রাত ১০:৩০
সোমবার
১৩ ই মে ২০২৪ ইংরেজি
৩০ শে বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
৫ ই জ্বিলকদ ১৪৪৫ হিজরী
spot_img

সরকারি চাকরির আবেদনে বয়সসীমায় ৩৯ মাস ছাড়

সরকারি চাকরিতে (বিসিএস ব্যতীত) সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে প্রার্থীদের সর্বোচ্চ বয়সসীমায় ৩৯ মাস ছাড় দিয়েছে সরকার।

বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়। এতে বলা হয়, যাদের বয়স ২০২০ সালের ২৫ মার্চ শেষ হয়েছে তারা আগামী ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকাশিতব্য বিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করতে পারবেন।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়, যে সকল মন্ত্রণালয়বিভাগ ও এর অধীন অধিদপ্তরপরিদপ্তর দপ্তর এবং সংবিধিবদ্ধ স্বায়ত্তশাসিত জাতীয়কৃত প্রতিষ্ঠানসমূহ বিভিন্ন ক্যাটাগরির সরকারি চাকরিতে (বিসিএস ব্যতীত) সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে পারেনি, সে সকল দপ্তর প্রতিষ্ঠানের ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকাশিতবা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত পদে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রার্থীদের বয়স ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সর্বোচ্চ বয়সসীমার মধ্যে থাকলে উক্ত প্রার্থীরা আবেদন করার সুযোগ পাবেন।

উল্লিখিত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিব, সিনিয়র সচিবকে অনুরোধ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, করোনার কারণে এর আগেও দুই দফা বয়সে ছাড় দেওয়া হয়েছিল। তবে চাকরিপ্রার্থীরা ৩০ বছরের পরিবর্তে আবেদনের বয়স ৩৫ করার দাবি জানিয়ে আসছেন।

এসএইচ-০৫/২২/২২ (ন্যাশনাল ডেস্ক)

কনুই মেরে নিষিদ্ধ ডি মারিয়া

সিরি’আয় মনজার বিপক্ষের ম্যাচে আরমান্দো ইৎজোর বুকে কনুই মেরে লাল কার্ড দেখেছিলেন য়্যুভেন্তাস তারকা ‍অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া। আর ‘ভয়ংকর অখেলোয়াড়সুলভ আচরণের’ জন্য লিগ ‘স্ট্যান্ডার্ড’ শাস্তি হিসেবে দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে এ আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডকে।

চলতি মৌসুমটা মোটেও ভালো যাচ্ছে না ইতালিয়ান জায়ান্ট য়্যুভেন্তাসের জন্য। ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে সিরি’আয় টেবিলের আটে অবস্থান তাদের। তার ওপর লিগ পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থাকা মনজার বিপক্ষে তারা গত রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতের ম্যাচটি হেরেছে ১-০ গোলের ব্যবধানে। ফলাফল অবশ্য ভিন্ন হতে পারত, যদি ম্যাচের ৪০ মিনিটে ডি মারিয়াকে লাল কার্ড দেখে মাঠ না ছাড়তে হতো।

য়্যুভেন্তাসে যোগ দেয়ার পর থেকে ডি মারিয়ার সঙ্গী হয়েছে চোট। সিরি’আয় নিজের অভিষেক ম্যাচে সাসৌলোর বিপক্ষে চোট পেয়ে দুই ম্যাচ মাঠের বাইরে ছিলেন এ আর্জেন্টাইন তারকা। ওই ম্যাচে মাঠ ছাড়ার আগে অবশ্য দলের ৩-০ গোলে জয়ে ভূমিকা রেখেছিলেন তিনি। এক গোল করার পাশাপাশি একটি অ্যাসিস্ট করেন ডি মারিয়া।

