রাত ২:৪২
বৃহস্পতিবার
৯ ই মে ২০২৪ ইংরেজি
২৫ শে বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১ লা জ্বিলকদ ১৪৪৫ হিজরী
spot_img

রাতে এই দু’টি জাদুকরী খাবারই দৈহিক শক্তি বাড়াবে দ্বিগুণ!

রাতে

শারীরিক শক্তি বাড়াতে কতো খাবারই খেতে হয় আমাদের। কারণ শক্তি না থাকলে কাজ করার ক্ষমতাও হারাতে হয়। তাছাড়া দৈহিক সুস্থতার জন্যও শক্তি থাকতে হয়।

শারীরিক শক্তি আমাদের দেহের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। তাইতো আমাদের খাবার-দাবারের প্রতি অধিক সচেতন হতে হবে। তবে এমন দু’টি খাবার আছে, যা রাতে খেলেই দৈহিক শক্তি বাড়বে দ্বিগুণ। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সেই দুটি জাদুকরী খাবার সম্পর্কে-

দুধ

বেশি পরিমাণ প্রাণিজ-ফ্যাট আছে এ ধরনের প্রাকৃতিক খাদ্যে শক্তি বাড়ে দ্রুত। যেমন, খাঁটি দুধ, দুধের সর, মাখন ইত্যাদি। তাই বেশিরভাগ মানুষই ফ্যাট জাতীয় খাবার।

আবার অনেকেই এই খাবার এড়িয়ে চলতে চায়। কিন্তু আপনি যদি দৈহিক শক্তি বাড়াতে চান তাহলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট জাতীয় খাবারের দরকার। তবে সগুলোকে হতে হবে প্রাকৃতিক এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট।

ঝিনুক

ঝিনুক খুবই কার্যকরী একটি খাবার। ঝিনুকে খুব বেশি পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। জিঙ্ক শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে। ঝিনুক কাঁচা বা রান্না যেভাবেই খাওয়া হোক, তা শক্তি বাড়াতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

সাধারণত খাবারে ভিটামিন এবং মিনারেলের ভারসাম্য ঠিক থাকলে শরীরে এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম সক্রিয় থাকে। আর তা আপনার শরীরে এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরনের তৈরি হওয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরন দৈহিক শক্তির জন্য জরুরি। তামাক, মদ ও অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত সেবন দৈহিক শক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করে। তাই এইগুলো পরিহার করে চলা উচিত।

আরএম-১৭/১৫/১২ (স্বাস্থ্য ডেস্ক)

দেশের অগ্রগতিতে বুদ্ধিজীবীরা তাদের ভূমিকা রাখছেন না!

ক্ষমতার সঙ্গে যোগসূত্র থাকায় বাংলাদেশে অনেক বুদ্ধিজীবী তাদের ভূমিকা পালন করছেন না৷ তাদের এই নিষ্ক্রিয়তা দেশের অগ্রগতি ও প্রগতির পথ রুদ্ধ করে দিচ্ছে বলে মত অনেক তরুণ ও প্রবীণ চিন্তাবিদের৷

বুদ্ধিজীবীরা মনে করেন, একাত্তর পূর্ববর্তী সময়ে বাংলাদেশে যে শক্তিশালী ও স্বাধীন বুদ্ধিজীবী শ্রেণি গড়ে উঠেছিল তা প্রায় নেই৷ কেউ বিপদে পড়ার, কেউ আবার সুযোগ সুবিধা হারানোর ভয়ে চুপ থাকেন৷ সমাজের ও রাষ্ট্রের প্রয়োজনে তারা কোনো কথা বলেন না৷ আবার যারা বলেন তারা দলীয় চিন্তার বাইরে যেতে পারেন না৷ সরকারের প্রয়োজনীয় সমালোচনাও তারা করেন না৷ তাদের কাছ থেকে কোনো দিক নির্দেশনা পাওয়া যায় না৷

