সকাল ৯:৩৬
শনিবার
২৭ শে এপ্রিল ২০২৪ ইংরেজি
১৪ ই বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৮ ই শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী
spot_img

মেসি কোনদিকে এগিয়ে যাবার কথা বললেন

চার বছর পরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে বার্সা। আর চ্যাম্পিয়ন্স লিগ কোয়ার্টার ফাইনালে তার শেষ ১২ ম্যাচের পরে ফের গোল করলেন মেসি। ম্যাচের পরে তাই উচ্ছ্বাসে ভাসলেন বার্সেলোনার আর্জেন্টিনীয় তারকা।

বলে দিলেন, ‘‘ম্যাচের আগেই সতীর্থদের বলে দিয়েছিলাম, গত বছরে রোমার অভিজ্ঞতা রয়েছে। একটা ভুলেই কিন্তু চ্যাম্পিয়ন্স লিগ অভিযান শেষ হয়ে যেতে পারে। সেটা সবাই মাথায় রেখেছিল। তবে শুরুটা ভাল না হওয়ায় মেসি সতর্ক করেছেন সতীর্থদের। বলেন, ‘‘কোনও চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ম্যাচ এ ভাবে শুরু করতে পারি না আমরা। প্রথম পাঁচ মিনিট দলটা স্নায়ুর চাপে ভুগছিল। সেই সময় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দু’বার গোল করার জায়গায় চলে গিয়েছিল। তার পরেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ফেলেছিল বার্সা।’’

সঙ্গে যোগ করেন, ‘‘গত তিন বছর চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে যেতে পারেনি দল। কিন্তু তার পরেও আমরা আস্থা হারাইনি। ফের সেমিফাইনালে উঠে ভাল লাগছে। কিন্তু এতে আত্মতুষ্ট হয়ে পড়লে চলবে না। আরও এগোতে হবে।’’ মেসির জোড়া গোলে শেষ চারে উঠে খুশি বার্সেলোনা ম্যানেজার আর্নেস্তো ভালভার্দেও তিনি বলছেন, ‘‘মেসি সব সময়েই আমাদের ত্রাতা হয়ে সমস্ত সমস্যার সমাধান করে দেয়। আজ যেমন করে দেখাল।’’

তিনি আরও বলেন, ‘‘মেসি সব সময়েই আসল ম্যাচে জ্বলে ওঠে। গোল করা ছাড়াও গোলের রাস্তাও তৈরি করে দেয় মেসি।’’ শেষ আটের বাধা টপকে সেমিফাইনালে যাওয়ায় আশ্বস্ত ভালভার্দে। এ প্রসঙ্গে গত বছর কোয়ার্টার ফাইনালে ইটালির দল এএস রোমার কাছে বার্সার হারের প্রসঙ্গ টেনে এনে বলেন, ‘‘দীর্ঘ সময় বার্সা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে খেলেনি। গত বছর রোমার কাছে দুঃখজনক হারের স্মৃতি এখনও মনে রয়েছে সকলের। ফুটবলে কখন কী হবে তা কেউ জানে না। তা ছাড়া ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড কঠিন প্রতিপক্ষ। তাই নিজেদের সেরা ছন্দেই খেলতে চেয়েছিলাম আমরা। সেই পরিকল্পনা সফল।’’

অন্য দিকে মেসির দাপুটে ফুটবলের কাছে হেরে বিপক্ষ ম্যানেজার সোলসার বলছেন, ‘‘মেসির মতো খেলোয়াড়কে বক্সের সামনে সময় ও জায়গা দিলেই গোলের দরজা খুলবে। এ ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে।’’

এসএইচ-১০/১৮/১৯ (স্পোর্টস ডেস্ক)

প্রযোজকের ইচ্ছাতেই প্রচারণায় অংশ নেন ফেরদৌস

ভারতে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়ে বেশ বিতর্কের সৃষ্টি করেছেন বাংলাদেশি চিত্রনায়ক ফেরদৌস। তবে এ বিষয়ে চুপ থাকলেও এবার মুখ খুলেছেন তিনি।

বাংলাদেশের একটি সংবাদমাধ্যমকে ফেরদৌস জানিয়েছেন, নিজের ইচ্ছাতে তিনি প্রচারণায় অংশ নেননি। প্রযোজকের অনুরোধে তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিয়েছিলেন।