এরপর সাম্পদোরিয়া ও রোমার বিপক্ষে তার অনুপস্থিতে পয়েন্ট খোয়ায় য়্যুভেন্তাস। স্পেজিয়ার বিপক্ষে তার ফেরার ম্যাচে ২-০ গোলের জয় পায় তুরিনের ক্লাবটি। পরের ম্যাচে ফিওরেন্তিনার বিপক্ষে ফের চোট পেয়ে প্রথমার্ধেই মাঠ ছাড়তে হয় ডি মারিয়াকে। ম্যাচটি ১-১ গোলে শেষ হয়। সে চোটে আর্জেন্টাইন তারকাকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে পিএসজির বিপক্ষে ম্যাচের পর বেঞ্চে কাটাতে হয় সালেরনিতানার বিপক্ষে লিগ ম্যাচেও।

সুস্থ হয়ে তিনি চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বেনফিকার বিপক্ষে মাঠে নেমেছিলেন বদলি হিসেবে। এরপর মনজার বিপক্ষে লিগ ম্যাচে নেমে লাল কার্ড দেখে আবার দুই ম্যাচের জন্য চলে গেলেন মাঠের বাইরে। তবে এবার আর চোটে নয়, অখেলোয়াড়সুলভ আচরণের জন্য তাকে নিষিদ্ধ হতে হয়েছে।

মনজার বিপক্ষে ম্যাচের ৪০ মিনিটে সতীর্থের পাস নিজের দখলে নিচ্ছিলেন ডি মারিয়া। এ সময় পেছন থেকে তাকে ট্যাকলের চেষ্টা করেন আরমান্দো। কিছুক্ষণ প্রতিহত করার চেষ্টা করে, বিরক্ত হয়ে আরমান্দোকে পেছন থেকে কনুই দিয়ে আঘাত করে বসেন ডি মারিয়া। আর সঙ্গে সঙ্গে রেফারি এসে লাল কার্ড দেখিয়ে মাঠের বাইরে পাঠান আর্জেন্টাইন তারকাকে। তবে ডি মারিয়া রেফারির এ সিদ্ধান্তকে তখন মেনে নিতে পারেননি।

তবুও সে সিদ্ধান্তকে মেনে মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাকে। এরপর ম্যাচ শেষে লিগ কর্তৃপক্ষ ‘ভয়ংকর অখেলোয়াড়সুলভ আচরণের’ স্ট্যান্ডার্ড শাস্তি হিসেবে দুই ম্যাচের জন্য তাকে নিষেধাজ্ঞা দেয়। আঘাত গুরুতর না হওয়ায় আরও বড় শাস্তি থেকে রেহাই পেয়েছেন তিনি।

আগামী ২ অক্টোবরে বোলোনিয়ার ও ৮ অক্টোবর এসি মিলানের বিপক্ষে ম্যাচে বেঞ্চে বসে কাটাতে হবে ডি মারিয়াকে। এর মধ্যে অবশ্য জাতীয় দলের হয়ে মাঠে নামতে পারবেন তিনি।

এসএইচ-০৪/২২/২২ (স্পোর্টস ডেস্ক)

বাংলাদেশকে জাতিসংঘের দেয়া গুমের তালিকায় ভারতীয়দের নাম

গ্রেফতার, জেল, কারামুক্ত সবই ভারতে; তারপরও বাংলাদেশকে জাতিসংঘের দেয়া গুমের তালিকায় রয়েছে উলফা নেতার নাম। ২০১৫ সালে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) হাতে ধরা পড়া উলফার আরেক নেতার নামও রয়েছে এ তালিকায়।

বিভিন্ন এনজিও থেকে তথ্য নিয়ে জাতিসংঘের দেয়া গুম হওয়া ৭৬ জনের নামের তালিকায় মিলেছে এ রকম কয়েকটি সাংঘর্ষিক তথ্য। তালিকাটিতে ঘাটতি দেখছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্লেষক ড. ইমতিয়াজ আহমেদও।

তার মতে, গুম হওয়া ব্যক্তির সংখ্যা বাড়িয়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এ তালিকা দেয়া হয়েছিল জাতিসংঘকে। এ কারণে প্রকৃত গুম হওয়া ব্যক্তির সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠেছে।

