রাত ৯:০৫
শনিবার
১৬ ই আগস্ট ২০২৫ ইংরেজি
১ লা ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২১ শে সফর ১৪৪৭ হিজরী
spot_img

প্রশ্নপত্রে ‘বঙ্গবন্ধুর’ নাম ভুল!

ঝালকাঠির রাজাপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে ‘স্বাধীনতা’ ও ‘বঙ্গবন্ধু’- এই দুটি শব্দের বানান ভুল ধরা পড়েছে শিশু শিক্ষার্থীদের চোখে। অথচ দায়িত্বে থাকা শিক্ষা কর্মকর্তা বিষয়টিকে ছাপাখানার ভুল বলে দায় এড়াতে চাইছেন।

সোমবার তৃতীয় শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে পরীক্ষা চলাকালে এই ভুল ধরা পড়ে।

জানা যায়, গত ২৯ নভেম্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হয়। বরাবরের মতো পরীক্ষার জন্য উপজেলা শিক্ষা অফিস থেকে প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হয়। সোমবার বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে পরীক্ষা চলাকালে ১ এর (ঝ) নম্বর প্রশ্নটি ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন কে? প্রশ্নটিতে স্বাধীনতার বদলে ‌‘স্বীধীনতা’ লেখা ছিল। এ ছাড়া ২ এর (খ) শূন্যস্থান পূরণ প্রশ্নটি ছিল ‘বঙ্গবন্ধুর’ ডাক নাম ছিল………। সেখানে বঙ্গবন্ধুর স্থানে লেখা ছিল ‘বঙ্ঘবন্ধু’।

পুরো প্রশ্নপত্রের শত শত শব্দের মধ্যে শুধু স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধু- এই দুটি শব্দে ভুল হওয়া উদ্দেশ্যমূলক বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খান মো. আলমগীর বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমরা বিবর্ত। তবে প্রশ্নপত্রের দায়িত্বে থাকা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা হিমাদ্রী শেখর ও রফিকুল ইসমালের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। যদি তাদের দায়িত্বে কোনো অবহেলা পাওয়া যায় তাহলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

প্রশ্নপত্রের দায়িত্বে থাকা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হিমাদ্রী শেখর বলেন, এটা ছাপাখানা ভুল করেছে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ছাপাখানা থেকে সরবরাহ করার পর ভালোভাবে না দেখে ভুল বানানের প্রশ্নপত্র পরীক্ষার্থীদের মাঝে সরবরাহ করা ঠিক হয়নি।

বিএ-০৭/০৪-১২ (শিক্ষা ডেস্ক)

পুরস্কার গ্রহণ করতে গিয়ে যৌন হয়রানির শিকার নারী ফুটবলার

প্রথম নারী ফুটবলার হিসেবে নরওয়ের আডা হেগেরবার্গ ব্যালন ডি’অর জিতেছেন। আর পুরস্কার নিতে গিয়ে পড়েছেন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে। অনুষ্ঠানের সঞ্চালক হেগেরবার্গকে নাচতে বলে তাকে যৌন হেনস্তা করেন।

দিনটা নারী ফুটবলের জন্য ঐতিহাসিক। নারী ফুটবলকে এগিয়ে নিতে চালু হয়েছে ব্যালন ডি’অর। পুরুষের ফুটবলে যা ১৯৫৬ সাল থেকেই চালু আছে।

সোমবার প্যারিসে এক জমকালো অনুষ্ঠানে ব্যালন ডি’অরের অভিষেক ট্রফিটা ছুয়ে দেখেন ফ্রান্স ক্লাব লিঁও নারী ফুটবলার আডা হেগেরবার্গ। গেল মৌসুমে তিনি লিগ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন। কিন্তু তার ক্যারিয়ার ও ফুটবলের এই ঐতিহাসিক মুহূর্তে উপস্থিতদেরও অস্বস্তিতে ফেলে দিলেন অনুষ্ঠানের সঞ্চালক ডিজে মার্টিন সলভেইগ।

ট্রফি জয়ের পর মঞ্চে আসা হেগেরবার্গকে ‘টুয়ের্ক’ বা কোমর দুলিয়ে যৌন উত্তেজক নাচ দেখাতে বলেন সঞ্চালক।