এর আগে রোববার তিনি পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী কানাইয়ালাল আগরওয়ালের নিবাচনী প্রচারণায় অংশ নেন। এরপরই তাকে নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়।

এতে আপত্তি তোলে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)।

বিজেপির এক আবেদনের ভিত্তিতে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ফেরদৌসের ভিসা বাতিল করে এবং দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেয়। এছাড়া তাকে ভারতে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে বলে খবর প্রকাশ করে হিন্দস্থান টাইমস। দেশটির স্বরাষ্ট্রলয়ের এম নির্দেশে মঙ্গলবার রাতের ফ্লাইটেই দেশে ফেরেন ফেরদৌস।

এসএইচ-০৯/১৮/১৯ (বিনোদন ডেস্ক)

কেন ইন্টারনেট দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হচ্ছে রাশিয়া?

অভ্যন্তরীণ ইন্টারনেট গড়ে তোলার প্রস্তাবে চূড়ান্ত সম্মতি দিয়েছে রাশিয়ার পার্লামেন্ট ডুমা৷ সাইবার হুমকি মোকাবেলায় এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন রুশ আইনপ্রণেতারা৷ কিন্তু বিরোধীরা বলছেন, এই আইনের ফলে রাষ্ট্রীয় সেন্সরশিপের ব্যবস্থা পাকা করা হচ্ছে৷

সম্পূর্ণ দেশীয় এই ইন্টারনেটের নাম হবে রাশিয়ান ইন্টারনেট বা রুনেট৷ এর ফলে বাইরের কোনো আক্রমণ শনাক্ত করা গেলে নিজেদের বহির্জগত থেকে সহজেই বিচ্ছিন্ন করে ফেলতে পারবে রাশিয়া৷

রুনেটের প্রস্তাবটি ডুমায় পাস হয়েছে বিপুল ভোটে৷ পক্ষে ৩০৭ ভোটের বিপরীতে বিপক্ষে মত দিয়েছেন মাত্র ৬৮ জন৷ শিগগিরই পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ- ফেডারেশন কাউন্সিলেও নির্বিঘ্নে পাস হওয়ার সম্ভাবনা প্রস্তাবটির৷

এরপর প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুটিন সই করলে এটি আইনে পরিণত হবে৷ এ বছরের পহেলা নভেম্বর থেকেই রুনেটের কাজ শুরু করতে চায় রাশিয়া৷

বরাবরই এই প্রস্তাব ডুমার সদস্যদের অকুণ্ঠ সমর্থন পেয়ে আসছে৷ এর প্রণেতাদের দাবি, রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা হুমকির মুখে৷ এই প্রকল্পের ফলে রাশিয়ার বাইরের সার্ভার থেকে বিচ্ছিন্ন হলেও অভ্যন্তরীণ ইন্টারনেট সচল থাকবে৷ পলে অন্য কোনো দেশ রাশিয়াকে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেললেও তাতে রাশিয়ার কোনো ক্ষতি হবে না৷

আইনের খসড়া প্রস্তুতকারীদের একজন আন্দ্রেই ক্লিশাস ডুমার ভোটের আগে বলেন, ‘‘আমরা যদি দেখি অন্য কারো আমাদের ওপর আক্রমণ করার সামর্থ্য আছে, তাহলে আমাদেরও তা প্রতিহত করার ক্ষমতা থাকা উচিত৷”

এমন হামলা কোন দিক থেকে আসতে পারে, সে বিষয়ে কোনো লুকোচুরিরও প্রয়োজন মনে করছেন না ফেডারেশন কাউন্সিলের অন্যতম সদস্য ক্লিশাস৷ তিনি বলছেন, ‘‘আমাদের কোনো সন্দেহ নেই যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রয়োজন মনে করলেই ইন্টারনেট বন্ধ করে দিতে পারে৷”

বিলের মধ্যেই উল্লেখ করা হয়েছে, সাইবার নিরাপত্তার ওপর মার্কিন আগ্রাসী চরিত্রের প্রভাব ঠেকাতেই’ এর প্রয়োজন৷ ২০১৮ সালের একটি মার্কিন প্রতিবেদনে রাশিয়াকে দেশটির কৌশলগত প্রতিপক্ষ হিসেবে উল্লেখ করার বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে সেখানে৷