বলা হয়েছে, বাংলাদেশে গুম হয়েছে ৭৬ জন। দেশের কয়েকটি এনজিওর তথ্যের ওপর ভিত্তি করে গতবছর একটি তালিকা সরকারকে দেয় জাতিসংঘ। সবশেষ সংস্থাটির মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের ঢাকা সফরেও এ নিয়ে আলোচনা হয়। সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ৭৬ জনের মধ্যে ১০ জনের খোঁজ মিলেছে; বাকিরা পলাতক বা নিখোঁজ রয়েছে।

জাতিসংঘের তালিকা পর্যালোচনা করে মিলেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। তালিকায় থাকা একজন ভারতের নিষিদ্ধ সংগঠন উলফা নেতা সানায়া-ইমা-রাজকুমার ওরফে মেঘেন। জাতিসংঘের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ভারতীয় এ নাগরিককে ২০১০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর সাদা পোশাকে ঢাকা থেকে তুলে নেয় পুলিশ। অথচ ভারতের গণমাধ্যমের খবরে রয়েছে, তাকে গ্রেফতার করা হয় ২০১০ সালের ডিসেম্বরে। ভারতের আদালতের দেয়া ১০ বছর কারাভোগের পর ২০১৯ সালের শেষের দিকে দেশটির গৌহাটি কারাগার থেকে মুক্ত হন মেঘেন। অথচ তার ঘটনায় অভিযুক্ত করা হচ্ছে বাংলাদেশকে।

বাংলাদেশে গুম হওয়া ভারতীয় আরেক নাগরিকের নাম রয়েছে জাতিসংঘের তালিকায়। তিনিও সশস্ত্র সংগঠন উলফা নেতা। বলা হয়, কেইথেল্লাক-পাম-নবচন্দ্র নামে এ ব্যক্তিকে ২০১৫ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সাদা পোশাকে তুলে নেয় বাংলাদেশের পুলিশ। অথচ ভারতীয় গণমাধ্যম বিএসএফের বরাত দিয়ে জানায়, ভারতে প্রবেশের সময় সিলেটের মেঘালয় সীমান্তবর্তী শহর ডাউকি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এবার ফিরে আসা যাক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বরখাস্তকৃত কর্মকর্তা হাসিনুর রহমানের গুম নিয়ে। জঙ্গি সম্পৃক্ততা ও শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ডের কারণে সামরিক আদালতে সাজাপ্রাপ্ত হন হাসিনুর। দেড় বছর নিখোঁজ থাকার পর আড়াই বছর আগে বাড়ি ফেরেন তিনি। এখন ফেসবুকভিত্তিক বিভিন্ন গ্রুপে রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে সক্রিয় তিনি। অথচ সেও আছেন জাতিসংঘের গুমের তালিকায়।

এ নিয়ে অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, যারা এ তালিকা করেছেন, দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে তাদের হয়তো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল। যদিও সন্দেহ নেই যে গুম হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু সংখ্যা বাড়িয়ে হয়ত কোনো একটা সুবিধা নিতে চাচ্ছিল কেউ। কারণ যদি দেখা যায় যে সংখ্যা কম, তাহলে হয়তো গুরুত্ব ততটা পাবে না, বিষয়টি সামনে চলে আসবে না। সংখ্যা বাড়িয়ে যেটা হলো, সঠিক কতগুলো গুম হলো সেটাকেও একটা প্রশ্নের মধ্যে ফেলে দিয়েছে।

তিনি মনে করেন, গুমের তালিকা যারা করে তাদের উদ্দেশ্য সম্পর্কে সতর্ক হওয়া উচিত জাতিসংঘসহ সংশ্লিষ্টদের। কারণ বাংলাদেশে এ ধরনের বিষয়গুলো রাজনৈতিক কাঠামোর মধ্যে থেকে হয়ে থাকে।

অধ্যাপক ইমতিয়াজ মনে করেন, পলাতক বা নিখোঁজ ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের। এ তালিকা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে পদক্ষেপ নিতে হবে রাষ্ট্রকেই।

এসএইচ-০৩/২২/২২ (অনলাইন ডেস্ক, সূত্র : সময়)