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষক ও শিক্ষা গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘‘আমরা মুক্তিযুদ্ধের সময় যে বুদ্ধিজীবীদের কথা জানি সেই মানের ও চিন্তার বুদ্ধিজীবী ব্যতিক্রম ছাড়া আর নেই৷ নব্বই পর্যন্ত আমরা দলীয় বুদ্ধিজীবী দেখেছি৷ একদল অন্যায় করলে অন্যদলের বুদ্ধিজীবীরা কথা বলতেন৷ কিন্তু এখন কেউই কথা বলেন না, সবাই চুপচাপ হয়ে গেছেন৷ এর ফলে আমাদের প্রজন্ম চুপচাপ থাকাকেই স্বাভাবিক মনে করছে৷ অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে৷’’

তাঁর মতে, ‘‘এই অবস্থা দেশের জন্য ভয়াবহ৷ দেশের অগ্রগতি ও প্রগতির পথ রুদ্ধ করে দেয় বুদ্ধিজীবীদের এই নিস্ক্রিয়তা৷’’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘‘আমাদের বুদ্ধিজীবীরা এখন প্রশ্নহীন হয়ে পড়েছেন৷ তারা মনে করেন সব কিছু সেটেল হয়ে গেছে৷ কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ হলো মুক্তির প্রশ্ন৷ মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়েছে, কিন্তু মুক্তির প্রশ্ন সেটেল হয়নি৷’’

তিনি বলেন, ‘‘দেশের মানুষের যে অবস্থা, গণতন্ত্রের যে অবস্থা, যে কারণে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে তা অর্জিত হয়নি৷ কিন্তু বুদ্ধিজীবীরা এসব বিষয় থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন৷ তাদের অধিকাংশ সরকার ও শাসন ব্যবস্থার সংকট নিয়েও কোনো কথা বলছেন না৷’’

এই পরিস্থিতি কেন তৈরি হলো জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘‘এর দুইটি দিক আছে৷ প্রথমত ধর্মীয় বিশেষ করে ইসলাম নিয়ে এখানে এক ধরনের ডিলেমা আছে৷ তাই ধর্ম, ধর্মনিরপেক্ষতা এসব নিয়ে তারা কথা বলতে ভয় পান৷ আর তারা যেসব অন্যায্য সুযোগ সুবিধা পান তা হারনোর ভয়েও চুপচাপ থাকেন৷’’

আর তরুন সাংবাদিক ও লেখক বাধন অধিকারী মনে করেন, বুদ্ধিজীবী হবেন নিঃসঙ্গ৷ তারা যেকোনো শক্তি বা ক্ষমতার বাইরে থাকবেন৷ তারা ক্ষমতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করবেন৷ আমরা একাত্তরে এই বুদ্ধিজীবীদের দেখেছি৷ তারা ছিলেন জনমুখী৷ কিন্তু এখনকার বুদ্ধিজীবীরা ক্ষমতার সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেছেন৷

তিনি বলেন, ‘‘এই কারণেই আমরা বড় ধরনের সংকটের মধ্যে আছি৷ আমরা সামগ্রিক একটা ভয়ঙ্কর নীরবতা লক্ষ্য করছি৷ কোনো অন্যায় বা অপকর্মের বিরুদ্ধে আমরা স্পষ্ট ও সোচ্চার কোনো প্রতিবাদ এখন দেখি না৷ এটা বুদ্ধিজীবীদের নিরবতার কারণেই হয়েছে৷’’

এইসব মতামতের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন৷ তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশে একাত্তরপূর্ব বুদ্ধিজীবী যাদের আমরা একাত্তরে হারিয়েছি তাদের সমমানের বুদ্ধিজীবী এখন আর নেই বললেই চলে৷ যারা সরকার সমর্থক বুদ্ধিজীবী তারা কোনো বিষয়ে কোনো অবস্থান গ্রহণ করেন না৷ যেমন সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রেখেই একই সঙ্গে ধর্মনিরপেক্ষতা রাষ্ট্রীয় মূলনীতি হিসেবে আছে৷ এ নিয়ে কোনো বুদ্ধিজীবী কথা বলেন না৷ এরকম আরো অনেক উদাহরণ দেয়া যাবে৷’’