আইনটিকে কীভাবে বাস্তবে রূপ দেয়া হবে, তা এখনো পরিষ্কার নয়৷ কিন্তু এর মাধ্যমে অনলাইন ট্রাফিকের রুট নিয়ন্ত্রণ ও তথ্য বিনিময় ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করা সম্ভব হবে৷

রাশিয়ার জাতীয় টেলিকম পর্যবেক্ষণ সংস্থা রোসকমনাৎসোর এই প্রকল্পের সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করবে৷ যে-কোনো হামলার ঘটনা ঘটলে এই সংস্থা পুরো ইন্টারনেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেবে৷ নতুন আইনের ফলে সব ইন্টারনেট প্রোভাইডারকে রোসকমনাৎসোরের কাছে নিয়মিত প্রতিবেদন জমা দিতে হবে৷

আইনটির মূল লক্ষ্য, রাশিয়ার ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের তথ্য যতটা সম্ভব রাশিয়ার মধ্যেই রাখা৷ আপাতদৃষ্টে এর লক্ষ্য রাশিয়াকে বাইরের হুমকি থেকে রক্ষা করা বলে মনে হলেও, অধিকারকর্মীরা বলছেন, এর ফলে ক্রেমলিনের সমালোচকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া সরকারের পক্ষে সহজ হবে৷

রাশিয়ায় ইন্টারনেটে সরকারের নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর বিষটি দীর্ঘস্থায়ী রাষ্ট্রীয় নীতির অংশ হয়েই আছে৷ ২০১৭ সালে কর্মকর্তারা বলেছিলেন, ২০২০ সালের মধ্যে তাঁরা ইন্টারনেট ট্রাফিকের ৯৫ শতাংশ স্থানীয়করণ করতে চান৷

২০১৬ সালের এক আইনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে ব্যবহারকারীদের তথ্য রাশিয়ার অভ্যন্তরে স্থাপন করা সার্ভারে রাখা বাধ্যতামূলক করা হয়৷ তখন সে আইনকে জঙ্গিবাদ মোকাবেলার ব্যবস্থা হিসেবে দেখানো হয়েছিলো৷ তবে এর মাধ্যমে সরকারবিরোধী অনলাইন প্লাটফর্মগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হবে বলে তীব্র সমালোচনাও হয়েছিল৷

এসএইচ-০৮/১৮/১৯ (অনলাইন ডেস্ক, ডয়চে ভেলে)

বিয়ে সেরেই সোজা ভোটকেন্দ্রে নবদম্পতি

বিয়েটা কোনোরকমে সেরে সোজা ভোটকেন্দ্রে এসে হাজির নবদম্পতি। গায়ে বিয়ের পোশাক জড়িয়ে। তাদের ঘিরে ভোটারদের মাঝে দেখা দেয় অন্যরকম এক উন্মাদনা। কেউ আসছেন সেলফি তুলতে, কেউ শুভেচ্ছা জানাতে। খবর জিনিউজের।

বৃহস্পতিবার সকালে ভারতের উধমপুর কেন্দ্রের একটি বুথে দেখা যায় এই দম্পতিকে। বুধবার রাতভর চলে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। বিয়ে সেরেই ভোরে তারা ছুটেন ভোটকেন্দ্রে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে। ভোটাধিকার প্রয়োগের আনন্দটা মাটি হতে দিতে চাননি তারা।

ভারতের ১৭তম লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফায় ভোটগ্রহণ সকাল ৭টা থেকে শুরু হয়েছে। চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। এদিন সকালেই বিয়ের কাজ সেরে ভোট দিতে একসঙ্গে কেন্দ্রে গেছেন এক নবদম্পতি। তাদের সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে ওই নবদম্পতির পরিচয় জানা যায়নি।

প্রসঙ্গত এবার সাত ধাপে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করা হবে। এর আগে প্রথম দফার নির্বাচন হয় ১১ এপ্রিল; ১৮টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৯১ আসনে ভোট হয়। সেদিন প্রথম ধাপে ভারতের সবচেয়ে বড় রাজ্য উত্তরপ্রদেশের ৮টি আসন, মহারাষ্ট্রের ৭, বিহারের ৪, অরুণাচল প্রদেশের দুটি এবং আসামের পাঁচটি প্রদেশে ভোট অনুষ্ঠিত হয়।