টাকা খোয়া গেছে সাফজয়ী বাঘিনীদের

নেপাল থেকে সাফ ট্রপি জয় করে দেশে ফেরা বাঘিনীদের প্রায় আড়াই লাখ টাকা খোয়া গেছে। এরমধ্যে কৃষ্ণা রানী সরকারের একাই দেড় লক্ষাধিক টাকা চুরি হয়েছে।

বাকি টাকা অন্যান্য ফুটবলারদের। এসব টাকা কৃষ্ণা রানী সরকারের ব্যাগেই ছিল। সংবাদমাধ্যমকে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।

নারী দলের এ স্ট্রাইকার বলেন, দেশে আসার পর আমাদের জন্য বড় ধরনের আয়োজন থাকায় হ্যান্ড ব্যাগটাও লাগেজের ভেতরে রেখেছিলাম। পরে যখন লাগেজ খুলি, তখন দেখি ভেতরে থাকা ছোট ব্যাগের চেইন খোলা।

ব্যাগের ভেতরে আমার ৯০০ ডলার ও বাংলাদেশি ৫০ হাজার টাকা এবং শামসুন্নাহার সিনিয়রের ৪০০ ডলারসহ আরও অনেকের কিছু ডলার ছিল। বাংলাদেশি টাকায় যা সর্বমোট আড়াই লাখে দাঁড়ায়।

বিমানবন্দর থেকে শোভাযাত্রায় এই ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শুধু কৃষ্ণা রানী সরকারের ব্যাগ নয়, আরও কয়েকজন ফুটবলারের ব্যাগের তালা ভাঙা ছিল বলেও জানান তিনি।

এসএইচ-০২/২২/২২ (স্পোর্টস ডেস্ক)

অতিরিক্ত শব্দ জটিল অসুখের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

ঢাকা শহরে রাস্তায় নামলে মাঝে মাঝে মনে হয় গাড়ি চালকেরা যেন হর্ন বাজানোর প্রতিযোগিতায় নেমেছেন। কোন কিছু সামনে পড়ে গেলেই কানফাটা শব্দে বেজে উঠছে হর্ন। এক সেকেন্ডও যেন অপেক্ষা করতে রাজি নন চালকেরা।

শুধু গাড়ির হর্ন নয় – এই শহরে নির্মাণ কাজ, গ্রিল, টাইলস কাটা, মেশিনে ইট ভাঙা, মাইক বাজানো, জেনারেটরের শব্দে কান ঝালাপালা অবস্থা।

সেই ভোর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলে শব্দের তাণ্ডব। দিনকে দিন ঢাকাসহ পুরোদেশে শব্দ যেন আরও জোরালো হয়ে উঠছে।

এসব কারণে শব্দ দূষণে বিশ্বের শীর্ষস্থানে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। ফেব্রুয়ারি মাসে জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচি ইউএনইপির প্রকাশ করা এক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

এতদিন পর্যন্ত ঢাকায় শব্দ দূষণ রোধে যেসব প্রচারণা চালানো হয়েছে তাতে শ্রবণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথাই বেশি বলা হয়েছে।

কিন্তু মানুষের কানের যতটুকু সহ্য ক্ষমতা তার চেয়ে অতিরিক্ত শব্দের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি বসবাস শরীরের অনেক গুরুতর অসুখের কারণ।

শব্দ দূষণে শরীরে যে অঙ্গটি সবচেয়ে প্রথম আক্রান্ত হয় সেটি হল কান এবং শ্রবণশক্তি, বলছিলেন জাতীয় নাক কান গলা ইন্সটিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মুহাম্মদ আবু হানিফ।

তিনি বলছেন, “কানের ভেতরে রিসেপ্টর প্রথমে শব্দ তরঙ্গকে ধারণ করে, তারপর ককলিয়ার নার্ভের মাধ্যমে মস্তিষ্কে পাঠায়। দীর্ঘদিন অতিরিক্ত শব্দ এই রিসেপ্টরকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ক্রমাগত যারা অনেক শব্দের মধ্যে থাকেন তারা ধীরে ধীরে শ্রবণশক্তি হারাতে থাকেন। অনেকে টেরও পান না যে তারা ধীরে ধীরে কানে কম শুনছেন।”

