রাত ১০:২৪
বুধবার
৮ ই মে ২০২৪ ইংরেজি
২৫ শে বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
২৯ শে শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী
spot_img

মেয়র পদে থেকেই করা যাবে সংসদ নির্বাচন

পৌর মেয়র পদে থেকেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন করা যাবে বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

রোববার দুপুরে হাইকোর্টের বিচারপতি হাসান আরিফের বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

আদেশে নীলফামারী-৪ আসনের বিএনপি প্রার্থী পৌর মেয়র আমজাদ হোসেন সরকার, নীলফামারী-৩ আসনের বিএনপি প্রার্থী পৌর মেয়র ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ আসনের বিএনপি প্রার্থী পৌর মেয়র সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম,

নওগাঁ-৫ আসনের বিএনপি প্রার্থী পৌর মেয়র নাজমুল হকের মনোনয়নপত্র গ্রহণ করতে নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দেয়া হয়।

এর আগে মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাইয়ে এসব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করে রিটানিং কর্মকর্তা।

পরে তারা হাইকোর্টে আপিল করেন। রোববার শুনানি শেষে হাইকোর্ট এই রায় দেন।

বিএ-১০/০৯-১২ (ন্যাশনাল ডেস্ক)

রায়ের কপি না পাওয়ায় প্রার্থীদের বিক্ষোভ

রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল করেও যারা প্রার্থিতা ফেরত পাননি তাদের অনেকেই হাইকোর্টে রিট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কিন্তু এখনও ইসি থেকে প্রার্থিতা বাতিলের সার্টিফায়েড কপি না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন অনেকে।

রোববার সকাল থেকে আপিল না মঞ্জুরের সার্টিফায়েড কপি পেতে ইসিতে ভিড় জমায় অসংখ্য প্রার্থী। তবে দুপুর পর্যন্ত রায়ের কপি না পেয়ে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন তারা।

এ সময় অনেকেই কপি না পেয়ে ইসির সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন। দুপুর ২টা পর্যন্ত রায়ের সার্টিফায়েড কপি না পাওয়ায় তারা বিক্ষোভ করেন।

ইসির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত যাদের আবেদন না মঞ্জুর করা হয়েছে, তাদের বেশি ভাগকেই এখনো সার্টিফায়েড কপি দিতে পারেনি কমিশন।

আরও জানা যায়, আজ দুপুর পর্যন্ত মাত্র একজনকে রায়ের কপি দেওয়া হয়েছে। আর মঞ্জুর হওয়া প্রার্থীদের তালিকা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে চলে গেছে। আদালতে রায়ের কপি লাগায় নামঞ্জুর প্রার্থীরা বিপাকে পড়েছেন।

বিএ-০৯/০৯-১২ (ন্যাশনাল ডেস্ক)

নির্বাচনে প্রার্থিতা বহালে হাইকোর্টে রিট খালেদার

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থিতা বহালে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেছেন কারাবন্দি বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার নওশাদ জমির।

রোববার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার নওশাদ জমির এ রিট আবেদন করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে খালেদা জিয়ার অপর আইনজীবী কায়সার কামাল বলেন, ‘বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি কবিরের বেঞ্চে রিট আবেদনের অনুমতি নেওয়া হয়। সোমবার এ রিটের শুনানি হবে বলে আশা করছি।’

এর আগে গতকাল শনিবার নির্বাচন কমিশনে আপিলের শুনানির পর সংখ্যাগরিষ্ঠের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে খালেদা জিয়ার তিনটি আসনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন এই সিদ্ধান্ত দেন।

শুনানিতে প্রার্থিতা বহালের পক্ষে মত দেন মাহবুব তালুকদার। এর বিপক্ষে মত দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ চার জন। পরে প্রার্থিতা বাতিল করায় নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে খালেদা জিয়ার পক্ষে রিট দায়ের করা হয়।

প্রসঙ্গত, খালেদা জিয়া বগুড়া-৬ ও ৭ এবং ফেনী-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন। কিন্তু দুর্নীতি মামলায় দণ্ডিত হওয়ায় সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তারা তার মনোনয়নগুলো বাতিল করে দেন।

বিএ-০৮/০৯-১২ (ন্যাশনাল ডেস্ক)

নতুন সম্পর্কে প্রকাশ্যে উষ্ণতা ইসরাত পায়েল! মিডিয়ায় তোলপাড়

নতুন সম্পর্কে প্রকাশ্যে

নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন ইসরাত পায়েল। জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ব্যবসায়ী আজান খানের সাথে সম্পর্কে জড়িয়েছেন বাংলাদেশি এই উপস্থাপিকা। সম্পর্কও অনেকদূর গড়িয়েছে। ইতোমধ্যে আঙটিও বদল করেছেন তারা। একটি বিস্বস্ত সূত্র জানিয়েছে গত সেপ্টেম্বরেই তারা বিবাহ পূর্ব এনগেজমেন্ট পর্ব সেরে ফেলছেন।