আজ দ্বিতীয় ধাপে ১৩ রাজ্যের ৯৭ আসনে, ২৩ এপ্রিল তৃতীয় ধাপে ১৪ রাজ্যের ১১৫ আসনে, ২৯ এপ্রিল চতুর্থ ধাপে ৯ রাজ্যের ৭১ আসনে, ৬ মে পঞ্চম ধাপে ৭ রাজ্যের ৫১ আসনে, ১২ মে ষষ্ঠ ধাপে ৭ রাজ্যের ৫৯ আসনে এবং ১৯ মে সর্বশেষ ধাপে ভোট হবে ৮ রাজ্যের ৫৯ আসনে।

সাত ধাপে ভোটগ্রহণের পর ২৩ মে ভোট গণনা করে ফল প্রকাশ করা হবে।

এসএইচ-০৭/১৮/১৯ (অনলাইন ডেস্ক)

বাংলাদেশি বাছিরের সততার দৃষ্টান্ত

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে সততার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বাংলাদেশি বাছির আহমেদ। ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার কসবার মইনপুরের আমির হোসেনের ছেলে বাছির মানুষের হারিয়ে যাওয়া মালামাল পুলিশের মাধ্যমে ফিরিয়ে দিয়ে সততার অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। বয়ে এনেছেন দেশের সুনাম। বাংলাদেশি মানুষের এমন সততায় মুগ্ধ দুবাই পুলিশ।

বাছির ২০০৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে আসেন। সেখানে কাজ করার পর ২০১৫ সালে দুবাইয়ে পাড়ি জমান। স্টার সিকিউরিটি সার্ভিস দুবাইয়ে সিকিউরিটির কাজ করেন তিনি। তার কাজের এলাকা ড্রাগন মার্ট।

সিকিউরিটির কাজ করা অবস্থায় মলে আসা মানুষদের কোন স্বর্ণ, টাকা, মানিব্যাগসহ দরকারি জিনিস তিনি পেয়ে থাকলে ঠিক ঐ জায়গা থেকেই সিসিটিভি চেক করেন। এরপর ওই মানুষটা কোন গাড়িতে বা কিভাবে বের হয়ে গেছে দেখে তার তথ্য উদ্ধার করে স্থানীয় পুলিশের কাছে মালগুলো তিনি জমা দেন। পরে হারিয়ে যাওয়া মালের মানুষ উপযুক্ত প্রমাণ দিয়ে পুলিশের কাছ থেকে মালগুলো ফেরত নেন। এ জন্য শুধু পুলিশ নয় অনেক হারানো মালের মানুষও তাকে পুরষ্কৃত করেছেন।

বাছির শুধু হারানো মাল ফেরত দেন না বরং তার কর্ম এলাকার আশপাশে কোন অবৈধ কাজও হতে দেন না। এ জন্য পুলিশের সহযোগিতা নেন তিনি। পুলিশ সেজন্যও তাকে সনদ প্রদান করেছে।

২০১৬ সালের ৭ জুন প্রথম ধন্যবাদপত্র পেয়েছেন আল রাশেদিয়া পুলিশ স্টেশন থেকে। ৫ জুলাই ২০১৮ সালে Department of Planning and Development – TRAKHEES PCFC “Port, Customs and Free zone Corporation. থেকে Appreciation সার্টিফিকেট পেয়েছেন তিনি। এছাড়া ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালে Nakheel থেকে appreciation সার্টিফিকেট এবং ২ এপ্রিল ২০১৯ Dubai police থেকে Appreciation পেয়েছেন।

এমন কাজ করে নিজের মনে শান্তি পান বাছির। আগামী জীবনে বিদেশের মাটিতে নিজের সততায় দেশকে তোলার চেষ্টার কথা জানিয়েছেন তিনি। এ জন্য সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।

এসএইচ-০৬/১৮/১৯ (প্রবাস ডেস্ক)

অনলাইনে ৭০ শতাংশ নারী হয়রানির শিকার!