ইউএনইপির প্রতিবেদনে বাংলাদেশের দুটি শহরের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ঢাকায় বাণিজ্যিক এলাকায় গড়ে শব্দের মাত্রা ১১৯ এবং রাজশাহীতে ১০৩ ডেসিবল। যা একজন মানুষের কানের সহ্য ক্ষমতার অনেক বেশি।

অধ্যাপক হানিফ বলছেন, একজন মানুষ সাধারণত ৪০ ডেসিবল শব্দে কথা বলে। যাকে বলা হয় বাড়ির ভেতরের শব্দ। সেটিই কানের জন্য সুস্থ মাত্রার শব্দ। মানুষের কান ৭০ ডেসিবল পর্যন্ত শব্দ সহ্য করতে পারে।

কিন্তু এর বেশি হলেই ক্ষতি। দিনের পর দিন যদি লম্বা সময় ধরে কেউ ৭০ ডেসিবলের উপরে শব্দের মধ্যে থাকেন তাহলে শ্রবণশক্তি ক্রমশ কমে যেতে থাকে।

যারা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকেন তাদের মধ্যে সারাক্ষণ হর্ন বাজানো গাড়িচালক নিজেই রয়েছেন। আরও রয়েছেন ট্রাফিক পুলিশ, সড়কে দীর্ঘ সময় থাকতে হয় এমন কেউ, নির্মাণ কর্মী।

কিন্তু আবাসিক এলাকাতেও যে পরিমাণে গাড়ির হর্ন, নির্মাণ কাজ বা মাইকের শব্দ শুনতে হয় তাতে নিজের বাড়িতে বসে থেকেও একজন মানুষের কান ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

অতিরিক্ত শব্দ যে হৃদযন্ত্রের অসুখের উৎস হতে পারে এমনটা অনেকেই চিন্তা করেন না।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্ডিও থোরাসিক সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিমেল সাহা বলছেন, “উচ্চমাত্রার শব্দের মধ্যে থাকলে মানুষের শরীরে অ্যাড্রেনালিন হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। বেশি অ্যাড্রেনালিন মানুষের রক্তচাপ ও হৃৎস্পন্দনের হার বৃদ্ধি করে।

“চারপাশে পরিবেশে যদি উচ্চমাত্রার শব্দ থাকে এবং এমন পরিবেশে অনেক সময় কাটলে অতিরিক্ত অ্যাড্রেনালিন হরমোনের ক্ষরণ হতে থাকবে।

তাতে হাইপারটেনশন হবে, প্রেশার বাড়বে আর হাইপারটেনশন, প্রেশার বেশি থাকলেই হৃদরোগের ঝুঁকি অবশ্যই বাড়বে।”

হাইপারটেনশন ও হৃদরোগ কিডনিসহ শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের ক্ষতি করে।

কান শব্দকে গ্রহণ করে কিন্তু তার তরঙ্গ শেষ পর্যন্ত মস্তিষ্কে পৌছায় স্নায়ুর মাধ্যমে। মস্তিষ্কে কানের জন্য নির্ধারিত অংশ আছে। সেই অংশটির মাধ্যমেই আসলে মানুষের শ্রবণ প্রক্রিয়া কাজ করে এবং মানুষ শুনতে পায়।

অতিরিক্ত শব্দ তাই অবশ্যই মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলবে। শব্দ উচ্চ রক্তচাপ তৈরি করে আর মস্তিষ্কে স্ট্রোকের সবচেয়ে বড় কারণই হল উচ্চ রক্তচাপ।

অধ্যাপক হানিফ বলছেন, “যখনই উচ্চ মাত্রার শব্দ প্রতিনিয়ত কানের মাধ্যমে আপনার মস্তিষ্কে পৌঁছাবে, মস্তিষ্ক এক পর্যায়ে সেটা আর সহ্য করতে পারবে না। মস্তিষ্কের কোষে অস্বাভাবিক প্রক্রিয়া দেখা দেবে। উচ্চ রক্তচাপে মস্তিষ্কের রক্তনালী বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাতে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বাধাগ্রস্ত হয়, রক্তনালী ছিঁড়ে যায়। এগুলোই স্ট্রোকের মূল কারণ। তাহলে দেখুন অতিরিক্ত শব্দ দিয়েই কিন্তু এর শুরু হতে পারে।”, বলছিলেন তিনি।