নারী এই ফুটবলার তাৎক্ষণিক প্রস্তাব নাকচ করে দিয়ে মঞ্চ ছেড়ে যাচ্ছিলেন। রাগে-ক্ষোভে একটু নাচেনও তিনি। পরে অবশ্য সলভেইগ ক্ষমা চেয়েছেন হেগেরবার্গের কাছে। পরে এই নারী ফুটবলার বলেন, ‘ব্যাপারটা যৌন হয়রানি হিসেবে দেখছি না। ব্যালন ডি’অরের আনন্দটা উপভোগ করতে চাই।’

এসএইচ-১৪/০৪/১২ (স্পোর্টস ডেস্ক)

সিলিন্ডার কেন লাল রঙের, গ্যাসের গন্ধ এত খারাপ কেন, জানুন ১০ জরুরি তথ্য

সিলিন্ডার কেন লাল

সিলিন্ডার কেন লাল রঙের, গ্যাসের গন্ধ এত খারাপ কেন? এলপিজি অর্থাত্‍ রান্নার গ্যাস সব বাড়িতেই থাকে। কিন্তু সেই সিলিন্ডার সম্পর্কে অনেক কথাই জানা নেই অনেকের।

গ্যাসের সিলিন্ডারের রং হয় লাল। কারণ, লাল রং অনেক দূর থেকে সকলের নজরে পড়ে। ফলে পথে পরিবহনের সময়ে বা বাড়িতে দুর্ঘটনা এড়ানো যায়।

রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার থেকে গ্যাসের গন্ধ পাওয়া যায় তীব্র ভাবে। এলপিজি আসলে কিন্তু গন্ধহীন। কিন্তু সিলিন্ডারে গ্যাস ভরার সময়ে ইথিল মারক্যাপ্টন নামে একটি রাসায়নিক মেশানো হয়, যাতে কোনও ভাবে গ্যাস লিক হলে টের পাওয়া যায়।

গ্যাস সিলিন্ডারগুলির আকার বৃত্তাকার বা নলাকার হয়। সব জায়গাতেই এই এক ধরনের সিলিন্ডার সরবরাহ করা হয়ে থাকে।

এলপিজি আসলে তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাস। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এটি বিউটেন বা প্রোপেন হয়। এই এলপিজি আসলে হাইড্রোকার্বন গ্যাসের জ্বলন্ত মিশ্রণ।

শুধু রান্নাই নয়, এলপিজি যানবহনের জ্বালানি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

একটি খালি এলপিজি সিলিন্ডারের ওজন প্রায় ১৫.৩ কেজি।

প্রতিটি সিলিন্ডারে গ্যাসের পরিমাণ থাকার কথা ১৪.২ কেজি।

গ্যাস ও সিলিন্ডারের ওজন মিলিয়ে একটি ভর্তি সিলিন্ডারের ওজন হয় ২৯.৫ কেজি।

গ্যাস সিলিন্ডারের গায়ে একটি বিশেষ চিহ্ন থাকে। এটির মাধ্যমে সংখ্যা মাস এবং বছরকে বোঝায়।

এই চিহ্নটিতে চারটি অক্ষর ব্যবহৃত হয়। এবং তা যথাক্রমে এ, বি, সি, এবং ডি। এগুলি যথাক্রমে জানুয়ারি-মার্চ, এপ্রিল-জুন, জুলাই-সেপ্টেম্বর- এবং অক্টোবর-ডিসেম্বর সময়কাল চিহ্নিত করে।

শেষ সংখ্যাটির অর্থ হল বছর। উদাহরণ সহকারে বোঝানো যাক। উপরের সিলিন্ডারটিতে লেখা রয়েছে ‘বি-১৩’। অর্থাৎ এই সিলিন্ডারটি ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে জুন মাসের পরে ব্যবহৃত হলে তা থেকে বিপদের সম্ভাবনা।

আরএম-১০/০৪/১২ (লাইফস্টাইল ডেস্ক, তথ্যসূত্র: এবেলা)

