জামালপুর-৩ আসনে মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, জামালপুর-৪ আসনে ফরিদুল কবির তালুকদার, জামালপুর-৫ আসনে অ্যাডভোকেট শাহ ওয়ারেস আলী মামুন, শেরপুর-১ আসনে ডা. শানসিলা, শেরপুর-২ আসনে একেএম মোখলেসুর রহমান রিপন, শেরপুর-৩ আসনে মাহমুদুল হক রুবেল, ময়মনসিংহ-২ আসনে শাহ শহীদ সারওয়ার, ময়মনসিংহ-৩ আসনে আহম্মেদ তায়েবুর রহমান হিরন, ময়মনসিংহ-৫ আসনে মোহাম্মদ জাকির হোসেন বাবলু, ময়মনসিংহ-৬ আসনে ইঞ্জিনিয়ার শামসুদ্দিন আহমদ, ময়মনসিংহ-৭ আসনে জয়নাল আবেদীন, ময়মনসিংহ-৯ আসনে খুররম খান চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১১ আসনে ফখরুদ্দিন বাচ্চু, নেত্রকোনা-১ আসনে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, নেত্রকোনা-২ আসনে আনোয়ারুল হক, নেত্রকোনা-৩ আসনে রফিকুল ইসলাম হিলালী, নেত্রকোনা-৪ আসনে তাহমিনা জামান শ্রাবনী।

ঢাকা বিভাগ: কিশোরগঞ্জ-১ আসনে রেজাউল করিম খান চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-২ আসনে মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে অ্যাডভোকেট মো. ফজলুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল, কিশোরগঞ্জ-৬ মো. শরীফুল আলম, টাঙ্গাইল-২ আসনে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, টাঙ্গাইল-৫ আসনে মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান, টাঙ্গাইল-৬ আসনে অ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী, টাঙ্গাইল-৭ আসনে আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, মানিকগঞ্জ-১ আসনে এসএ জিন্নাহ কবীর, মানিকগঞ্জ-২ আসনে ইঞ্জিনিয়ার মইনুল ইসলাম খান শান্ত, মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, মুন্সিগঞ্জ-২ আসনে মিজানুর রহমান সিনহা, মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনে আবদুল হাই, ঢাকা-২ আসনে ইরফান ইবনে আমান, ঢাকা-৩ আসনে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা-৪ আসনে সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-৮ আসনে মির্জা আব্বাস, ঢাকা-১০ আসনে আবদুল মান্নান, ঢাকা-১১ আসনে শামীম আরা বেগম, ঢাকা-১২ আসনে সাইফুল আলম নীরব, ঢাকা-১৩ আসনে আবদুস সালাম, ঢাকা-১৬ আসনে আহসান উল্লাহ হাসান, ঢাকা-১৯ আসনে ডা. দেওয়ান সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-২০ আসনে তমিজউদ্দিন, গাজীপুর-১ আসনে চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী, গাজীপুর-২ আসনে সালাহউদ্দিন সরকার, গাজীপুর-৪ আসনে শাহ রিয়াজুল হান্নান, গাজীপুর-৫ আসনে ফজলুল হক মিলন, নরসিংদী-১ আসনে খায়রুল কবীর খোকন, নরসিংদী-২ আসনে ড. আবদুল মঈন খান, নরসিংদী-৪ আসনে সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল, নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে নজরুল ইসলাম আজাদ, রাজবাড়ি-১ আসনে আলী নেওয়াজ খৈয়াম, রাজবাড়ি-২ আসনে নাসিরুল হক সাবু, ফরিদপুর-১ আসনে শাহ মো. আবু জাফর, ফরিদপুর-২ আসনে শামা ওবায়েদ ইসলাম, ফরিদপুর-৩ আসনে চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, ফরিদপুর-৪ আসনে ইকবাল হোসেন খন্দকার সেলিম, গোপালগঞ্জ-১ আসনে শরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর, গোপালগঞ্জ-২ আসনে সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, গোপালগঞ্জ-৩ আসনে এসএম আফজাল হোসেন, মাদারীপুর-১ আসনে সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী লাভলু, মাদারিপুর-২ আসনে মিল্টন বৈদ্য, মাদারিপুর-৩ আসনে আনিসুর রহমান খোকন তালুকদার, শরিয়তপুর-২ আসনে শফিকুর রহমান কিরন, শরিয়তপুর-৩ আসনে মিয়া নুরুদ্দিন অপু।