অতিরিক্ত শব্দ শুধু বিরক্তিরই উদ্রেক করে না এটি গুরুতর মানসিক রোগেরও উৎস, বলছিলেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ মেখলা সরকার।

“মানুষ প্রতিনিয়ত জীবনে অনেক চাপের মধ্যে দিয়ে যায়। সেটি মোকাবেলার একটা ক্ষমতাও তার থাকে। কিন্তু সেজন্য সুস্থ পরিবেশ প্রয়োজন। কিন্তু চারপাশের পরিবেশে যদি অসহনীয় কিছু থাকে যেমন অনেক উচ্চ শব্দ যখন মনে প্রতিনিয়ত বিরক্তির উদ্রেক করে, রাগ, চাপা উত্তেজনা তৈরি করে।

“তখন মানুষের মনের চাপ মোকাবেলায় বাধা তৈরি হয়। উচ্চ শব্দ মনে খারাপ অনুভূতি তৈরি করে। চাপ সঠিকভাবে মোকাবেলা করতে না পারলে মানসিক সুস্থতা বাধাগ্রস্ত হয়”, বলছিলেন মেখলা সরকার।

শব্দ তাই মনে চাপ ও উদ্বেগ বাড়িয়ে দেয়। উদ্বেগ নিদ্রাহীনতার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ।

অন্যদিকে আবাসিক এলাকায় শব্দের কারণে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।

এসব কারণে একজন ব্যক্তির মেজাজ খিটখিটে হতে পারে। মনোযোগ দিয়ে কাজ করার ক্ষমতা কমে যেতে পারে। শিশুদের শেখার ক্ষমতায় প্রভাব ফেলতে পারে।

আর শেষমেশ মানসিক চাপ ও নিদ্রাহীনতা শরীরের নানা অঙ্গকে প্রভাবিত করে।

এছাড়া একজন মানুষ যদি তার চারপাশের শব্দ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে তাহলে রাগজনিত সমস্যা হতে পারে।

মানুষের মস্তিষ্ক সারাক্ষণ সম্ভাব্য বিপদ সম্পর্কে সংকেত দেয়। অনেক জোরে শব্দ হলে তাই মানুষ ভয় পায়, কেঁপে ওঠে। সর্বক্ষণ চারপাশে উচ্চ শব্দে উদ্বেগ বেড়ে যাওয়ার এটিও একটি কারণ।

অতএব ইচ্ছেমত মাইক বাজানো, গাড়ি অথবা মোটরসাইকেল চালানোর সময় সারাক্ষণ হর্নে চাপ দেবার আগে একটু ভাবা প্রয়োজন।

এসএইচ-০১/২২/২২ (শাহনাজ পারভীন, বিবিসি)

This is of Distinctive Relationship

The Meaning of Exclusive Marriage

Being in a unique relationship is certainly one https://www.weddingwire.in/wedding-tips/romantic-bollywood-songs–c9491 of the most enjoyable stages of dating. It allows you to have the time and space to really get to know your partner. Throughout this stage, you are also probably be more available and honest about your thoughts, which is an french mail order brides crucial part of building a healthy and long lasting relationship.

Often times, people will want to proceed from everyday dating and into a more severe, committed marriage. They might be concerned about what this means for them and their future with that person.

If you think you could possibly be ready for the following step, consequently it’s crucial that you talk with that special someone about this. This connection can be a little difficult, but it should assist you to both look more secure and comfortable using your connection.

The Signs of a unique Relationship

There are countless different ways to share with whether you and your partner are ready for an exclusive relationship. Here are a few things that one could look for:

Do you possess Clear Goals?

If you happen to be in a marriage and you both have clearly defined desired goals, then it is likely to be that you are both on the same webpage. This is an excellent indicator that you are equally ready to generate a dedication to each other.

https://hips.hearstapps.com/wdy.h-cdn.co/assets/cm/15/09/768x516/54ebac28dc92a_-_unspoken-rules-xl.jpg

Do You Have an obvious Plan for the near future?