সংসদে শেখ হাসিনার বক্তৃতা সমগ্র নিয়ে বই প্রকাশ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নবম জাতীয় সংসদে দেয়া বক্তৃতা সমগ্র নিয়ে দুই খণ্ডে বই প্রকাশতি হয়েছে। বইয়ের নাম দেওয়া হয়েছে, ‘৯ম জাতীয় সংসদ বক্তৃতা সমগ্র (২০০৯-২০১৩): শেখ হাসিনা’।

সোমবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনার কাছে সঙ্কলন দুটি হস্তান্তর করা হয়।

এ সংকলনে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত জাতীয় সংসদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গুরুত্বপূর্ণ ভাষণসমূহ অর্ন্তভুক্ত হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

সঙ্কলনটির প্রধান সম্পাদক প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম। এটি গ্রন্থনা ও সম্পাদনা করেছেন প্রধানমন্ত্রীর অতিরিক্ত প্রেস সচিব মো. নজরুল ইসলাম।

সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেন এবং সহযোগিতায় ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এম. এম. ইমরুল কায়েস, সহকারী পরিচালক (সংযুক্ত) শাওন চৌধুরী ও সহকারী পরিচালক (সংযুক্ত) গুল শাহানা উর্মি।

সঙ্কলন দুটি প্রকাশ করেছেন স. ম. ইফতেখার মাহমুদ, গৌরব প্রকাশন, ৩৮, বাংলাবাজার ঢাকা ১১০০।

বিএ-০৬/০৪-১২ (ন্যাশনাল ডেস্ক)

আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী দমন কার্যক্রম শুরু

দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে যারা নির্বাচন করছেন তাদের বিষয়ে কঠোর নীতি গ্রহণ করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আজ থেকে বিদ্রোহী প্রার্থী দমনে শুরু হচ্ছে দলটির নতুন মিশন।

আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গঠিত ‘বিশেষ টিম’ এই দায়িত্ব পালন করবে। মনোনয়নবঞ্চিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় চার নেতাকে বিশেষ এই টিমের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক টিমের নেতৃত্বে রয়েছেন। টিমের অন্য সদস্যরা হলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম এবং বিএম মোজাম্মেল হক। শনিবার রাতে আওয়ামী লীগ সভাপতি তাদের এই দায়িত্ব দেন।

সোমবার থেকে টিমের আনুষ্ঠানিক কাজ শুরু হয়েছে। ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে সব বিদ্রোহী প্রার্থীর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের কাজ করবে এই টিম।

টিমের অন্যতম সদস্য বিএম মোজাম্মেল হক জানান, আমরা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে কাজ শুরু করেছি। এরই মধ্যে যেসব বিদ্রোহী প্রার্থী এখনও নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন, তাদের অনেককেই ফোন করে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার এবং না করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থার কথা জানিয়ে দিয়েছি। অনেকেই প্রতিশ্র“তি দিয়েছেন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের। আমরা আশা করছি, ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে সব বিদ্রোহী প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেবেন।

এবারের নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিযোগিতাপূর্ণ মনে করে একক প্রার্থী নির্ধারণে প্রধানমন্ত্রী জোর নির্দেশ দিয়েছেন। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীদের কারণে অনেক আসনে দলীয় প্রার্থী পরাজিত হন, সেটি আলোচনায় ওঠে আসে।

সারা দেশে কোন কোন আসনে কতজন বিদ্রোহী প্রার্থী আছেন, তার একটি তালিকা করছে দলটি। সেই তালিকা ধরে আজ থেকে কাজ শুরু করবেন টিমের সদস্যরা। এরই মধ্যে কয়েকজনকে ফোন করে কেন্দ্রের কঠোর নির্দেশ ‘আজীবন বহিষ্কার’ জানিয়ে দেয়া হয়েছে। কয়েকজনকে ঢাকায় ডাকা হয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকটি জেলা ও উপজেলার সভাপতি, সাধারণ সম্পাদককে বিদ্রোহী প্রার্থীদের কাছে কেন্দ্রের বার্তা নিয়ে পাঠানো হয়েছে। আজও পাঠানোর কথা রয়েছে।

এসএইচ-১৩/০৪/১২ (অনলাইন ডেস্ক)