এ বিষয়ে ইসরাত পায়েলের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি প্রশ্ন এড়িয়ে গেছেন। সূত্র জানায়, ইসরাত পায়েল বেশ কিছুদিন ধরেই আজান খানের সাথে গোপনে প্রেম করছিলেন। গত সেপ্টেম্বরে প্রেমের টানে সম্প্রতি ইসরাত পায়েল যুক্তরাষ্ট্রও যান। একই মাসের ২৭ তারিখ আজান খান ও পায়েল আঙটি বদল করেন বলেও নিশ্চিত করে সূত্র।

এসব বিষয়ে মুখ খুলছেন না ইসরাত পায়েল। একটি সূত্র মারফত বেশকিছু ছবি পাওয়া গেছে। যেখানে তাদের ঘনিষ্ঠভকাবেই দেখা গেছে। সূত্র জানায়, শিগগির তারা বিয়ের পিড়িতে বসবেন। সেটা কবে? আগামী গ্রীষ্মের মধ্যেই বিয়ে সেরে ফেলবেন বলে অনুমান করা হচ্ছেন।

জানা গেছে, আজান খান খান যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসে গাড়ি (কার) ব্যবসা করেন। বাংলাদেশের বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলায়।

আরএম-১৯/০৯/১২ (বিনোদন ডেস্ক)

মহাজোটে জাপার ২৯ জন প্রার্থী, উন্মুক্ত লড়বেন বাকিরা

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহাজোটের থেকে জাতীয় পার্টির ২৯ জন প্রার্থী হয়েছেন। পাশাপাশি উন্মুক্ত প্রার্থী হিসেবে ১৩২ আসনে আলাদাভাবে নির্বাচন করবে জাতীয় পার্টি।

রোববার এক প্রেসবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়।

মহাজোটের ২৯ জন প্রার্থী হলেন: মহাজোটের প্রার্থীরা হলেন- ১৪ নীলফামারী-৩ আসনে- মেজর অব. রানা মোহাম্মদ সোহেল, ১৫ নীলফামারী-৪ আহসান আদেলুর রহমান, ১৮ লালমনিরহাট-৩ গোলাম মোহাম্মদ কাদের, ১৯ রংপুর-১ মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গা, ২১ রংপুর-৩ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, ২৫ কুড়িগ্রাম-১ একেএম মোস্তাফিজুর রহমান, ২৬ কুড়িগ্রাম-২ পনির উদ্দিন আহমেদ, ২৯-গাইবান্ধা-১ ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, ৩৭ বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, ৩৮-বগুড়া-৩ নুরুল ইসলাম তালুকদার, ৪১ বগুড়া-৬ মোঃ নুরুল ইসলাম ওমর, ৪২-বগুড়া-৭ এ্যাড. আলতাফ আলী, ১২১-বরিশাল-৩ গোলাম কিবরিয়া টিপু, ১২৪ বরিশাল-৬ নাসরিন জাহান রতনা, ১২৯ পিরোজপুর-৩ ডা. রুস্তম আলী ফরাজী, ১৩৪ টাঙ্গাইল-৫ শফিউল্লাহ আল মুনির, ১৪৯ ময়মনসিংহ-৪ বেগম রওশন এরশাদ, ১৫৩-ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম, ১৬৪ কিশোরগঞ্জ-৩ মজিবুল হক চুন্নু, ১৭৭ ঢাকা-৪ সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, ১৭৯ ঢাকা-৬ কাজী ফিরোজ রশীদ, ২০৬ নারায়ণগঞ্জ-৩ লিয়াকত হোসেন খোকা, ২০৮ নারায়ণগঞ্জ-৫ সেলিম ওসমান, ২২৭ সুনামগঞ্জ-৪ পীর ফজলুর রহমান মিজবাহ, ২৩০ সিলেট-২ ইয়াহ ইয়া চৌধুরী, ২৪৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ জিয়াউল হক মৃধা, ২৬৭ ফেনী-৩ লেঃ জেঃ (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, ২৭৫ লক্ষ্মীপুর-২ মোঃ নোমান, ২৮২ চট্টগ্রাম-৫ ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।