তিনি মনে করেন, ব্যক্তিকেন্দ্রিক চিন্তা এবং ব্যক্তিআকাঙ্খা বড় হয়ে যাওয়ার কারণে এটা হয়েছে৷ বলেন, ‘‘আমরা দেশ স্বাধীন করেছি৷ কিন্তু রাষ্ট্র স্বাধীন হয়নি এখনও৷ রাষ্ট্র নির্মাণ করতে হলে আমাদের সচেতন বুদ্ধিজীবী শ্রেণি দরকার৷ সরকার ভালো কাজ করছে৷ কিন্তু অনেক প্রশ্নবিদ্ধ কাজও করছে৷ এ নিয়ে বুদ্ধিজীবীদের সোচ্চার হওয়া দরকার৷’’

এসএইচ-০৮/১৫/১৯ (হারুন উর রশীদ স্বপন, ডয়চে ভেলে)

অস্থিসন্ধির ব্যথা কমাতে যা করণীয়

অস্থিসন্ধির

অস্থিসন্ধির ব্যথা বা জয়েন্ট পেইন একটি পরিচিত সমস্যা। হাঁটু বা অস্থিসন্ধির ব্যথার কারণে অনেকেরই স্বাভাবিক চলাফেরা, দৈনন্দিন কাজকর্ম ব্যাহত হয়। অনেকেই এ ধরনের ব্যথা কমাতে নিয়মিত ওষুধ সেবন করেন। কিন্তু দীর্ঘদিন একটানা ব্যথার ওষুধ খাওয়াও ঠিক নয়। সেক্ষেত্রে ঘরোয়া উপায়ে ব্যথা নিরাময়ে চেষ্টা করতে পারেন। যেমন-

ঠাণ্ডা-গরম সেঁক: গরম পানি বা ‘হট ওয়াটার ব্যাগ’-এ করে ব্যথার জায়গায় ৫ মিনিট সেঁক দিতে পারেন। আক্রান্তের স্থানটা গরম হয়ে উঠলে সেখানে বরফ ঘষে মালিশ করুন। এ পদ্ধতিতে ৩০ মিনিট গরম-ঠাণ্ডা সেঁক দিলে ব্যথা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।

লবণ পানির সেঁক : এপসম সল্ট বা ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সমৃদ্ধ লবণ যে কোনও ব্যথা উপশমে অত্যন্ত কার্যকরী। এক কাপ পানিতে অপরিশোধিত সৈন্ধব লবণ গুলিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার সেটা ফুটিয়ে ব্যথার জায়গায় ৩০ থেকে ৪০ মিনিট ধরে সেঁক দিন। এভাবে নিয়মিত সেঁক দিলে অস্থিসন্ধির ব্যথায় দ্রুত উপকার পাবেন।

হলুদ আর আদার মিশ্রণ: ২ কাপ পানির সঙ্গে হলুদ আর আদা ফুটিয়ে নিন। পানিটি ফুটে যখন আধা কাপের মতো হয়ে যাবে তখন আঁচ থেকে নামিয়ে ওই মিশ্রণে ১ চামচ মধু মিশিয়ে নিন। দিনে অন্তত দুই বার এ মিশ্রণটি খেলে অস্থিসন্ধির ব্যথা অনেকটা কমে যাবে।

গাজর-লেবুর মিশ্রণ: দুটি মাঝারি আকৃতির গাজরের রস করে তাতে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন। নিয়মিত খালি পেটে এটা খান। এতেও অস্থিসন্ধির ব্যথা নিরাময় হবে।

মেনথল আর ইউক্যালিপটাস তেল: ব্যথা নিরাময়ের ক্ষেত্রে মেনথল এবং ইউক্যালিপটাস তেলের জুড়ি নেই। নিয়মিত ৫ থেকে ৬ ফোঁটা মেনথল আর ইউক্যালিপটাস তেলের সঙ্গে নারকেল, অলিভ অয়েল বা আমন্ড তেল মিশিয়ে ব্যথার জায়গায় নিয়মিত ম্যাসাজ করলে অস্থিসন্ধির ব্যথায় আরাম পাবেন।

মেথি: যে কোনও জ্বালা-যন্ত্রণা দ্রুত কমাতে মেথি অত্যন্ত কার্যকরী। অস্থিসন্ধির ব্যথা কমাতে সামান্য গরম পানিতে মেথি ভিজিয়ে খেতে পারেন। এছাড়া সারা রাত এক গ্লাস পানিতে মেথি ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে ওই পানি খেলেও উপকার পাওয়া যায়।

