দ্রুত খাওয়ার অভ্যাস কেন স্বাস্থ্যহানির কারণ জানেন?

দ্রুত খাওয়ার অভ্যাস

আমাদের প্রাত্যহিক জীবনযাত্রাকে আরেকটু সহজ ও ঝামেলাবিহীন করে তুলতে যাপনপদ্ধতির কিছু না কিছু পরিবর্তন আমরা নিজেরাই করে নিই। যেসব ছোট ছোট কৌশলে আমরা যাপনপদ্ধতির পরিবর্তন করি, সেগুলোকে বলা হয় ‘লাইফ হ্যাকস’। ওয়ান থাউজ্যান্ড লাইফ হ্যাকস ডটকমের মাধ্যমে এমন কিছু যাপনকৌশল তুলে ধরা হলো-

১. দ্রুত খাবার খাওয়ার স্বাস্থ্যহানি ও অপকারিতা সম্পর্কে জানেন? এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যে দ্রুত খায় তার শরীরে ৮ বছরে ৪ পাউন্ডের বেশি মেদ জমে। অন্যদিকে যে ধীরেসুস্থে খায়, তার শরীরে একই সময়ে ১.৫ পাউন্ডের মতো মেদ জমে।

২. আপনার বাসার কার্পেটে আঁকাবাঁকা দাগ লেগে আছে? এর থেকে পরিত্রাণ পেতে চাইলে কয়েকটি বরফের টুকরো কার্পেটে ছড়িয়ে দিতে পারেন। এতে করে চেয়ার টেবিলের পায়া থেকে আসা আঁকাবাঁকা দাগ অনেকটাই মুছে যাবে।

৩. বাহিরে প্রচণ্ড বজ্রপাত ও ঝড়। এ সময় আপনি বাইরে থাকলে দুর্ঘটনা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য আপনার কী ধরনের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত? প্রথমত আপনি উন্মুক্ত মাঠ, পর্বতময় উঁচু এলাকা ও জলাসিক্ত ভূমি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন। এ সময় পাথুরে ভূমি অথবা গুহা থেকে দূরে থাকাই ভালো। আর কখনও খোলা মাঠে শুয়ে থাকবেন না। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাসায় ফেরার চেষ্টা করুন।

৪. আপনি বাইরে গুরুত্বপূর্ণ কাজে আটকে আছেন। এ সময় আপনার বাথরুমে যাওয়া দরকার। কী করবেন তখন? আপনার উচিত হবে নিকটস্থ হোটেলের বাথরুম ব্যবহার করা। কেননা গ্যাস স্টেশনের বাথরুম নোংরা এবং অস্বাস্থ্যকর হয়।

৫. বন্ধুদের সাথে অথবা পরিবারের সাথে কোথাও বেড়াতে গেলে কেন প্রত্যেকের আলাদা সুটকেস ব্যবহার করা উচিত নয়? আপনার জন্য ভালো হবে প্রত্যেকে আলাদা আলাদা সুটকেস না নিয়ে যদি একটি বা দুটি সুটকেসে সবার কাপড়-চোপড় এবং জিনিসপত্র সমানভাবে নেওয়া। তা না হলে দুর্ঘটনাবশত যদি একটি সুটকেস হারিয়ে যায়, তাহলে যার সুটকেস হারাবে সে নিঃস্ব হয়ে যাবে! কাজেই যতটা সুটকেস নিন না কেন সবার কাপড়-চোপড় মিক্স আপ করুন।

আরএম-০৭/১৬/০৪ (স্বাস্থ্য ডেস্ক)