সিলেট বিভাগ: সুনামগঞ্জ-১ আসনে নজির হোসেন, সুনামগঞ্জ-২ আসনে নাছির উদ্দিন চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৪ আসনে ফজলুল হক আসপিয়া, সুনামগঞ্জ-৫ আসনে মিজানুর রহমান চৌধুরী, সিলেট-৩ আাসনে শফি আহমদ চৌধুরী, সিলেট-৪ আসনে দিলদার হোসেন সেলিম, মৌলভীবাজার-১ আসনে নাসির উদ্দিন আহমদ মিঠু, মৌলভীবাজার-৩ আসনে এম নাসের রহমান, মৌলভীবাজার-৪ আসনে মুজিবুর রহমান চৌধুরী, হবিগঞ্জ-৩ আসনে জি কে গৌছ।

চট্টগ্রাম বিভাগ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে একরামুজ্জামান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে প্রকৌশলী খালেদ মাহবুব শ্যামল, কুমিল্লা-১ আসনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কুমিল্লা-২ আসনে খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কুমিল্লা-৩ আসনে কাজী মুজিবুল হক, কুমিল্লা-৮ আসনে জাকারিয়া তাহের সুমন, কুমিল্লা-৯ আসনে কর্নেল (অব.) আনোয়ারুল আজিম, চাঁদপুর-১ আসনে মোশারফ হোসেন, চাঁদপুর-২ আসনে ড. জালালউদ্দিন, চাঁদপুর-৪ আসনে এমএ হান্নান, চাঁদপুর-৫ আসনে ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক, ফেনী-২ আসনে ভিপি জয়নাল আবেদীন, ফেনী-৩ আসনে আকবর হোসেন, নোয়াখালী-১ আসনে ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, নোয়াখালী-২ আসনে জয়নুল আবদিন ফারুক, নোয়াখালী-৩ আসনে বরকতউল্লাহ বুলু, নোয়াখালী-৪ আসনে মো. শাহজাহান, নোয়াখালী-৫ আসনে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, নোয়াখালী-৬ আসনে ফজলুল আজিম, লক্ষ্মীপুর-২ আসনে আবুল খায়ের ভূঁঁইয়া, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, চট্টগ্রাম-১ আসনে নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম-৪ আসনে ইসহাক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৬ আসনে জসিমউদ্দিন সিকদার, চট্টগ্রাম-৭ আসনে কুতুবউদ্দিন বাহার, চট্টগ্রাম-৯ আসনে ডা. শাহাদাত হোসেন, চট্টগ্রাম-১০ আসনে আবদুল্লাহ আল নোমান, চট্টগ্রাম-১১ আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ আসনে এনামুল হক এনাম, চট্টগ্রাম-১৩ আসনে সারওয়ার জামাল নিজাম, চট্টগ্রাম-১৬ আসনে জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, কক্সবাজার-১ আসনে হাসিনা আহমেদ, কক্সবাজার-৩ আসনে লুৎফর রহমান কাজল, কক্সবাজার-৪ আসনে শাহজাহান চৌধুরী, পাবর্ত্য খাগড়াছড়ি শহীদুল ইসলাম ভূঁইয়া ফরহাদ, পার্বত্য রাঙ্গামাটি মনিস্বপন দেওয়ান ও পার্বত্য বান্দরবান সাচিং প্রু জেরি।

বিএ-০৯/০৭-১২ (ন্যাশনাল ডেস্ক, তথ্যসূত্র: জাগো নিউজ)