মরিচের গুঁড়া আর নারকেল তেলের মিশ্রণ: চিকিৎসকদের মতে, অস্থিসন্ধির ব্যথা কমাতে ক্যাপসাইসিন অত্যন্ত কার্যকরী । লাল মরিচে প্রচুর পরিমাণে ক্যাপসাইসিন থাকে। এজন্য আধা কাপ নারকেল তেলে ২ চামচ মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে ব্যথার জায়গায় অন্তত ২০ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এর পর হালকা গরম পানি দিয়ে জায়গাটা ভালো করে পরিষ্কার করে ফেলুন। দিনে অন্তত ২ থেকে ৩ বার এ পদ্ধতিতে ম্যাসাজ করলে অস্থিসন্ধির ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে।

আরএম-১৬/১৫/১২ (স্বাস্থ্য ডেস্ক)

খাঁটি ঘি তৈরির ঘরোয়া কৌশল জানেন কি?

খাঁটি ঘি

রান্নার স্বাদ বাড়াতে ঘি’য়ের উপকারিতা অনস্বীকার্য। সেইসঙ্গে এটি স্বাস্থ্যকরও বটে। এতে প্রচুর পরিমাণ ভালো ফ্যাট রয়েছে। অনেকেই ভাবেন ঘি খেলে ওজন বেড়ে যায়। ধারণাটি ভুল, কারণ শরীর সুস্থ রাখতে ভালো ফ্যাটের কার্যকারিতা অনেক। প্রাচীন প্রবাদে রয়েছে ‘ঋণ করে হলেও ঘি খাও’। শুধু এই উপমহাদেশে নয় বর্তমানে ঘিয়ের কদর সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে।

ভিটামিনের উৎস

বিশেষজ্ঞের মতে, প্রাকৃতিকভাবেই ঘিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, লাইনোলেইক অ্যাসিড ও বিউটাইরিক অ্যাসিড থাকে। দৃষ্টিশক্তি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, জননাঙ্গ ইত্যাদির জন্য ভিটামিন ‘এ’ অত্যন্ত উপকারী। ঘিতে সামান্য পরিমাণ ভিটামিন ‘কে’, ‘ই’ এবং ‘বি টুয়েলভ’ থাকে। ঘিয়ের ভিটামিন ‘এ’ এবং ‘কে’ চর্বিতে দ্রবণীয়। ফলে চর্বিজাতীয় খাবারের সঙ্গে খেলে শরীরে আরো ভালোভাবে শোষিত হয়। শরীরের প্রয়োজনে ব্যবহৃতও হয় বেশি কার্যকরভাবে।

যেভাবে ঘরেই তৈরি করবেন খাঁটি ঘি-

উপকরণ: দুধের সর ৫ কেজি পরিমাণ, ঠাণ্ডা পানি আড়াই লিটার।

ঘি তৈরির জন্য যা লাগবে: মাটির পাত্র ১টি, শিল-পাটা, কাঠের চামচ বা খুন্তি ১টি।

প্রণালী:

১. দুধের সর বাটার জন্য একটি পরিষ্কার শিল-পাটা নিন। এরপর শিল-পাটাতে নিয়ে দুধের সর বাটতে থাকুন। বাটার সময় পানি দেয়া যাবেনা। সরের পরিমাণ যেহেতু বেশি তাই একবারে সবটুকু একসঙ্গে বাটতে যাবেন না। অল্প অল্প করে সর নিয়ে বেটে নিতে হবে।

২. এবার একটি মাটির পাত্র নিয়ে তাতে বাটা সর থেকে অল্প অল্প করে নিয়ে কাঠের চামচ বা খুন্তি দিয়ে নাড়তে থাকুন। এই প্রক্রিয়াটি যত দ্রুত সম্ভব ততো দ্রুত করতে হবে। এরপর দেখবে সর থেকে ক্রিম তৈরি হয়েছে। এভাবে বাকি সর থেকেও ক্রিম তৈরি করে নিন।