ঐক্যফ্রন্টের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যবেক্ষকদের যা বললেন ড. কামাল

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ড. কামাল হোসেন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউটের (এনডিআই) সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টায় ঢাকার গুলশানের একটি হোটেলে এনডিআইয়ের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এ বৈঠক হয়। বৈঠকে এনডিআইয়ের উপদেষ্টা জ্যাকুলিন কোরকোরান, নির্বাচন পর্যবেক্ষক নিল নিভিটিসহ পাঁচ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

এদিনের বৈঠকে এনডিআইয়ের কাছে আসন্ন জাতীয় সংসদের নির্বাচনী পরিবেশ তুলে ধরেন গণফোরাম সভাপতি।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ড. কামাল হোসেন। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে এক মাস নির্বাচন পেছানোর দাবি থাকলেও মাত্র সাত দিন পিছিয়েছে ইসি।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনের সরকারের আজ্ঞাবহ থাকার কথা নয় এবং একই সঙ্গে সরকারও নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচন না পেছাতে আদেশ দিতে পারেন না।

তবে বৈঠকটি ঐক্যফ্রন্ট ও গণফোরামের পক্ষ থেকে হলেও এ বৈঠকে গণফোরামে যোগ দেয়া রেজা কিবরিয়া ছাড়া ঐক্যফ্রন্টের শরিক দলের অন্য কোনো সদস্য উপস্থিত ছিলেন না।

বিএ-০৫/০৪-১২ (ন্যাশনাল ডেস্ক)

প্যান্ট না পরেই বাজারে মা, সোশ্যাল মিডিয়া উত্তাল আজব ছবিতে

প্যান্ট না পরেই

ঊর্ধ্বাঙ্গে রীতিমতো ফ্যাশনেবল পোশাক। কিন্তু কোমরের নীচে চোখ পড়তেই লজ্জায় অধোবদন হতে হচ্ছে। জিভ কেটে বলেও ফেলছেন অনেকে— ‘‘এ মা, প্যান্ট না পরেই পাবলিক প্লেসে!’’

না কোনও নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ড নয়। এই না-পোশাকি নিম্নাঙ্গের ব্যাপারাটা নিয়ে কয়েক বছর ধরেই সরব হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘মিরর’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, এই মুহূর্তে ফেসবুক ও টুইটারে আবার ভাইরাল হয়েছে এমন কিছু মহিলার ছবি, যাঁদের দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা অধোবাস বর্জন করেই উপস্থিত হয়েছেন গণ-পরিসরে।

প্রথম নজরে অধোবাসহীন বলে মনে হলেও এই মহিলারা কিন্তু রীতিমতো পোশাক পরেই বেরিয়েছেন। তাঁদের অধোবাসটি বা বলা ভাল, অধোবাসের রংটিই এক্ষেত্রে গণ্ডগোল পাকিয়েছে।

গোড়ালি পর্যন্ত নজর না গেলে কেলেঙ্কারি। ছবি: ফেসবুক থেকে

ছবিতে দেখা মহিলারা প্রত্যেকেই পরে রয়েছেন ত্বক রংয়ের লেগিংস। আর তাতেই ঘটছে দৃষ্টিবিভ্রম। দেখে মনে হচ্ছে, তাঁরা ট্রাউজার বা আন্ডারওয়্যার ছাড়াই পথে বেরিয়েছেন। যতক্ষণ না গোড়ালি পর্যন্ত নজর যাচ্ছে, তাঁদের ‘নগ্নতা’ বড়ই প্রকট।

এই ছবিগুলিকে পোস্ট করে নিয়মিত চলেছে ট্রোল। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া ‘ইমজুর’-এ এই নিয়ে জমে উঠেছে তুমুল তামাশা। বেশির ভাগেরই বক্তব্য— এঁরা কি বেরনোর আগে আয়নাটাও দেখেননি?