দেশের একজন মডেল ও অভিনেত্রী সাফা কবির একটি রেডিও অনুষ্ঠানে পরকালে বিশ্বাস করেন না এমন মন্তব্যের পর নিজের ফেসবুক পাতায় মারাত্মক সমালোচনার মুখে পড়েছেন।

এফএম রেডিওটির ফেসবুক পাতায় সেটি লাইভ সম্প্রচার করা হয়েছিলো। সেখানে পরকালে বিশ্বাস করেন কিনা এক শ্রোতার পাঠানো এমন প্রশ্নের জবাবে খুব হালকা ভাবে তিনি বলছিলেন তিনি যা দেখেননি তা তিনি বিশ্বাস করেন না।

এরপর সেই ফেসবুক লাইভেই ভয়াবহ মন্তব্য আসতে শুরু করে।

মঙ্গলবার নিজের ফেসবুক মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চেয়ে যে পোস্ট দিয়েছেন তিনি সেটিতে মন্তব্য রয়েছে ৬০ হাজারের বেশি। যার বেশিরভাগই নেতিবাচক ও নোংরা। যৌন ইঙ্গিত রয়েছে অনেক মন্তব্যে। এমনকি ধর্ষণের হুমকিও রয়েছে।

দেশে সরকারি এক হিসেবে বলা হয়েছে অনলাইনে ৭০ শতাংশের বেশি নারী হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন।

নারীরা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে কতটা স্বাধীনভাবে তাদের মত প্রকাশ করতে পারেন?

ফেসবুকে সরব এমন একজন সাংবাদিক ও লেখক শারমিন শামস।

তিনি বলছিলেন নারীবাদ, নারী অধিকার নিয়ে লেখালেখি করেন বলে সোশাল মিডিয়ায় নিজের পোস্টে, এমনকি নিউজ পোর্টালগুলোতে নিজের লেখার নিচে ভয়াবহ সব মন্তব্য দেখে তিনি অভ্যস্ত হয়ে গেছেন।

একটির কথা উল্লেখ করে তিনি বলছেন, “মেয়েদের চাকরি করা উচিত এমন একটা লেখা ছাপা হওয়ার পর আমাকে লিখেছে আমাকে কোথায় ধরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করা হবে। এমনকি আমার মাকে কিভাবে রেপ করা হবে, বিশদ বর্ণনা সহ।”

তিনি বলছিলেন সম্প্রতি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যা করা মাদ্রাসা ছাত্রী নুসরাতের হিজাব নিয়ে করা একটি নেতিবাচক মন্তব্যের প্রতিবাদ করেছিলেন তিনি।

তিনি বলছেন, “একজন মন্তব্য করেছে যে নুসরাত ইরানি বোরখা পরেছে। তাতে তার পর্দা হয়নি। সে যেহেতু এক সময় এমনিতেই দোজখের আগুনে পুড়তো তাই তাকে এখনি দুনিয়াতে আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। সেটা ঠিক হয়েছে।”

”এমন মন্তব্যের স্ক্রিনশট আমি ফেসবুকে দিয়েছিলাম। এরপর থেকে সেই লোক একটা ফেক অ্যাকাউন্ট খুলে আমাকে ইনবক্সে মেসেজ পাঠানো শুরু করলো। ওটা সরাতে বলল। আমাকে গালি দিলো। তার রিপোর্টের জন্য আমার অ্যাকাউন্ট তিনদিনের জন্য ব্লক হয়ে গিয়েছিলো।”

লীনা পারভীন একজন অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট। ফেসবুকে তার নিয়মিত উপস্থিতি। বলছিলেন, “অনলাইনে লেখালেখি করি। মাঝে মাঝে দেখা যায় এমন বাজে সব কমেন্ট করা হয়, যেগুলো আমার নারী সত্তাকে কেন্দ্র করেই কমেন্টগুলো আসে। আমি টিপ পরি সে নিয়ে জঘন্য মন্তব্য করা হয়েছে। ধরেন বেশ্যা জাতীয় শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। বাকিগুলো এতই নোংরা যে সেগুলো মুখে উচ্চারণ নাইবা করলাম।”

তিনি বলছেন, “আমি ব্যক্তিগতভাবে অনেক জায়গায় মন্তব্য করাই বন্ধ করে দিয়েছি। আমার মতো আরও অনেক নারী যারা ফেসবুকে কথা বলার একটা জায়গা পাচ্ছিলো তারাও অনেকে আস্তে আস্তে নিজেদের গুটিয়ে নিচ্ছে।”

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক কাবেরী গায়েন বলছেন, “কোন বিষয়ে একজন পুরুষ যদি কিছু বলেন তাকে ঐ বিষয়টা বলার জন্য হেনস্থা হতে হয়। কিন্তু একজন নারী যদি বলেন তার ক্ষেত্রে একটা বাড়তি জিনিস যুক্ত হয়। তাকে নারী হিসেবেও হেনস্থা হতে হয়।”