৪. ক্রিম তৈরি হয়ে গেলে এর মধ্যে ঠাণ্ডা পানি দিন। ক্রিমের পরিমাণ অনুযায়ী পানি দিতে হবে। এরপর ক্রিম থেকে সাদা দুধের মত পানি বের হয়ে ক্রিম পরিষ্কার হয়ে ঘন ডো এর মত উপরে ভেসে উঠতে থাকবে। যখন ক্রিমের সবটুকু ডো পরিষ্কার হয়ে পানির উপরে উঠে আসবে তখন পানি থেকে ক্রিম ছেঁকে তুলে নিন। একবারে করা সম্ভব না হলে কয়েকবারে করতে হবে।

৫. এবার সবটুকু ক্রিমের ডো একটি পাতলা মসলিন কাপড়ের মাঝখানে রেখে ভালো করে বেঁধে ঝুলিয়ে দিন। এভাবে ঝুলিয়ে রাখলে ক্রিমের ডো থেকে সম্পূর্ণ পানি বের হয়ে যাবে। এভাবে কমপক্ষে এক থেকে দেড় ঘণ্টা রাখতে হবে।

৬. ক্রিমের ডো থেকে সম্পূর্ণ পানি বের হয়ে গেলে একটি লোহার কড়াই চুলায় দিয়ে গরম করে নিন। খেয়াল রাখবেন যেই পাত্রে ঘি তৈরি হবে তা যেন সম্পূর্ণরুপে পরিষ্কার থাকে।

৭. এবার গরম পাত্রে ক্রিমের ডো ঢেলে দিন। এরপর চুলার আঁচ কমিয়ে মধ্যম আঁচে রাখুন। ক্রিম চুলায় দেয়ার পরে অনবরত নাড়তে থাকুন। বেশ কিছুক্ষণ নাড়ার পর ক্রিম জ্বাল হয়ে তার মধ্যে থেকে তেল বের হতে থাকবে। এই তেলটাই হলো আপনার কাঙ্খিত ঘি। এখনো সম্পূর্ণরুপে ঘি তৈরি হইনি কিন্তু! সবটুকু ক্রিম যখন পুড়ে কালো হয়ে যাবে ও ঘি গাঢ় হয়ে সুন্দর সোনালি রং ধারণ করবে তখন বুঝতে হবে এবার আপনার ঘি তৈরি হয়ে গেছে।

৮. এবার একটি পরিষ্কার ও শুকনা পাত্রে ঘি ছেঁকে নিন। ছাঁকার সময় খেয়াল রাখবেন পোড়া অংশ যেন ঘিয়ের মাঝে চলে না যায়।

৯. পাত্রের ঘি ঠাণ্ডা হয়ে গেলে বোতলে রেখে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। এভাবে সংরক্ষণ করলে আপনার বানানো ঘি অনেকদিন পর্যন্ত ঠিক থাকবে।

১০. আপনার সর ও ক্রিম জ্বাল দেয়ার উপরে নির্ভর করবে আপনি কতখানি ঘি তৈরি করতে পারবেন। তবে পাঁচ কেজি দুধের সর থেকে এক থেকে দেড় কেজির মতো ঘি তৈরি করা সম্ভব।

সতর্কতা

ঘি প্রস্তুত করার আগে খেয়াল রাখবেন সর শিল-পাটাতেই বাটতে হবে। ব্লেন্ডারে দিয়ে ব্লেন্ড করতে পারেন, তবে তা বাটা সরের মতো মোলায়েম হবেনা। সেইসঙ্গে মাটির পাত্রই ব্যবহার করতে হবে। স্টিল বা অন্যান্য তৈজসপত্র ব্যবহার করলে ক্রিম নষ্ট যেতে পারে। সেইসঙ্গে পানি ছেঁকে নিতে হবে ভালো করে যেন কড়াইতে দেয়ার সময় পানি না থাকে ক্রিমের মধ্যে একটুও।

আরএম-১৫/১৫/১২ (লাইফস্টাইল ডেস্ক)

বাংলাদেশের অর্জন বেস্ট কালচারাল এন্টারটেইনিং অ্যাওয়ার্ড

মালয়েশিয়াতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল আন্তর্জাতিক ইসলামিক ইউনিভার্সিটি গ্লোবাল উম্মাটিক ফেস্টিভ্যাল ২০১৯। যেখানে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা রেখেছে অভাবনীয় কৃতিত্বের স্বাক্ষর।