জাতীয় পার্টির উন্মুক্ত ১৩২ জন প্রার্থী হলেন: ২০ রংপুর-২ আসাদুজ্জামান চৌধুরী শাবলু, ২৭ কুড়িগ্রাম-৩ আক্কাস আলী সরকার, ২৮ কুড়িগ্রাম-৪ মেজর (অব.) আশরাফ উদ দৌলা, ৩১ গাইবান্ধা-৩ ব্যারিস্টার দিলারা খন্দকার শিল্পী, ৯৯ খুলনা-১ সুনীল শুভরায়, ১০৫ সাতক্ষিরা-১ সৈয়দ দিদার বখত্, সাতক্ষিরা-শেখ মাতলুব হোসেন লিয়ন, ১০৮ সাতক্ষিরা-৪ আব্দুস সাত্তার মোড়ল, ১৪১ জামালাপুর-৪, মোখলেছুর রহমান, ১৪৩ শেরপুর-১ আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন, ১৪৫ শেরপুর-৩ মোঃ আবু নাসের, ২৩৩ সিলেট-৫ সেলিম উদ্দিন, ২৪৭ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ কাজী মামুনুর রশীদ, ১ পঞ্চগড়-১ আবু সালেক, ২ পঞ্চগড়-২ লুৎফর রহমান রিপন, ৫ ঠাকুরগাঁও-৩, হাফিজ উদ্দিন, ৬ দিনাজপুর-১ মোঃ শাহীনুর ইসলাম, ৭ দিনাজপুর-২ মোঃ জুলফিকার হোসেন, ৯ দিনাজপুর-৪ মোঃ মোনাজাত চৌধুরী, ১০ দিনাজপুর-৫ সোলায়মান সামী, ১১ দিনাজপুর-৬ মোঃ দেলোয়ার হোসেন, ১২ নীলফামারী-১ জাফর ইকবাল সিদ্দিকী, ১৬ লালমনিরহাট-১ মোঃ খালেদ আখতার, ২২ রংপুর-৪ মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল, ২৩ রংপুর-৫ মোঃ ফখরুজ্জামান জাহাঙ্গীর, ৩২ গাইবান্ধা ৪ কাজী মোঃ মশিউর রহমান, ৩৩ গাইবান্ধা-৫ এএইচএম গোলাম শহীদ রঞ্জু, ৩৫ জয়পুরহাট-১ আ.স.ম. মোক্তাদির তিতাস, ৩৫ জয়পুরহাট-২ কাজী মোঃ আবুল কাশেম, ৩৯ বগুড়া-৪ হাজী নুরুল আমিন বাচ্চু, ৪০ বগুড়া-৫ তাজ মোহাম্মদ শেখ, ৪৬ নওগা-১ আকবর আলী কালু, ৪৭ নওগা-২ মোঃ বদিউজ্জামান, ৪৮ নওগা-৩ এ্যাড. তোফাজ্জল হোসেন, ৪৯ নওগা-৪ মোঃ এনামুল হক, ৫৩ রাজশাহী-২ খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান, ৫৬ রাজশাহী-৫ মোঃ আবুল হোসেন, ৫৭ রাজশাহী-৬ মোঃ ইকবাল হোসেন, ৫৮ নাটোর-১ মোঃ আবু তালহা, ৫৯ নাটোর-২ মোঃ মুজিবুর রহমান সেন্টু, ৬০ নাটোর-৩ ইঞ্জিনিয়ার আনিসুর রহমান, ৬৪ সিরাজগঞ্জ-৩ মোঃ আলমগীর হোসেন, ৬৮ পাবনা-১ সরদার শাহজাহান, ৭২ পাবনা-৫ মোঃ আব্দুল কাদের খান, ৭৩ মেহেরপুর-১ আব্দুল হামিদ, ৭৪ মেহেরপুর-২ মোঃ কেতাব আলী, ৭৫ কুষ্টিয়া-১ মোঃ শাহারিয়ার জামিল, ৭৮ কুষ্টিয়া-৪ মোঃ আশরাফুল সোলাইমান, ৭৯ চুয়াডাঙ্গা-১ এ্যাড. মোঃ সোহরাব হোসেন, ৮৬ যশোর-২ এবিএম সেলিম রেজা, ৮৭ যশোর-৩ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, ৮৮ যশোর-৪ মোঃ জহুরুল হক, ৮৯ যশোর-৫ এমএ হালিম, ৯০ যশোর-৬ মোঃ মাহাবুব আলম, ৯১ মাগুরা-১ মোঃ হাসান সিরাজ, ৯ নড়াইল-১ মোঃ মিল্টন মোল্যা, ৯৪ নড়াইল-২ খন্দকার ফায়েকুজ্জামান, ৯৭ বাগেরহাট-৩ মোঃ সেকেন্দার আলী মনি, ৯৮ বাগেরহাট-৪ সোমনাথ দে, ১০২ খুলনা-৪ হাদিউজ্জামান, ১০৩ খুলনা-৫ মোঃ শহীদ আলম, ১০৪ খুলনা-৬ শফিকুল ইসলাম মধু, ১১০ বরগুনা-২ মিজানুর রহমান মল্লিক, ১১৩ পটুয়াখালী-৩ মোঃ সাইফুল ইসলাম, ১১৪ পটুয়াখালী-৪ আনোয়ার হোসেন, ১১৫ ভোলা-১ কেফায়েত উল্লাহ নজিব, ১১৭ ভোলা-৩ নুরুন্নবী সুমন, ১২০ বরিশাল-২ সোহেল রানা, ১২৩ বরিশাল-৫ একেএম মর্তুজা আবেদীন, ১২৫ ঝালকাঠি-১ এমএ কুদ্দুস খান, ১২৬ ঝালকাঠি-২ এমএ কুদ্দুস খান, ১২৭ পিরোজপুর-১ মোঃ নজরুল ইসলাম, ১৩৩ টাঙ্গাইল-৪ সৈয়দ মোস্তাক হোসেন