It’s important to have an obvious plan for your long term future with the person you are in an unique relationship with. It will help you both prevent any misunderstandings or surprises down the road. Additionally, it may help you prevent feeling like you are settling for less than you deserve.

শনিবার রাজশাহী মহানগরীর যেসব এলাকায় থাকবে না বিদ্যুৎ

আগামি ২৪ সেপ্টেম্বর শনিবার রাজশাহী মহানগরীর কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না। বুধবার সন্ধ্যায় নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপাই কোম্পানী লিমিটেড এর বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী (অ.দা) নাঈমা হেলালীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

তিনি জানান, শনিবার নগরীর তালাইমারী, মোন্নাফের মোড়, সাধুর মোড়, টিকাপাড়া, সাগরপাড়া, বোসপাড়া,আহম্মেদপুর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় সকাল সাতটা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত বিদুৎ সরবরহ বন্ধ থাকবে।

গ্রাহকদের সাময়িক এ অসুবিধার জন্য কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখিত বলে জানানো হয়েছে।

এসএইচ-২৫/২১/২২ (নিজস্ব প্রতিবেদক)

পাকিস্তানে অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

সম্প্রতি পাকিস্তান সফরে গেছেন হলিউড অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি।

বন্যা কবলিত এলাকার মানুষকে সহায়তা করার জন্য জোলি পাকিস্তান সফর করছেন বলে জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটি।

বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় অভিনেত্রী এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার কর্মী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দাদু জেলায় যান, ভুক্তভোগীদের সঙ্গে তাদের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেন।

পাকিস্তানের দাদু এলাকায় বন্যার কারণে সৃষ্ট পানিবাহিত রোগে মৃত্যু হয়েছে ৩শ’র বেশি মানুষের।

প্রসঙ্গত, জুনের মাঝামাঝি সময় থেকে পাকিস্তানে চলতে থাকা এ বন্যায় এ পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ১৫৫৯ জন মানুষ। ভারী বর্ষণ ও বন্যায় দেশটির অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে তিন হাজার কোটি ডলারের।

এসএইচ-২৪/২১/২২ (বিনোদন ডেস্ক)

নারীদের জয়ে উচ্ছ্বাস বাঁধনের, মেয়েকে নিয়ে হাজির শোভাযাত্রায়

সাফ জয়ী নারী ফুটবল দলের দিকেই এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সমস্ত মনোযোগ। দেশবাসী এরই মধ্যে তাদের প্রতি প্রাণঢালা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। বাংলাদেশের সকল জনগণের পাশাপাশি মেয়েদের জয়ে উচ্ছ্বসিত অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধনও। মেয়েদের উল্লাস স্বচক্ষে দেখতে নিজের মেয়েকে নিয়েই হাজির হয়ে যান শোভাযাত্রায়।

বুধবার  ঢাকায় পৌঁছানোর পর সাফ নারী ফুটবল দলকে ছাদ খোলা বাসে করে নিয়ে আসা হয় বাফুফে ভবনে। সমস্ত রাস্তায় সাধারণ মানুষ তাদের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে থাকেন। সাধারণ মানুষের সাথে মিশে ছিলেন অভিনেত্রী বাঁধনও।

মেয়েকে স্কুল থেকে নিয়ে ফেরার সময় সরাসরি তিনি শোভাযাত্রায় অংশ নেন। একটি ফুটওভার ব্রিজের ওপর দাঁড়িয়ে মেয়েদের জয়ের উল্লাস উপভোগ করেন তিনি।

বাঁধন বলেন, মেয়েকে স্কুল থেকে সরাসরি নিয়ে এখানে এসেছি। শুধুমাত্র ওদের এক ঝলক দেখবো আর ওদের আনন্দে আমিও যে কতটা আনন্দিত সেটা প্রকাশ করার জন্য এখানে দাঁড়িয়ে আছি।