ইউনিভার্সিটিতে সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক উৎসব গ্লোবাল উম্মাটিক ফেস্টিভ্যালে বাংলাদেশ অর্জন করেছে বেস্ট কালচারাল এন্টারটেইনিং অ্যাওয়ার্ড। গত সপ্তাহব্যাপী আয়োজিত এই উৎসবে অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব, নাইজেরিয়া, সোমালিয়া, তুরস্ক, চীনসহ আরও বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থী।

বাংলাদেশের পরিচিতিমূলক স্টল সাজানো হয়েছিল আমাদের দেশের রেল গাড়ির আদলে যা দেশি এবং বিদেশি সকলের কাছে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে। স্টলে আরও ছিল ঢেঁকি দিয়ে ধান ভাঙার দৃশ্য, পড়ন্ত বিকেলে ঘুড়ি উড়ানোর দৃশ্য, বাংলাদেশের অপরূপ বন-বৈচিত্র এবং দেশের রেলগাড়ির ভেতরের রোমাঞ্চকর পরিবেশ।

বিদেশিদের কাছে দেশের সংস্কৃতি ও লোক-ঐতিহ্য বর্ণনা করেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা, পরিবেশন করেন কালো জাম, রসগোল্লা, চানাচুর, শোন পাপড়ি, চাসহ নানান মজাদার খাবার।

একইসঙ্গে ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে এর মেধা অন্বেষণমূলক প্রতিযোগিতা আই আই ইউ এম গট ট্যালেন্ট এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী রাইয়ুন নাউফা আকবর। যিনি মাত্র ৫ মিনিটে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ের ওপরে অসাধারণ স্প্রে পেইন্টিং করে তাক লাগিয়ে দেন উৎসবে আগত সকল দেশী ও বিদেশিদের।

এ উৎসবের সিস্টার্স নাইটে বাংলাদেশি মেয়েরা দেশীয় সাংস্কৃতিক নৃত্য পরিবেশন করে অর্জন করে নিয়েছে সকল দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান।

এই উৎসবের শেষ দিন ১২ ডিসেম্বর রাতে ওওটগ কালচারাল সেন্টারে সমাপনী অনুষ্ঠানেও বাংলাদেশ তার অসাধারণ সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধতার স্বাক্ষর রেখেছে। প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন ইউনিভার্সিটির ডেপুটি রেক্টর ডক্টর নুর ফারিদা বিনতে আব্দুল মানাফ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রথম সচিব পলিটিক্যাল রুহুল আমিন এবং দূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব ফরিদ আহমেদ সহ সোমালিয়া, তুরস্ক ও অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রদূতগণ।

মোট ১২ টি দেশের সাংস্কৃতিক পরিবেশন থেকে সেরা পাঁচে আসে বাংলাদেশ। সেরা পাঁচের মধ্যে বাংলাদেশের পরিবেশিত দেশাত্মবোধক নৃত্য, দেশের মেধাবী ও গুণীদের পরিচিতিমূলক উপস্থাপন ও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের দেশপ্রেম। এই উৎসব কে করেছে ব্যতিক্রমধর্মী ও অনন্যসাধারণ। অনুষ্ঠানে আগত প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি সহ সকল শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত আনন্দের সাথে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক পরিবেশনা উপভোগ করেন। ‘সেরা বিনোদনমূলক সাংস্কৃতিক পরিবেশনা’ – উপহার পাওয়ার পরে বাংলাদেশ শিক্ষার্থীরা আনন্দে ফেটে পড়ে।

অনুষ্ঠানে আগত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতগণ ও বিদেশীরাও ভূয়শী প্রশংসা করেন বাংলাদেশের। সকলে বাংলাদেশের জন্য শুভকামনা জ্ঞাপন করেন এবং বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা দেশকে বিদেশের মাটিতে আরও সুন্দর করে এগিয়ে নেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে এই আনন্দঘন অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষিত হয়।

এদিকে এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংগঠন ‘আই আই ইউ এম বাংলাদেশ কমিউনিটি’ থেকে যারা মুখ্য ভূমিকা রেখে বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায় তাদের মাঝে তরিকুল ইসলাম, শেখ রিফাত রিয়াজ, আসিফ জামিল, সায়েদ মুহসীন, নাজমুস সাকিব, মোহাম্মদ মুহিব সহ কালচারাল টিমের লিড ও কোরিওগ্রাফার সাব্বির সালেহীন ও তানভীর আরেফিন প্রমুখ। তাদেরই আপ্রাণ চেষ্টায় আজ বাংলাদেশ সুপরিচিত হলো বিদেশের মাটিতে।