তিনি বলছেন, “এগুলো আগেও ছিল। যেমন আগে যখন আমরা স্কুলে যেতাম আমরা অনেক কথা শুনতাম। কিন্তু ফেসবুক হওয়াতে এগুলো এখন লিখিতভাবে পাওয়া যাচ্ছে। ফেসবুকে এত ধরনের মানুষের এখন অ্যাকসেস হয়েছে যে তাদের মনের কথাটা বা তাদের ধর্ষকামী যে মন, সেটিকে তারা উন্মুক্ত করার সুযোগ পান বাধাহীন ভাবে।”

”কারণ একই লেখা যদি একটা পত্রিকায় লিখতে হতো তাহলে তো অনেক ফিল্টারিং হতো। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে সেটা হচ্ছে না। তাই ওপেনলি তারা তাদের যা খুশি তাই বলতে পারেন। ”

তিনি বলছেন, এসব ঘটনাকে কোন আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না বিধায় এসব ঘটনা চলছে।

সরকার সম্প্রতি খুব কঠোর একটি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাশ করেছে। অধ্যাপক কাবেরী গায়েন বলছেন, “কোনও নেতা নেত্রীকে কটূক্তি করলে তাদের বিরুদ্ধে সাথে সাথে মামলা হচ্ছে। তাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।”

কিন্তু তিনি বলছেন যখন কোন মেয়ের ব্যাপারে এসব কথাগুলো বলা হচ্ছে বা ”মেয়েদের নিয়ে বীভৎস ভাষায় ওয়াজ করা হচ্ছে”, তাদের কিন্তু ধরা হচ্ছে না।

আর শারমিন শামস প্রশ্ন তুলছেন, “এই যে মেয়েদের অনলাইনে এত ভয়াবহ কথা বলা হচ্ছে, এই যে সাফা কবিরের ক্ষেত্রে যা ঘটলো বা আমি নিজে অসংখ্যবার পুলিশের কাছে গেছি এসব ক্ষেত্রে একই আইনের প্রয়োগ কেন নেই?”

শুক্রবার তৃতীয়বারের মতো বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন শ্রাবন্তী

তৃতীয়বারের মতো বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন কলকাতার জনপ্রিয় নায়িকা শ্রাবন্তী। পহেলা বৈশাখের দিন প্রেমিক রোশন সিংহের সঙ্গে বাগদান সেরে ফেলেছেন এই নায়িকা। শোনা যাচ্ছে শুক্রবার সাত পাকে বাঁধা পড়বেন তারা।

বুধবার ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ হয়েছে, কাউকে না জানিয়ে চুপিচুপি বাগদান হয়েছে রোশন-শ্রাবন্তীর। শুক্রবারই বিয়ে করবেন তারা।

জানা গেছে, কলকাতায় নয়, বিয়ের অনুষ্ঠান হচ্ছে চণ্ডীগড়ে রোশনের বাড়িতে। এরই মধ্যে নাকি ইতোমধ্যেই চণ্ডীগড়ে পৌঁছে গেছেন রোশন-শ্রাবন্তী। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার এক সপ্তাহ পরে কলকাতায় ফিরবেন তারা।

গেল সোমবার এ জুটির বাগদান হয়েছে তপসিয়ারই একটি বিলাসবহুল রেস্তোরাঁয়। সেখানে রুপালি রঙের ওয়েস্টার্ন গাউনে সেজেছিলেন শ্রাবন্তী। আর রোশনের পরনে ছিল ব্লেজার-সুট।

এর আগে দু’বার বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে শ্রাবন্তীর। পরিচালক রাজীব বিশ্বাসের সঙ্গে তার প্রথম বিয়ে হয় ২০০৩ সালে। রাজীব-শ্রাবন্তীর ছেলেও রয়েছে, ওর নাম ঝিনুক। মায়ের সঙ্গেই থাকে সে।

রাজীবের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরে শ্রাবন্তীর সম্পর্ক হয় মডেল কৃষণ ব্রজের সঙ্গে। মহাসমারোহে বিয়েও করেন তারা। গত জানুয়ারিতে কৃষণের সঙ্গে বিচ্ছেদ চূড়ান্ত হয়ে যায় শ্রাবন্তীর। তার পরেই নায়িকার সঙ্গে জড়িয়ে যায় রোশনের নাম।