রতন, ১৩৬ টাঙ্গাইল-৭ মোঃ জহিরুল ইসলাম জহির, ১৩৮ জামালপুর-১ আব্দুস সাত্তার, ১৩৯ জামালপুর-২ মোস্তফা আল মাহমুদ, ১৪০ জামালপুর-৩ লেঃ কর্ণেল (অব,) মঞ্জুর আহাদ হেলাল, ১৫০ ময়মনসিংহ-৫ মোঃ সালাউদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ১৫১ ময়মনসিংহ-৬ ডা. কেআর ইসলাম, ১৫২ ময়মনসিংহ-৭ বেগম রওশন এরশাদ, ১৫৪ ময়মনসিংহ-৯ হাসনাত মাহমুদ তালহা, ১৫৯ নেত্রকোণা-৩ মোঃ জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, ১৬৭ কিশোরগঞ্জ-৬ নুরুল কাদের সোহেল, ১৭০ মানিকগঞ্জ-৩ জহিরুল আলম রুবেল, ১৭১ মুন্সিগঞ্জ-১ শেখ সিরাজুল ইসলাম, ১৭৩ মুন্সিগঞ্জ-৩ গোলাম মোহাম্মদ রাজু, ১৭৫ ঢাকা-২ শাকিল আহমেদ শাকিল, ১৮০ ঢাকা-৭ তারেক আহমেদ আদেল, ১৮১ ঢাকা-৮ মোঃ ইউনুস আলী আকন্দ, ১৮৩ ঢাকা-১০ মোঃ হেলাল উদ্দিন, ১৮৪ ঢাকা-১১ এস.এম. ফয়সল চিশতী, ১৮৫ ঢাকা-১২ নাসির উদ্দিন সরকার, ১৮৬ ঢাকা-১৩ শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ১৮৭ ঢাকা-১৪ মোস্তাকুর রহমান, ১৮৮ ঢাকা-১৫ মোঃ শামসুল হক, ১৯০ ঢাকা-১৭ এইচ.এম. এরশাদ, ১৯২ ঢাকা-১৯ কাজী আবুল কালাম আজাদ, ১৯৩ ঢাকা-২০ খান মোঃ ইস্রাফিল, ১৯৬ গাজীপুর-৩ আফতাব উদ্দিন আহমেদ, ১৯৮ গাজীপুর-৫ রাহেলা পারভীন শিশির, ১৯৯ নরসিংদী-১ মোঃ শফিকুল ইসলাম, ২০০ নরসিংদী-২ মোঃ আজম খান, ২০১ নরসিংদী-৩ আলমগীর কবির, ২০২ নরসিংদী-৪ মো নেওয়াজ আলী ভূঁইয়া, ২০৩ নরসিংদী-৫ এমএ সাত্তার, ২০৪ নারায়ণগঞ্জ-১ আজম খান, ২০৯ রাজবাড়ী-১ আক্তারুজ্জামান হাসান, ২১০ রাজবাড়ী-২ এবিএম নুরুল ইসলাম, ২২৩ শরিয়তপুর-৩ মোঃ আবুল হাসান, ২২৮-সুনামগঞ্জ-৫ নাজমুল হুদা, ২২৯-সিলেট-১ মাহাববুর রহমান চৌধুরী, ২৩১-সিলেট-৩ মো: ওসমান আলী, ২৩২- সিলেট-৪ আহম্মেদ তাজউদ্দিন তাজ রহমান, ২৩৬- মৌলভীবাজার-২ অ্যাড. মাহবুবুল আলম শামীম, ২৩৯-হবিগঞ্জ-১ মো: আতিকুর রহমান,২৪০ হবিগঞ্জ-২ শংকর পাল, ২৪১ হবিগঞ্জ-৩ মোঃ আতিকুর রহমান, ২৪৬ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ তারেক এ আদেল, ২৪৯ কুমিল্লা-১ মোঃ আবু জায়েদ আল মাহমুদ, ২৫০ কুমিল্লা-২ মোঃ আমির হোসেন, ২৫১ কুমিল্লা-৩ মোঃ আলমগীর হোসেন, ২৫২ কুমিল্লা-৪ মোঃ ইকবাল হোসেন রাজু, ২৫৩ কুমিল্লা-৫ মোঃ তাজুল ইসলাম, ২৫৫ কমিল্লা-৭ মোঃ লুৎফর রেজা, ২৫৬ কুমিল্লা-৮ নুরুল ইসলাম মিলন, ২৫৭ কুমিল্লা-৯ এটিএম আলমগীর, ২৫৯ কুমিল্লা-১১ খায়ের আহমেদ ভূঁইয়া, ২৬০ চাঁদপুর-১ এমদাদুল হক, ২৬১ চাঁদপুর-২ এমরান হোসেন মিয়া, ২৬৩ চাঁদপুর-৪ মোঃ মাইনুল ইসলাম, ২৬৮ নোয়াখালী-১ আবু নাসের ওয়াহেদ ফারুক, ২৬৯ নোয়াখালী-২ হাসান মঞ্জুর, ২৭০ নোয়াখালী-৩ ফজলে এলাহী সোহাগ, ২৭১ নোয়াখালী-৪ মোবারক হোসেন, ২৭২ নোয়াখালী-৫ সাইফুল ইসলাম, ২৭৩ নোয়াখালী-৬ নাসিম উদ্দিন মোঃ বায়জিদ, ২৭৪ লক্ষ্মীপুর-১ আলমগীর হোসেন, ২৭৭ লক্ষ্মীপুর-৪ আব্দুর রাজ্জাক চৌধুরী, ২৭৯ চট্টগ্রাম-২ জহুরুল ইসলাম রেজা, ২৮১ চট্টগ্রাম-৪ দিদারুল কবির, ২৮৫ চট্টগ্রাম-৮ ফাতেমা খুরশীদ সোমাইয়া, ২৮৯ চট্টগ্রাম-১২ মোঃ নুরুচ্ছফা সরকার, ২৯১ চট্টগ্রাম-১৪ আবু জাফর মোহাম্মদ ওয়ালি উল্লাহ, ২৯৮ খাগড়াছড়ি সোলায়মান আলম শেঠ, ২৯৯ রাঙ্গামাটি এএকে পারভেজ তালুকদার।