এসএইচ-০৬/১৫/১৯ (প্রবাস ডেস্ক)

রাজাকারের তালিকা প্রকাশ

বাংলাদেশে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনাদের সহায়তার জন্য গঠিত রাজাকার বাহিনীর সদস্যদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত এই তালিকায় ১০ হাজার ৭৮৯ জন রাজাকারের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “এই তালিকা প্রস্তুত করা হয় নি, প্রকাশ করা হচ্ছে। ”

মন্ত্রী বলেন, সরকারের হেফাজতে যেসব দালিলিক প্রমাণ পাওয়া যাবে তাই প্রকাশ করা যায়।

“আমরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এসব তথ্য পেয়েছি,” তিনি বলেন।

রোববার প্রথম পর্যায়ের তালিকা প্রকাশ করা হয়। পরে ক্রমান্বয়ে আরো তালিকা প্রকাশ করা হবে বলেও জানান তিনি।

বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের শাসনামলে রাজাকারদের অনেক রেকর্ড সরিয়ে ফেলা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন হক।

মুক্তিযোদ্ধাদেরও একটি আনুষ্ঠানিক তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে উল্লেখ করেন মি. হক। এই তালিকাটি প্রকাশ করা হবে আগামি বছরের ২৬শে মার্চ।

তালিকা তৈরির কাজ এখনো বাকি রয়েছে বলে জানানো হয়। মিস্টার হক অভিযোগ করেন, তালিকা তৈরি করতে গিয়ে যথাযথ সহযোগিতা তারা পাননি।

মন্ত্রী বলেন, “সেই সময় ১৯টা জেলা ছিল। জেলা প্রশাসকদের বলা হয়েছে ঐ সময়ে তাদের রেকর্ড রুমের তালিকা দিয়ে তাদের সহযোগিতা করার জন্য। দুঃখজনক হল সেই ভাবে আমরা সহযোগিতা পাইনি”।

“১৯৭১ সালের সব গেজেট আমরা চেয়েছি। তার সবগুলো দিতে পারেনি।”

মিটার হক অভিযোগ করেন, বিএনপি, জামায়াত ক্ষমতায় আসার পর তারা সুকৌশলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অনেক রেকর্ড সরিয়ে ফেলেছে।

এসএইচ-০৫/১৫/১৯ (অনলাইন ডেস্ক, তথ্য সূত্র : বিবিসি)

‘টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলবে ধোনি’

অবসর ভেঙে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে খেলার সম্ভাবনা রয়েছে ডোয়েন ব্রাভোর। ক্যারিবিয়ান তারকার বিশ্বাস, মহেন্দ্র সিংহ ধোনিকেও বিশ্বকাপে খেলতে দেখা যাবে।

মাঠের বাইরের ঘটনা ভারতের বিশ্বজয়ী অধিনায়ককে প্রভাবিত করে না, তেমনটাই মত ব্রাভোর। মাহি সম্পর্কে ব্রাভো বলছেন, ‘‘ধোনি অবসর নেয়নি।

আমার মনে হয়, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ধোনি খেলবে। মাঠের বাইরের ঘটনা ধোনিকে পরিচালিত বা প্রভাবিত করতে পারে না।’’

বিশ্বকাপের পর থেকে ধোনিকে ক্রিকেট মাঠে আর দেখা যায়নি। তাকে নিয়ে ক্রিকেট বিশ্বে চলছে জল্পনা।

ভারতের জার্সিতে কবে ফিরবেন তা এখনও পরিষ্কার নয়।

এসএইচ-০৪/১৫/১৯ (স্পোর্টস ডেস্ক)

অভিনব পন্থায় নারী ওজন কমাতে গিয়ে

চীনের গুয়ানঝউয়ের বাসিন্দা বাইশ বছরের যুবতি জিয়াও লু সহজে ওজন কমাতে চেয়েছিলেন। বিজ্ঞাপন দেখে তিনি একটি বমি করার নল অর্ডার করেছিলেন।