প্রসঙ্গত, নেপালের মাটিতে জয়ী হয়ে বুধবার দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায় সাফ নারী ফুটবল দল। বিমানবন্দরে তাদের রাজকীয় সংবর্ধনা জানিয়ে ছাদ খোলা বাসে করে নিয়ে আসা হয় বাফুফে ভবনে। যাত্রাপথের সমস্ত রাস্তায় সাধারণ মানুষের উচ্ছ্বাস আর ভালোবাসা ছিল লক্ষ্য করার মতো। এর আগে এতো সংবর্ধনা ও ভালোবাসা পায়নি দেশের কোনো ক্রীড়া দল।

এসএইচ-২৩/২১/২২ (বিনোদন ডেস্ক)

চলতি বছর ৭১ বিলিয়ন ডলার খুইয়েছেন মার্ক জাকারবার্গ

ভাগ্যের নির্মম পরিহাসের শিকার হয়েছেন মেটার প্রধান নির্বাহী (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ। চলতি বছর তিনি সম্পদ হারিয়েছেন ৭১ বিলিয়ন ডলার, যা বিশ্বের ১২০ দেশের জিডিপির থেকেও বেশি।

ব্লুমবার্গের বরাতে রাশিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম আরটি এ তথ্য জানিয়েছে।

ব্লুমবার্গ বিলিয়নার্স ইনডেক্স অনুসারে, বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় জাকারবার্গ বর্তমানে ২০তম অবস্থানে রয়েছেন। ২০১৪ সালের পর তিনি কখনো তালিকার এত নিচে নামেননি। এ প্রতিবেদনটি লেখার সময় অবধি তার সম্পদের পরিমাণ ৫৪ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার।

চলতি বছর এ পর্যন্ত ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা ৭১ বিলিয়ন ডলার অর্থ খুইয়েছেন। ব্লুমবার্গের তালিকা অনুসারে এটি সবচেয়ে বড় পতন। এ সময়ে বিশ্বের আর কোনো ধনী ব্যক্তি এত বেশি পরিমাণে সম্পদ হারাননি। জিডিপির পরিপ্রেক্ষিতে যা ১২০ দেশের জিডিপির থেকেও বেশি।

এর আগে গেল সোমবারই তার মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ৫৫ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার। দুই বছরেরও কম সময়ের আগে এ ধনকুবেরের সম্পদের মূল্য ছিল ১০৬ বিলিয়ন ডলার। সে সময় তিনি জেফ বেজোস ও বিল গেটসের পর ব্লুমবার্গের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে ছিলেন।

২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে ৩৪ বছর বয়সী এ ধনকুবেরের মোট সম্পদ ১৪২ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছিল। কিন্তু তা ক্ষণিক সময়ের জন্য স্থায়ী ছিল। মূলত ফেসবুকের নাম পরিবর্তন করে মেটাভার্স করার পর তার সম্পদ ধাপে ধাপে কমতে থাকে।

চলতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানায়, সে মাসে তাদের ব্যবহারকারীর সংখ্যায় কোনো প্রবৃদ্ধি হয়নি। যার ফলে প্রতিষ্ঠানটির স্টক মূল্যের রেকর্ড পতন ঘটে। এতে জাকারবার্গ ৩১ বিলিয়ন ডলার খুইয়ে ফেলেন। এদিকে ইনস্টাগ্রামের রিল ফিচারগুলোয় প্রত্যাশার তুলনায় কম বিজ্ঞাপন আয় হয়।

নিডহামের সিনিয়র ইন্টারনেট বিশ্লেষক লরা মার্টিনের মতে, কোম্পানির মেটাভার্সে বিনিয়োগের কারণে মেটার স্টক মূল্যও কমে আসছে।

জাকারবার্গের প্রায় সব সম্পদ মেটার স্টকে বাঁধা। কোম্পানিটির তথ্যমতে, জাকারবার্গের কাছে ৩৫০ মিলিয়নেরও বেশি শেয়ার রয়েছে। মঙ্গলবারের লেনদেন শেষে কোম্পানিটির স্টক মূল্য ১ দশমিক ৩ শতাংশ কমে ১৪৬ দশমিক শূন্য ৯ ডলারে দাঁড়িয়েছে।

এসএইচ-২২/২১/২২ (প্রযুক্তি ডেস্ক)