বিএ-০৭/০৯-১২ (ন্যাশনাল ডেস্ক)

জয়ের জন্য টাইগারদের দরকার ১৯৬

বাংলাদেশি বোলারদের দাপটে মিরপুরে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একদমই সুবিধা করতে পারেননি ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটসম্যানরা। রয়ে সয়ে খেলতে গিয়ে লড়াকু পুঁজি দাঁড় করাতে পারেনি সফরকারী দল। নির্ধারিত ৫০ ওভারে তারা তুলেছে ৯ উইকেটে ১৯৫ রান। অর্থাৎ জিততে হলে বাংলাদেশের চাই ১৯৬ রান।

নিজেদের ব্যাটিং শক্তিমত্তাকে বিবেচনায় রেখে টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জবাবে স্বাগতিক বাংলাদেশও দুই প্রান্তে স্পিনার দিয়ে ম্যাচ শুরু করে। দুই ওপেনার পাওয়েল ও হোপ প্রথম কয়েক ওভার দেখেশুনে কাটিয়ে দিলেও অষ্টম ওভারে কাজের কাজ করেন সাকিব।

ওভারের শেষ বলে হালকা ভেতরে ঢোকা বলে বড় শট খেলতে যান পাওয়েল। কিন্তু ব্যাটে-বলে করতে না পারায় বল উঠে যায় আকাশে। শর্ট মিড অফ থেকে খানিক দৌড়ে কভার অঞ্চলের পাশ থেকে ক্যাচটি লুফে নেন রুবেল হোসেন। সাকিবের ক্যারিয়ারের ২৪৫তম ওয়ানডে উইকেট এটি।

পাওয়ার প্লে’র মধ্যেই ওপেনারের উইকেট হারিয়ে খানিক খোলসের মধ্যে ঢুকে গিয়েছিলেন তিনে নামা ড্যারেন ব্রাভো। অপর প্রান্তে শাই হোপ রানরেট ঠিক রেখে খেলার চেষ্টা করলেও ব্রাভো খেলছিলেন রয়ে সয়ে।

দলীয় পঞ্চাশ পূরণ করতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের খেলতে হয়েছে ১৫তম ওভার পর্যন্ত। প্রথমে মোস্তাফিজুর রহমানের বোলিংয়ে পয়েন্টে থাকা আরিফুল হক এবং পরে রুবেল হোসেনের বোলিংয়ে উইকেটের পেছনে ড্যারেন ব্রাভোর ক্যাচ ছাড়েন মুশফিকুর রহীম।

তবে তৃতীয় বল বল হাওয়ায় ভাসিয়ে আর বাঁচতে পারেননি ব্রাভো। মাশরাফির করা ২১তম ওভারের চতুর্থ বলে তার হাওয়ায় ভাসানো শটটি লংঅফ থেকে হাওয়ায় ভেসেই তালুবন্দী করেন তামিম ইকবাল। ৫১ বলে ১৯ রান করে সাজঘরে ফেরেন ব্রাভো।

২৫তম ওভারে আবারও আঘাত হানেন মাশরাফি। এবার তার শিকার ওপেনার শাই হোপ। শুরু থেকেই ছন্দময় ব্যাটিংয়ে রানের চাকা সচল রেখেছিলেন হোপ। পৌঁছে গিয়েছিলেন ফিফটির দ্বারপ্রান্তে। তাকে পয়েন্টে দাঁড়ানো মেহেদি মিরাজের হাতে ক্যাচ বানিয়ে সাজঘরে পাঠান মাশরাফি। ৫৯ বলে ৪৩ রান করেন হোপ।