আরএম-০৯/০৪/১২ (অনলাইন ডেস্ক, তথ্যসূত্র: এবেলা)

মাত্র ১৫ ভরি সোনা বদির স্ত্রীর সম্পদ : দাম ৪৫ হাজার টাকা

কক্সবাজার-৪ (টেকনাফ ও উখিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির স্ত্রী শাহীন আক্তার। কক্সবাজার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দেয়া তথ্য অনুযায়ী মূল্যবান সম্পদ বলতে তার আছে ১৫ ভরি সোনা। এসব সোনার মোট দাম মাত্র ৪৫ হাজার টাকা।

হলফনামায় দেয়া তথ্য অনুসারে, স্নাতক পাস শাহীন আক্তার এ নির্বাচনে খরচ করবেন ২৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে নিজের ব্যবসা (ধান-চালের মিল ‘মেসার্স শাহীন অ্যান্ড কোং’ ও লবণ মাঠ ইজারা) থেকে খরচ করবেন ৫ লাখ টাকা। অবশিষ্ট ২০ লাখ টাকা নিয়েছেন স্বামীর কাছ থেকে।

ব্যাংকে শাহীন আক্তারের জমা আছে মাত্র ১০ হাজার টাকা। এছাড়া তার আছে ৪৫ হাজার টাকার ১৫ ভরি স্বর্ণ। অর্থাৎ তার কাছে থাকা প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার টাকা। অথচ বর্তমান বাজারমূল্য অনুসারে প্রতি ভরি স্বর্ণের সর্বনিম্ন দামই ২৭ হাজার টাকা।

কক্সবাজার জেলা জুয়েলার্স মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজি উসমান গণি জানান, বর্তমানে ভরিপ্রতি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণ ৪৭ হাজার ৪৭২ টাকা, ২১ ক্যারেট ৪৫ হাজার ১৯৮ টাকা ও ১৮ ক্যারেট স্বর্ণ ৪০ হাজার ১২৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের বাজারমূল্য ২৭ হাজার টাকা।

আবদুর রহমান বদির স্ত্রী হিসেবে পরিচিত হলেও বিভিন্ন দপ্তর ও স্থানীয় রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে শাহীন আক্তারের অনেক আত্মীয়-স্বজন আছেন। তার বাবা মরহুম নুরুল ইসলাম চৌধুরী উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। তার চাচা হামিদুল হক চৌধুরী উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি।

একই কমিটির সাধারণ সম্পাদক হচ্ছেন তার ছোট ভাই জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। এক ছেলে ও এক মেয়ের জননী শাহীন আক্তারের মনোনয়নপত্রে তাকে প্রার্থী হিসেবে প্রস্তাবকারীর স্বাক্ষর করেন টেকনাফ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাফর আহমদ। আর সমর্থনকারী বর্তমান সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি।

এসএইচ-১২/০৪/১২ (অনলাইন ডেস্ক)

নিজেই নিজের কপাল চেটে সেলিব্রিটি (ভিডিওসহ)

নিজেই নিজের কপাল

কেউ কেউ পারেন, সবাই পারেন না। কিন্তু কেউ কেউ বড় জোর নিজের নাকে ঠেকাতে পারেন নিজের জিভ। আর তাতেই বন্ধুমহলে তাঁর কদর বাড়ে। আড্ডায়, জমায়েতে দেখাতে হয় সেই ট্রিক। কিন্তু তাঁরা এবার লজ্জায় মুখ লুকোবেন। কারণ, তাঁদের যাবতীয় ‘জিভবাজি’-র ছুট্টি করে দিয়েছেন নেপালের এক বাস চালক।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘মিরর’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, নেপালের উরলাবারির বাসিন্দা ৩৫ বছর বয়স্ক যাজ্ঞ বাহাদুর কাটুওয়াল এই মুহূর্তে কাঁপাচ্ছেন সোশ্যাল মিডিয়া। তাঁর ইউএসপি তাঁর লম্বা জিভ। যে কোনও মুহূর্তেই তিনি নিজের কপালে ঠেকাতে পারেন জিভ বা সাদা বাংলায় নিজের কপাল নিজেই চেটে দেখাতে পারন।