রোশন পেশায় একটি এয়ারলাইন্সের কেবিন ক্রু সুপারভাইজার। তাদের সম্পর্কের বয়স বেশি না হলেও দু’জনেই পরস্পরের পরিবারের ঘনিষ্ঠ। আনন্দপুরে বিশাল ফ্ল্যাটে রোশন এবং নিজের বাবা-মায়ের সঙ্গে দোলের উৎসব উদযাপনও করেছিলেন শ্রাবন্তী।

এসএইচ-০৪/১৮/১৯ (বিনোদন ডেস্ক)

মুজিব বর্ষে ঢাকায় ইউরোপের দুটি দেশের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের অংশ হিসেবে খেলাধুলা নিয়ে থাকবে নানা আয়োজন। এর মধ্যে প্রধান আকর্ষণীয় ইভেন্ট হবে ফুটবল ও ক্রিকেটে। বুধবার বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে ক্রীড়া ও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট আয়োজন উপকমিটির প্রথম সভায় এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল সভায় সভাপতিত্ব করেন।

সভায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন ও বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন, বাংলাদেশ অ্যাথলেটিক ফেডারেশনের সভাপতি এ এস এম আলী কবীরসহ বিভিন্ন ফেডারেশনের সভাপতি উপস্থিত ছিলেন।

সভা শেষে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, ‘মুজিব বর্ষে আমাদের নানা আয়োজন থাকবে। এর মধ্যে দর্শকপ্রিয়তার দিক দিয়ে ফুটবল ও ক্রিকেটের আয়োজনই হবে বড়। আমাদের চেষ্টা থাকবে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনে ক্রীড়াঙ্গনের আয়োজন যেন আলোড়ন সৃষ্টি করে।’

সভায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন ২০২০ সালে মুজিব বর্ষে ইউরোপের দুটি দেশ এনে প্রীতি ম্যাচ আয়োজনের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপকে আরও বড় আকারে করার পরিকল্পনার কথা বলেছেন। ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন মুজিব বর্ষে বাংলাদেশ বনাম এশিয়া এবং বাংলাদেশ বনাম বিশ্ব একাদশের মধ্যে দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ আয়োজনের পরিকল্পনার কথা বলেছেন।

বাংলাদেশ অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো নিয়ে বঙ্গবন্ধু সাউথ এশিয়ান অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ এবং দেশব্যাপী আন্তঃস্কুল ও আন্তঃকলেজ চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজনের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে সভায়। এক মাস পর কমিটির পরবর্তী সভা হবে। ওই সভায় প্রত্যেকটি ফেডারেশনকে তাদের পরিকল্পনা জমার দেয়ার বিষয়টি সিদ্ধান্ত হয়েছে সভায়।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালকে ‘মুজিব বর্ষ’ হিসেবে উদযাপনের ঘোষণা আগেই দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

ব্যাপক আয়োজনের মধ্য দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতির জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় কমিটি ও উদযাপন বাস্তবায়ন কমিটির পাশাপাশি বেশ কয়েকটি উপকমিটিও গঠন করেছে সরকার।

এসএইচ-০৩/১৮/১৯ (স্পোর্টস ডেস্ক)

বাড়ি ফিরছে ৯ ইঞ্চির ছোট্ট শিশু

বাড়ি ফিরছে ৯ ইঞ্চির ছোট্ট শিশুটি। গত বছরের জুলাই মাসে মাত্র ১১ আউন্স ওজন নিয়ে পৃথিবীতে পা রাখে কনোর।

আরও ভালো করে বললে কনোরের আকার ছিল মানুষের হৃদপিণ্ডের মতো আর ওজন? একটা সোডা ক্যানের থেকেও কম।

চিকিৎসকরা বলছেন এই ঘটনা খুব বিরল। তারা বলেন, জন্ম নেওয়ার মতো আকারই ছিল না কনোরের। জন্মের পরে কনোরের বাবা নিজের এক হাতের তালুতে ধরে রাখতে পারতেন তাকে।

নিউইয়র্কের ওয়েস্টচেস্টার কাউন্টিতে ব্লাইথেডেল চিলড্রেন হাসপাতালের শিশুবিভাগের প্রধান ডেনিস ডেভিডসন বলেন, কনোর সম্ভবত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেঁচে থাকা সবচেয়ে ছোট সন্তানদের মধ্যে একজন।