পরের উইকেটটি মিরাজেরই। এবারও টাইগার অফস্পিনারের শিকার সেই শিমরন হেটমায়ার, টেস্টে যাকে চার ইনিংসেই আউট করেন মিরাজ। এবার মাত্র ৬ রান করে বোল্ড হন মারকুটে এই ব্যাটসম্যান। আর ১৪ রান করে মাশরাফির তৃতীয় উইকেট হন ক্যারিবীয় অধিনায়ক রভম্যান পাওয়েল।

তবে সপ্তম উইকেটে রস্টন চেজ আর কেমো পল মিলে দারুণ প্রতিরোধ গড়ে তুলেন। শেষতক ইনিংসের ৪৮তম ওভারে এসে তাদের ৫১ রানের জুটিটি ভাঙেন মোস্তাফিজুর রহমান। কাটার মাস্টারকে তুলে মারতে গিয়ে ইনসাইডেজ হয়ে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে মিরাজের হাতে ধরা পড়েন ৩২ রান করা চেজ।

ইনিংসের শেষ ওভারে এসে তো আরও ভয়ংকর হয়ে উঠেন মুস্তাফিজ। দ্বিতীয় বলে তিনি ফেরান ২৯ বলে ৩৭ করার কেমো পলকে। এরপর এক বল বিরতি দিয়ে নিজেই দেবেন্দ্র বিশুর ক্যাচটি নিজেই লুফে নেন কাটার মাস্টার। ওই ওভারে মাত্র ২ রান তুলতে পারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন মাশরাফি মুস্তাফিজ।

এসএইচ-১০/০৯/১২ (স্পোর্টস ডেস্ক)

যে গ্রামে পুরুষ প্রবেশ নিষেধ

যে গ্রামে পুরুষ

পুরুষের প্রবেশ নিষেধ। তাই নিশ্চিন্তে জীবনটা কাটাতে পারছেন তারা। তাদের জিনওয়ার গ্রামটা পেরলেই যুদ্ধ বিধ্বস্ত সিরিয়ার দাঁত-মুখ বের করা চেহারাটা অদ্ভুতভাবে ধরা দেয়। আইসিস জঙ্গিদের কালো পতাকা আর মুহুর্মুহু গ্রেনেডের হুঙ্কারে কার্যত জনপদ শূন্য। এর মধ্যেই নিজেদেরকে নিজেরা নিরাপত্তা দিয়ে একটি সুরক্ষিত গ্রাম তৈরি করেছেন। হ্যাঁ, উত্তর-পূর্ব সিরিয়ার কুর্দিশ এলাকায় এই জিনওয়ার গ্রামে সব বাসিন্দাই নারী।

কৌতূহল নিশ্চয়ই হচ্ছে আপনার? তাহলে সেখানকার বাসিন্দা বছর আঠাশের যুবতি জ়য়নব গাবারীর কথায় আসা যাক। তিনি বলছেন, আমাদের জীবনে কোনও পুরুষের প্রয়োজন নেই। আমরা বেশ ভাল আছি। যে সব নারীরা নিজের পায়ে দাঁড়াতে চান, তাদের জন্য এটা আদর্শ জায়গা। জ়য়নবের মতো এখানকার সব নারীরা এই ভাবনাই বিশ্বাস করে। কিন্তু কেন?

জিনওয়ার গ্রামের প্রত্যেক নারীর জীবনে রয়েছে এক একটি মর্মান্তিক ঘটনা। কেউ আইসিস জঙ্গিদের হাতে দীর্ঘদিন যৌনদাসী হয়ে বর্বরোচিত অত্যাচারের মুখোমুখি হয়েছেন। কারওর স্বামীকে খুন করা হয়েছে। কেউ বা জঙ্গি হামলায় সন্তান-স্বামী দুই খুইয়ে একেবারে নিঃস্ব হয়েছেন। কেউবা দিনের পর দিন ধর্ষণ হয়ে সন্তানসম্ভাবনা হয়ে পড়েছেন। জীবনের ঘটনা যাই হোক না কেন পুরুষতান্ত্রিক সমাজে এক সরলরেখায় তারা যে অত্যাচারিত এবং অবহেলিত, আজ নির্দ্বিধায় বলছেন ওই গ্রামের নারীরা।

জিনওয়ার গ্রামে ঢুকতে গেলে সামনের ফটকে বন্দুক হাতে দাঁড়িয়ে বেশ কয়েকজন নারী। আইসিসদের হামলা রুখতে অতন্দ্র প্রহরীর মতো কড়া পাহারা দিচ্ছেন। কৃষিকাজ থেকে স্কুলে পড়ানো সব কাজে পারদর্শী তারা। স্থানীয় নারী এবং আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাহায্যে তৈরি করা হয়েছে এই গ্রাম। বাড়ির দেওয়ালে দেওয়ালে আঁকা নারী শক্তির নানা কাহিনি। শরণার্থী হয়ে না পালিয়ে আইসিস জঙ্গিদের মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছেন তারা।