এ ভাবে বমি করলে নাকি দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেলা যায়। তাই তিনি ব্যবহার করতেন নলটি। একদিন সকালে এভাবে বমি করতে করতে হঠাৎ নলটি গিলে ফেলেন লু।

এরপর লু-কে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসকদের লু বলেন, তিনি একটি কোল্ড ড্রিংস খাওয়ার স্ট্র গিলে ফেলেছেন। এরপর লু-এর এক্স-রে করানো হয়। সেখানে দেখা যায়, লু-এর পেটে একটি ৩০ সেন্টিমিটার লম্বা নল রয়েছে। যা দেখতে মোটেই কোল্ড ড্রিংস খাওয়ার স্ট্রয়ের মতো নয়।

লু-কে ফের এক প্রকার জিজ্ঞাসাবাদ করেন চিকিৎসকরা। সেখানেই বেরিয়ে আসে, সত্য। লু বলেন তিনি বমি করার একটি নল গিলে ফেলেছেন। পরে চিকিৎসকরা কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় অবশ্য সেই নল বের করে ফেলেন। এখন সুস্থ রয়েছে লু।

বেজিং ফ্রেন্টশিপ হসপিটালের চিকিৎসক ঝ্যাং হ্যানিউ জানিয়েছেন, এভাবে নল ব্যবহার করে ওজন কমাতে গেলে শরীরে অন্য রোগ বাসা বাঁধবে। তাই এই পদ্ধতি থেকে বিরত থাকাই ভাল।

এসএইচ-০৩/১৫/১৯ (অনলাইন ডেস্ক)

কারিনার অপছন্দের উপহার স্ত্রীকে দিলেন অক্ষয়

কারিনার অপছন্দের

আগামী ২৭ ডিসেম্বর মুক্তি পাবে অক্ষয় কুমার ও কারিনা কাপুরের ছবি ‘গুড নিউজ’। সেই ছবির প্রচারের জন্য অক্ষয় ও কারিনা গিয়েছিলেন ‘দ্য কপিল শর্মা শো’-তে।

সেখানে আড্ডার ফাঁকেই সহ-অভিনেত্রী কারিনাকে একটি পেঁয়াজের দুল দেখান অক্ষয়। কিন্তু সেই কানের দুল মনে ধরেনি করিনার। বাড়ি ফিরে সেই উপহারই নিজের স্ত্রী টুইঙ্কল খন্নাকে দিয়েছেন ৪৫ বছরের ওই অভিনেতা।

এই ঘটনার কথা বৃহস্পতিবার নিজের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল থেকে শেয়ার করেছেন অক্ষয় কুমারের স্ত্রী টুইঙ্কল খন্না। সেই উপহারের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন টুইঙ্কল।

তার ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘দ্য কপিল শর্মা শো থেকে ফিরে অক্ষয় বললো এগুলো কারিনাকে দেখানো হয়েছিল, কিন্তু এটা ওর মনে ধরেনি। আমি জানি তোমার এটা ভালো লাগবে। তাই তোমার জন্যই নিয়ে এলাম। মাঝেমধ্যে খুব ছোট উপহারও হৃদয় ছুঁয়ে যায়।’

এই পোস্টের পরই ওই উপহার নিয়ে আলোচনায় মেতেছেন নেটিজেনরা।

আরএম-১৪/১৫/১২ (বিনোদন ডেস্ক)

ওয়ালটন গ্রুপে চাকরির সুযোগ

ওয়ালটন গ্রুপে ‘সেলস অফিসার (ওয়ালটন প্লাজা)’ পদে ২০০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: ওয়ালটন গ্রুপ

পদের নাম: সেলস অফিসার (ওয়ালটন প্লাজা)
পদসংখ্যা: ২০০ জন
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যে কোন বিষয়ে স্নাতক/স্নাতকোত্তর
অভিজ্ঞতা: ০১ বছর
বয়স: ২২-৩০ বছর

চাকরির ধরন: ফুল টাইম
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ
কর্মস্থল: গাজীপুরসহ যেকোনো স্থান
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে

আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা www.jagojobs.com এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯

এসএইচ-০২/১৫/১৯ (জবস ডেস্ক)