ভিডিও দেখুন

শুধু কপাল চাটা নয়, যাজ্ঞ বাহাদুর জিভ ও মুখমণ্ডল নিয়ে আরও অনেক কিছু করতে পারেন, যা সত্যিই বিস্ময়কর। যাজ্ঞ বাহাদুরের ধারণা, তিনি বিশ্বের দীর্ঘতম জিভের অধিকারী। কিন্তু এই বিষয়ে তেমন কোনও সমর্থন এখনও পাওয়া যায়নি।

যাজ্ঞ বাহাদুর স্কুল বাস চালান। স্কুলের বাচ্চারা ভয় পাবে বলেই তিনি তাদের সামনে জিভের খেলা দেখাতে চান না। তবে যদি কোনও হরর ছবিতে তিনি অভিনয়ের সুযোগ পান, তা হলে তাঁর মেকআপের কোনও প্রয়োজন নেই— এমনটাই মত যাজ্ঞ বাহাদুরের।

যাজ্ঞ বাহাদুর আশায় রয়েছেন, একদিন ‘গিনেস বুক অফ রেকর্ডস’-এ তাঁর নাম উঠবে।

আরএম-০৮/০৪/১২ (অনলাইন ডেস্ক)

সংসদ নির্বাচনে সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী ডা. সানসিলা

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী হয়েছেন ডা. সানসিলা জেবরিন। শেরপুর-১ (সদর) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী সানসিলা।

এতে বিএনপি নেতাকর্মীদের মাঝে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. হযরত আলীর মেয়ে ডা. সানসিলা জেবরিন (২৭)। পেশায় চিকিৎসক বিএনপি নেতাকর্মীদের কাছে ‘প্রিয়াঙ্কা’ নামেই পরিচতি।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জেলার তিনটি সংসদীয় আসনের মধ্যে এই আসনে সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী সানসিলা জেবরিন। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের পর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. হযরত আলীসহ বিএনপির অন্য তিন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হলেও টিকে রয়েছেন হযরত আলীর মেয়ে সানসিলা জেবরিন।

রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ের তথ্য মতে, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হযরত আলী বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি প্রতিবেদনে ঋণ খেলাপী এবং অপর দুই প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মাসুদ ও ফজলুল কাদের দলীয় মনোনয়ন না থাকায় তাদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে বাতিল হয়ে যায়।

জেলা বিএনপি নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জোটের রাজনীতির স্বার্থে বিগত চারটি জাতীয় নির্বাচনে শেরপুর-১ (সদর) আসনটি জামায়াতকে ছেড়ে দেয়া হলেও জয়ের মুখ দেখেনি জামায়াত। যে কারণে ‘ধানের শীষ’ প্রতীকে গত ২২ বছরে জাতীয় নির্বাচনে ভোট দেয়া হয়নি বিএনপি সমর্থকদের। কিন্তু জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি কার্যকরের পর সদর আসনে নতুন করে সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু করে বিএনপি। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. হযরত আলী সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার করলেও ঋণ খেলাপি থাকায় তার প্রার্থিতা বাতিল হয়ে যায়।

সানসিলা জেবরিন পেশায় চিকিৎসক। তিনি ঢাকার ধানমন্ডিতে আনোয়ার খান মডার্ন মেডিক্যাল কলেজে মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রভাষকের দায়িত্ব পালন করছেন।

শেরপুর-১ (সদর) আসনে প্রার্থিতার বিষয়ে ডা. সানসিলা জেবরিন বলেন, দীর্ঘ সময় পর এই আসনে বিএনপি থেকে প্রার্থী দেয়া হয়েছে। এটা অনেক আনন্দের ব্যাপার। এছাড়া এই আসনে ধানের শীষের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি।

তিনি আরও বলেন, এই আসনে আওয়ামী লীগের একজন হেভিওয়েট প্রার্থী রয়েছেন। উনি শ্রদ্ধার একজন মানুষ, উনার কাছে শেখার অনেক কিছু আছে। নিজেকে অনেক ‘লাকি’ মনে করছি, কারণ সর্বকনিষ্ঠ একজন প্রার্থী হিসেবে উনার বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবো। আমি মনে করি রাজনীতিতে হারজিত থাকবেই। যদি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়, ধানের শীষের জয় হবেই ইনশাআল্লাহ।

এসএইচ-১১/০৪/১২ (অনলাইন ডেস্ক)