স্বামী হারিয়ে বছর আটত্রিশের আমিরা মহম্মদ বলেন, নারী ছাড়া স্বাধীনতা পাওয়া যায় না। যত দিন না নারীরা শিক্ষিত হচ্ছেন, স্বনির্ভর হচ্ছেন এই সমাজও কখনও স্বাধীন হতে পারে না। তিনি আরও বলেন, আমরা নিজেরাই কৃষিকাজ করি। ফসল ফলাই। সেই ফসল রফতানিও করি। আবার সন্তান পালনও করি। পুরুষবিহীন এই ছোট্ট গ্রামই এখন ‘শান্তির রাজধানী’ তৈরি হয়েছে বাশার-অল আসাদের যুদ্ধ বিধ্বস্ত সিরিয়ায়।

আরএম-১৮/০৯/১২ (অনলাইন ডেস্ক, তথ্যসূত্র: জিনিউজ)

মঙ্গলে বাতাসের শব্দ রেকর্ড নাসার (ভিডিও)

মঙ্গলে বাতাসের

মহাকাশযান ইনসাইট মঙ্গল গ্রহের বাতাসের শব্দ রেকর্ড করে পাঠিয়েছে। লাল গ্রহের মাটিতে পা ছোঁয়ানোর ১০ দিনের মধ্যেই বাতাসের শব্দ শুনতে পেল ইনসাইট। শুক্রবার ক্যালিফোর্নিয়ার নাসার জেট প্রোপালসন ল্যাব এই বাতাসের শব্দ প্রকাশ করেছে।

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, অল্প কম্পাঙ্কসহ বাতাসের শোঁ শোঁ শব্দ সংগ্রহ করেছে ইনসাইট। তাদের ধারণা মঙ্গলে প্রতি ঘণ্টায় ১৬ থেকে ২৪ কিলোমিটার গতিতে বাতাস বয়ে যায়। এই প্রথমবার মানবসভ্যতা মঙ্গলের শব্দ শুনলো বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

জানা গেছে, গত ১ ডিসেম্বর ওই বাতাস রেকর্ড করে পাসাডেনায় নাসার জেট প্রোপালসান ল্যাবরেটরিতে রিলে করে পাঠিয়েছে ইনসাইট ল্যান্ডার। আর তা পরীক্ষা করে নাসা জানিয়েছে, গত ১ ডিসেম্বর মঙ্গলের বুকে বইতে থাকা বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১০ থেকে ১৫ মাইল অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ৫ থেকে ৭ মিটার।

বিজ্ঞানীরা জানান, এটি পৃথিবীর চেয়ে কিছুটা পিছিয়ে। স্বাভাবিক চাপ ও তাপমাত্রায় সমতল এলাকায় আমাদের গ্রহে গড়ে সেকেন্ডে ২০ মিটার গতিবেগের মধ্যে বাতাস বইতে থাকে।

নাসা জানিয়েছে, ইনসাইটের দুটি যন্ত্রে বাতাসের সেই শব্দ ধরা পড়েছে। তাদের একটি ‘এয়ার প্রেসার সেন্সর’, যা বসানো ইনসাইটের ভেতরে রয়েছে। এটি ইনসাইটে থাকা ‘অক্সিলিয়ারি পেলোড সেন্সর সাবসিস্টেম’ (এপিএসএস)-এরই একটি অংশ। ‘এপিএসএস’ মঙ্গলের বুক থেকে মাটি তুলে আনবে। মঙ্গলের বুকে বসেই পরীক্ষানিরীক্ষা চালানোর জন্য এমনটা করবে ইনসাইট।

অন্য যন্ত্রটি ‘সাইসমোমিটার’, সেটি রাখা রয়েছে ইনসাইট ল্যান্ডারের ডেকে। ওই ‘ডেকই’মঙ্গলের মাটিতে নামিয়ে দেবে ইনসাইটের রোবট হাত। এটি লাল গ্রহের মাটি খুঁড়বে। তখন ডেকে থাকা সাইসমোমিটার মঙ্গলের পিঠের নিচে এখনও কম্পন (মার্সকোয়েক) হয় কি না, হলে তার মান কতটা পরীক্ষা করে দেখতে শুরু করবে।

নাসা জানিয়েছে, এয়ার প্রেসার সেন্সরেই বইতে থাকা বাতাসের কম্পন প্রথম সরাসরি ধরা পড়েছে। দুটি সৌর প্যানেলের ওপর দিয়ে বাতাস বয়ে যাওয়ার ফলে কেঁপে উঠেছিল ইনসাইট। নাসার ল্যান্ডারের সেই কম্পন ধরা পড়েছে সাইসমোমিটারে।

আরএম-১৭/০৯/১২ (অনলাইন ডেস্ক)

পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে শ্রমিককে হত্যা

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে ববিন কারখানার এক শ্রমিককে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

নিহতের নাম আজহারুল ইসলাম সুমন (২৮)। তিনি উপজেলার সত্যভান্দি ভূঁইয়া পাড়া গ্রামের লিয়াকত আলীর ছেলে।

শনিবার মধ্যরাতে এ ঘটনা ঘটলে রোববার দুপুরে তা প্রকাশ পায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ মর্গে পাঠায়।