মঙ্গলবার চিকিৎসকরা জানিয়েছেন কনোর বাড়ি ফিরতে পারবে। এই খবরে বেশ খুশি তার বাবা জ্যামি এবং মা জন ফ্লোরিও। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এখন কনোরের ওজন প্রায় ১১ পাউন্ড।

২৯ বছর বয়সী জ্যামি ফ্লোরিও বলেন, জন্মের সময় মাত্র নয় ইঞ্চি লম্বা ছিল কনোর। কিন্তু নিজের লড়াইয়ে জিতে গেছে সে।

ডেভিডসন বলেন, ওর বাবা মা অবিশ্বাস্যভাবে কনোরের ক্লিনিকাল অবস্থার সামান্যতম বিষয়গুলোও পর্যবেক্ষণ করত। এর মধ্যে ছিল দীর্ঘস্থায়ী ফুসফুসের রোগ, নিউরোডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডার এবং খাওয়ানোর সমস্যা।

কনোরের বাবা জন বলেন, আমরা অবশেষে ওকে এখানে আনতে পেরে খুব খুশি। কিন্তু এখন আরও কাজ ও দায়িত্ব বাড়ছে। এখন ওর যত্ন নেওয়ার জন্য আমাদের কোনও সহকর্মী নেই। সবটাই আমাদের করতে হবে।

জরুরি সি-সেকশনের মাধ্যমে ডেলিভারি হয় কনোরের। মারিয়া ফেরারি চিলড্রেন হাসপাতাল নবজাতকদের আইসিইউতে পাঁচ মাস রাখা হয় তাকে। পরে ব্লাইথেডেল চিলড্রেন হাসপাতালে রাখা হয় আরও চার মাস।

জ্যামি ফ্লোরিওর গর্ভধারণের ২৫তম সপ্তাহে চিকিৎসকরা তাকে বলেন যে, কনোরের বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টি পাওয়া যাচ্ছে না এবং জ্যামিকে পর্যবেক্ষণে রাখতে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।

জ্যামির প্ল্যাসেন্টারের মধ্যে কিছু সমস্যা ছিল যে কারণে কনোর স্বাভাবিকভাবে পর্যাপ্ত পুষ্টি গ্রহণ করতে পারছিল না। এক সপ্তাহ পরেই চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নিলেন যে একটি জরুরি সি-সেকশন প্রয়োজন।

জ্যামি ফ্লোরিও বলনে, আমরা জানতাম যে এটা ঝুঁকিপূর্ণ। তবু ও যা যা করা সম্ভব তাই তাই করব বলে ঠিক করলাম। যদিও কনোর ২৫ সপ্তাহের ভ্রূণের আকারের ছিল। ওই অবস্থাতেও জন ফ্লোরিওর দৃঢ় বিশ্বাস ছিল শেষ পর্যন্ত সুস্থ ও শক্তিশালী হয়ে উঠবে তাদের সন্তান।

এসএইচ-০২/১৮/১৯ (অনলাইন ডেস্ক)

কন্ট্রোলার জেনারেল ডিফেন্স ফাইন্যান্স

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে কন্ট্রোলার জেনারেল ডিফেন্স ফাইন্যান্সের কার্যালয়। তিনটি পদে সর্বমোট ৩১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন।

পদের নাম : অফিস সহায়ক, নিরাপত্তা প্রহরী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী।

পদের সংখ্যা : ৩১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

যোগ্যতা : যেকোনো স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে ন্যূনতম অষ্টম শ্রেণি পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। তবে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের ক্ষেত্রে শুধু অভিজ্ঞতা থাকলেও আবেদন করা যাবে।

বয়স: ২২ এপ্রিল, ২০১৯-এর মধ্যে আবেদনকারীর বয়সসীমা ন্যূনতম ১৮ থেকে অনূর্ধ্ব ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে।

বেতন স্কেল : তিনটি পদের জন্য বেতন ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।

আবেদনের নিয়ম : প্রার্থীদের অনলাইনের (http://cgdf.teletalk.com.bd) মাধ্যমে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।

আবেদনের সময়সীমা : অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন ও ফি প্রদান শুরু হয়েছে ১৫ এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০টায় এবং শেষ সময় ৫ মে, ২০১৯ বিকেল ৫টায়।

এসএইচ-০১*১৮/১৯ (জবস ডেস্ক)