পুলিশ জানায়, শনিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে সত্যভান্দি নয়াপাড়া গ্রামে অবস্থিত মুকুল হোসেনের মালিকানাধীন উদয়ন ববিন মিলের শ্রমিক আজহারুল ইসলাম সুমনকে কে বা কারা পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে দেয়। পরে গুরুতর আহতাবস্থায় তাকে মিলের সামনে ফেলে রাখে।

এ সময় স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে ভূলতা আল-রাফি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। বিষয়টি মিমাংসার চেষ্টা করে রোববার দুপুর পর্যন্ত বিষয়টি প্রকাশ প্রকাশ করা হয়নি। পরে মিমাংসা না হওয়ায় রোববার দুপুরে নিহতের পরিবারের পুলিশকে খবর দেয়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আকতার হোসেন জানান, এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ জনকে আটক করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে মজা করার ছলে সুমনের সহকর্মীরা এই ঘটনা ঘটাতে পারে। এ ব্যাপারে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুুতি চলছে।

বিএ-০৬/০৯-১২ (আঞ্চলিক ডেস্ক)

কীভাবে বুঝবেন আল্লাহ আপনার প্রতি সন্তুষ্ট কি না?

কীভাবে বুঝবেন

আল্লাহর সন্তুষ্টি প্রতিটি মুমিনের হৃদয়ের একান্ত চাওয়া। কিন্তু কীভাবে বুঝবেন আপনি আল্লাহ তায়ালা আপনার ওপর সন্তুষ্ট কি না? আল্লাহ যখন কোনো বান্দার প্রতি সন্তুষ্ট হন, তখন তিনি তাকে সৎকর্মগুলো সম্পাদন ও অসৎকর্মগুলো থেকে দূরে থাকার তৌফিক দান করেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘যারা সৎপথ অবলম্বন করে আল্লাহ তাদের সৎপথে চলার শক্তি বৃদ্ধি করে দেন এবং তাদের তাকওয়া দান করেন।’ (সূরা মুহাম্মদ : ১৭)। আল্লাহ তায়ালা আরও বলেন, ‘যারা আমার উদ্দেশ্যে সংগ্রাম করে, আমি তাদের অবশ্যই আমার পথে পরিচালিত করব। আল্লাহ অবশ্যই সৎকর্মপরায়ণদের সঙ্গে আছেন।’ (সূরা আনকাবুত : ৬৯)।

পক্ষান্তরে বান্দার সৎকাজে অনীহা প্রকাশ ও অসৎকাজে জড়িয়ে পড়া আল্লাহর অসন্তুষ্টির লক্ষণ। আবার আল্লাহ যাকে পছন্দ করেন তার বক্ষকে সত্যদর্শনের জন্য প্রশস্ত করে দেন। পক্ষান্তরে যাকে অপছন্দ করেন তার বক্ষকে সিরাতে মুস্তাকিমের জন্য সংকীর্ণ করে দেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আল্লাহ যাকে হেদায়েত করতে চান, ইসলামের জন্য তার অন্তঃকরণ উন্মুক্ত করে দেন, আর যাকে পথভ্রষ্ট করার ইচ্ছা করেন, তিনি তার অন্তঃকরণ অত্যন্ত সংকীর্ণ করে দেন, যেন মনে হয় সে আকাশে আরোহণ করছে। এভাবেই যারা ঈমান আনয়ন করে না তাদের আল্লাহ কলুষময় করে থাকেন।’ (সূরা আনআম : ১২৫)।

ইবনে আব্বাস (রা.) এ আয়াতে তাফসিরে বলেন, ‘আল্লাহ তাওহিদ ও ঈমানের জন্য তার হৃদয় প্রশস্ত করে দেন।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির)। আর আল্লাহর সন্তুষ্টির আরেকটি লক্ষণ হচ্ছে তিনি যখন কাউকে ভালোবাসেন, তখন অন্য বান্দাদের কাছেও তাকে প্রিয় করে দেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ যখন কোনো বান্দাকে ভালোবাসেন, তখন তিনি জিবরিলকে ডেকে বলেন, আল্লাহ অমুককে ভালোবাসেন। অতএব তুমিও তাকে ভালোবাস। তখন জিবরিল (আ.) তাকে ভালোবাসেন এবং আকাশবাসীর মাঝে ঘোষণা করে দেন, আল্লাহ অমুককে ভালোবাসেন। অতএব তোমরাও তাকে ভালোবাস। অতঃপর আকাশবাসী তাকে ভালোবাসতে থাকেন। আর পৃথিবীতেও তার জন্য গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করে দেওয়া হয়।’(মুসলিম)।

ইমাম নববি এ হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেন, ‘মানুষের অন্তরে তার জন্য ভালোবাসার উদয় করে দেওয়া হয়, ফলে সবাই তার দিকে ঝুঁকে পড়ে।’

অতএব আমাদের কর্তব্য হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনে প্রয়াসী হওয়া।

আরএম-১৬/০৯/১২ (ধর্ম ডেস্ক)